আরফাত আরেফিন, চট্টগ্রাম :
চট্টগ্রামের বৃহত্তর কাপড়ের পাইকারী বাজার টেরীবাজারের থান কাপড়ের দোকানগুলো শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্জাবি, সালোয়ার, ব্লাউজ, পেটিকোট, সেলাইছাড়া থ্রিপিস ইত্যাদি বেচাকেনা শেষ করতো রমজানের প্রথম দুই সপ্তাহের মধ্যে।
করোনা প্রতিরোধে সর্বাত্মক লকডাউনের কারণে এবার ঈদবাজারে ভাটা পড়েছে।
লকডাউনের মধ্যেই কয়েকদিন ধরে দোকানপাট খোলা রাখা হলেও বিক্রি নেই বললেই চলে।
টেরীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আবদুল মান্নান বলেন, প্রতিবেশী দেশ ভারতে করোনা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতির খবর, দেশে তীব্র গরম, গণপরিবহন বন্ধ থাকা, কর্মজীবীদের বেতন-বোনাসের অপেক্ষাসহ নানা কারণে বেচাকেনা নেই বললেই চলে।
তিনি জানান, টেরীবাজারে ৮২টি বিপণিকেন্দ্রের (মার্কেট) আড়াই হাজার ছোট-বড় দোকানে ২০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী ঈদবাজার নিয়ে উদ্বিগ্ন।
আশাকরছি, মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে রেডিমেড পণ্যের ক্ষেত্রে ঈদবাজার চাঙা হবে। থান কাপড় বা কাটা কাপড়ের ব্যবