ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২০ নভেম্বর ২০২৫
  1. সর্বশেষ
  2. বিশেষ সংবাদ
  3. সারা বাংলা

সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপি’র দলীয় চূড়ান্ত মনোনয়নে পুনঃ বিবেচনায় বিশ্বাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা মালেক খান

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ

Link Copied!

স্টাফ রিপোর্টারঃ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ -৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনটি ধরে রাখার জন্য বিএনপির দলীয় প্রতীক ধানের শীষ এর সংসদ সদস্য প্রার্থী চুড়ান্ত মনোনয়ন পুনরায় বিবেচনা করার নিমিত্তে দলের হাই কমান্ড এর নিকট আকুল আবেদন জানিয়েছেন আলহাজ্ব এম এ মালেক খান। একই সাথে দেশবাসী সহ তাঁর নির্বাচনী এলাকার সর্বস্তরের জনগণের নিকট দোয়া ও সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছেন। ওলিকুল শিরোমণি মজরদ ইয়ামনী হযরত শাহজালাল রহঃ এবং হযরত শাহপরাণ রহঃ সহ ৩৬০ আউলিয়ার অন্যতম সঙ্গী হাজী শাহ সামস্ উদ্দিন বিহারী রঃ এর উত্তরসুরী আলহাজ্ব এম এ মালেক খান।

বহুল আলোচিত এলাকা ও গুরুত্বপূর্ণ আসন
সুনামগঞ্জ-৩ আসনটি বাংলাদেশের রাজনীতির অতীতে ইতিহাসে যোগ্য ব্যক্তিরা এ আসনে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেন। যোগ্যদের মূল্যায়নে ভিআইপি খ্যাত সুনামগঞ্জ- ৩ আসনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে তৃণমূলের চাওয়া ও হাইকমান্ডের সিদ্ধান্ত প্রায়শই ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করে, আর ঠিক এই প্রেক্ষাপটেই আলোচনায় উঠে এসেছেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিএনপির ত্যাগী নেতা, নানা গুণে গুণান্বিত ও সুশিক্ষিত আলহাজ্ব এম এ মালেক খান। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রিয়তা এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁর প্রতি সাধারণ মানুষের সহজাত শ্রদ্ধাবোধ সব মিলিয়ে তিনি যেন এই নির্বাচনী এলাকার রাজনীতির নিয়ামক শক্তিতে পরিণত হয়েছেন। এলাকাবাসী সরাসরি তাঁকে বিএনপির চূড়ান্ত দলীয় প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাওয়ার মধ্য দিয়ে এটি স্পষ্ট যে, প্রথাগত রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশের বাইরে গিয়ে তাঁর প্রার্থিতা নির্বাচনের সম্পূর্ণ গতিপথ বদলে দিতে পারে।
জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত সুনামগঞ্জ ৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী বীর মুক্তিযোদ্ধা মালেক খান ও চুড়ান্ত তালিকায় তাকে সদয় বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছেন।

জানা যায়, আলহাজ্ব এম এ মালেক খানের ব্যক্তিগত- রাজনৈতিক যোগ্যতা ও কর্মতৎপরতা সম্পর্কে। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ গভীর রাতে তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমানের মহান স্বাধীনতা ঘোষণা চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হলে মালেক খান নিজ কানে সেই ঐতিহাসিক ঘোষণা শুনে সশস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। তিনি ৫ নং সেক্টর এর অধীন বালাট সাব সেক্টরের রণাঙ্গনে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধ করেন এবং সম্মুখ যুদ্ধে মর্টারশেল স্পিন্টারের আঘাতে মারাত্মক আহত হন। দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধের সময় তিনি খন্ডকালীন সময়ে বালাট সাব সেক্টরের সি কোম্পানীর “কোম্পানী কমান্ডার” এর দায়িত্ব পালন করে কৃতিত্বের পরিচয় দেন। মালেক খান মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী’র অসাধারণ স্মৃতি রক্ষার্থে “বঙ্গবীর ওসমানী গবেষণা ইন্সটিটিউট” এর চেয়ারম্যান এবং জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে “বাংলাদেশ বীর মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশন” এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের তৎকালীন সিলেট জেলার প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক হিসেবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর হাত ধরে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। সেই থেকে শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি এবং বিএনপির জাতীয়তাবাদী রাজনীতির আদর্শ বুকে ধারণ করে আজো অবিরাম বৃহত্তর সিলেট জেলা, সিলেট মহানগর, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ সভাপতি, জগন্নাথপুর উপজেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সিনিয়র সদস্য, সুনামগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা দল এর সভাপতি (বর্তমান), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে প্রতিষ্ঠাতা সহ সভাপতি ছাড়া ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্দেশনা অনুযায়ী ২০০৭ খ্রীঃ এর ১/১১ সহ জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদলের গুরুতর সংকটকালে কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধাদল এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গণতন্ত্রের মাতা তিন বারের সফল প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠাতা, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের জন্য ৩১ দফা প্রচার ও তাঁর রাজনৈতিক আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে দলের সকল পর্যায়ের কর্মসূচি পালনে জীবনবাজি রেখে মাঠে ময়দানে এবং এলাকার সর্বসাধারণের দুঃখে সুখে পাশে রয়েছেন আলহাজ্ব এম এ মালেক খান।

বিগত ১৭ বছর ধরে দলীয় সকল কর্মসূচি পালন সহ সিলেটের ঐতিহাসিক আলীয়া মাদ্রাসা মাঠে সিলেট বিভাগীয় গণ মহাসমাবেশ ও তারুণ্যের সিলেট মহা সমাবেশ, ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশনের পাশে গোলাপবাগ মাঠে ঢাকার বিভাগীয় গণ মহাসমাবেশ সহ ২৮ অক্টোবর এর ঢাকা মার্চ নয়া পল্টনের ঐতিহাসিক মহাসমাবেশে এম এ মালেক খান এর অংশ গ্রহণ তাঁর রাজনৈতিক জীবনে ইতিহাস হয়ে রবে।

স্বৈরাচার আওয়ামী সরকার আমলে মিথ্যা ষড়যন্ত্র মামলার শিকার মালেক খানকে বাসায় না পেয়ে আওয়ামী স্বৈরাচারের পেটুয়া বাহিনী তল্লাশির নামে তাঁর বাসার মূল্যবান জিনিস আসবাবপত্র ট্রাক ভর্তি করে উঠিয়ে নিয়ে যায়। প্রায় ৭ বছর যাবৎ কোর্ট কাছারিতে হাজিরা দিতে দিতে ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ খ্রিস্টাব্দে রাষ্ট্র পক্ষের মিথ্যা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বেকসুর খালাস পান। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা পর পর দুইবার তাঁর সিলেট মহানগর এর শাহজালাল উপশহর এর বাসা বাড়ি ন্যাক্কারভাবে ভাংচুর চালায়। এসময় বাসায় রক্ষিত তাঁর দুইটি গাড়ী ও ভাংচুর করে।
ইতোমধ্যে রাজধানী ঢাকার বারিধারাস্থ বাড্ডা থানাধীন নুরের চালা এলাকায় ১২ শতকের মধ্যে মালেক খান এর নিজ নামীয় বাসাটি দখল করে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর কার্যালয়ের সাইনবোর্ড টাঙ্গিয়ে দেয়। এব্যাপারে বাড্ডা থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ আওয়ামী দুষ্কৃতিকারী সন্ত্রাসীদের ভয়ে মামলা রুজু করতে অস্বীকৃতি জানায়।

২০২৪ সালে জুলাই ছাত্র জনতার চুড়ান্ত বিপ্লবে বিজয়ের পূর্ব মূহুর্তে দখলকৃত বাসাটি ভাংচুর করে সন্ত্রাসীরা আত্মগোপন করে। জমি সহ বাড়িটির বর্তমান আনুমানিক মূল্য ৪০ থেকে ৫০ কোটি টাকা। তবুও বিএনপির এই নিবেদিতপ্রাণ কর্মী এম এ মালেক খান জাতীয়তাবাদী বিএনপির রাজনীতির আদর্শ থেকে বিন্দু পরিমাণ সরে যান নাই, ভবিষ্যতে ও যাবেন না এটাই এর দৃঢ় অঙ্গীকার।

প্রবীণ রাজনীতিবিদ, মুক্তিযুদ্ধ গবেষক, লেখক – সাংবাদিক ও কলামিস্ট, বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশন এর অনুমোদিত প্রবীণ গীতিকার জনদরদী মালেক খান বৃহত্তর সিলেট সহ এলাকার মানুষের আজো হৃদয়ের স্পন্দন।

শিক্ষাগত যোগ্যতায় স্নাতকোত্তর (মাস্টার্স) সুশিক্ষিত ভদ্র-মার্জিত স্বভাবের অধিকারী এম এ মালেক খান উপমহাদেশের বিখ্যাত বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় UOTC (বর্তমান BNCC) ব্যাটেলিয়ানের ১৯৭৮ সালের “শ্রেষ্ঠ ক্যাডেট” খেতাব অর্জন করেন। যা দেশ এবং জাতির জন্য গৌরবের বিষয়। স্থানীয় এবং জাতীয় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যার পদচারণা অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং দৃষ্টান্তমূলক।

১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ থেকে সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দল লন্ডনের “রয়েল আলবার্ট” হলে ‘সেইভ দ্যা চিলড্রেন ফান্ড’ আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রিন্সেস এ্যান এর আমন্ত্রণে এই প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিক এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিল “ইনার লন্ডন এডুকেশন অথোরিটি” ILEA এবং সহযোগিতায় ছিল বৃটেনস্থ বাংলাদেশী সাংস্কৃতিক সংগঠন শিল্পী আব্দুস ছালিক এর প্রতিষ্ঠিত “দিশারী শিল্পী গোষ্ঠী”। বাংলাদেশের এই ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দল এর নেতৃত্বে ছিলেন সুনামগঞ্জ তথা সিলেটের কৃতিসন্তান প্রখ্যাত বেতার এবং টেলিভিশন’র গীতিকার এম এ মালেক খান।

রাজকীয় জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে গীতিকার মালেক খান এর লেখা গণসংগীত পরিবেশন করেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত সুরকার খন্দকার নুরুল আলম এর সুরে প্রয়াত বিশিষ্ট কন্ঠ শিল্পী জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সঙ্গীতজ্ঞ সুবীর নন্দীর কন্ঠে। এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন বিশিষ্ট কন্ঠ শিল্পী মো. আব্দুল জব্বারসহ অনেক। এসময় সাংস্কৃতিক টিম লিডার মালেক খানকে ইষ্ট লন্ডনের টাওয়ার হামলেটস্ এর ঐতিহ্যবাহী ‘ব্র্যাডি সেন্টার’ প্রবাসীদের পক্ষ থেকে প্রাণঢালা নাগরিক সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বৃটিশ লেবার সরকারের মাননীয় মন্ত্রী পিটার শো ও এক্টিং বাংলাদেশ হাই কমিশনার মো. আতাউর রহমান।

১৯৯৬ খ্রীঃ ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মালেক খান বিএনপির দলীয় মনোনয়ন বোর্ডে সাক্ষাৎকার দিলে বিএনপির ত্যাগী নেতা ব্যক্তির চেয়ে দলকে বড় মনে করে দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত কে শ্রদ্ধাভরে বার বার মেনে নিয়েছেন।

২০০১ খ্রীঃ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় হাই কমান্ড এর নির্দেশে অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. সাইফুর রহমান দলের পরীক্ষিত ত্যাগী মালেক খানকে ডেকে এনে সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির দলীয় ধানের শীষ এর এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার নির্দেশ দেন। যথারীতি মালেক খান মহানগর বিএনপির তৎকালীন সভাপতি মরহুম এহিয়া রেজা চৌধুরী সহ দলের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী সহকারে ২০/২৫ টি গাড়ির বহর নিয়ে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর নিকট মনোনয়ন পত্র জমা দেন। সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যাচাই বাছাই পর্বে উত্তীর্ণ হওয়ার পরদিন ঢাকায় হাওয়া ভবনে মালেক খান কে ডেকে নিয়ে ইসলামী ঐক্যজোট এর কারণে দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে আবারো সম্মান দেখিয়ে ছাড় দেন।

২০০৭ এর ১/১১ পরে অবৈধ সামরিক শাসক কর্তৃক বিএনপির রাজনীতির উপর ষ্টীম রোলার চালানো হয়, ফলশ্রুতিতে বিএনপি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে তৎকালীন বিএনপির মহাসচিব এ্যাডভোকেট খন্দকার দেলোয়ার হোসেন সারাদেশের ন্যায় বিএনপির তৎকালীন যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক এম এ মান্নান এর নেতৃত্বে সিলেট বিএনপির তৃণমূল সাংগঠনিক কমিটি করা হয়। উক্ত সিলেট বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক কমিটিতে কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধাদল এর সহ সভাপতি হিসেবে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মালেক খান কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। উক্ত সাংগঠনিক কমিটি সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার এবং হবিগঞ্জ সফর করে জেলার তৃণমূল বিএনপির নেতা কর্মীদের পুনরায় উজ্জীবিত এবং সচল করে তুলতে সক্ষম হয়। বিএনপির এই ক্রান্তিকালে দলটিকে পুনর্গঠনে তাঁর বলিষ্ঠ ভূমিকা জাতীয়তাবাদী রাজনীতির নেতাকর্মীবৃন্দ চিরদিন কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ রাখবেন বলে ত্যাগী নেতা মালেক খান মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন।

পরোপকারী, আর্ত-মানবতাবাদী জনদরদী মালেক খান
আমৃত্যু মানুষের সেবা করে যাবেন এটাই তাঁর জীবনের দৃঢ় অঙ্গীকার।

যুক্তরাজ্য প্রবাসী মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মরহুম আলহাজ্ব আশরাফ উদ্দিন খান এবং ধর্মীয় শিক্ষিকা মরহুমা আলহাজ্ব সাইফুল নেছা খানম এর পুত্র এম এ মালেক খান ৭ ভাই বোনের মধ্যে তৃতীয় সন্তান। সহধর্মিণী গাজী মনোয়ারা মালেক খান একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা। তাদের ঔরশজাত বড় মেয়ে ডাক্তার মমি রুহানী খান যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত, একমাত্র পুত্র সন্তান ব্যারিস্টার এম. ইসহাক আজমী খান যুক্তরাজ্যে আইন পেশায় নিয়োজিত এবং কনিষ্ঠ মেয়ে সুন্নী জাহান খান যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন।

আরও পড়ুন

বর্ণাঢ্য আয়োজনে চবিতে বিশ্ব ফিলোসোফি উৎসব উদযাপন

চবির ‘চকোরী’র নবীনবরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি বদলের আহবান শিবির সভাপতির

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রস্তাব গৃহীত

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে দিয়ে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ

আন্দোলনরত ৮ দলের লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠকে কর্মসূচি ঘোষণা

ড.মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থীতা নিয়ে জামায়াতের বক্তব্য

অনির্দিষ্টকালের জন্য তামীরুল মিল্লাতের টঙ্গী ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা

গারো পাহাড় থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

নাটোরে এক নারীর ২৩ বছরের পরিশ্রমী লড়াই -জোগালি থেকে হেডমিস্ত্রি

টেকনাফ মাদক পাচারকারী চক্রের বাড়ির ছাদে গোপন কুঠুরিতে মিললো২০হাজার ইয়াবা,আটক-১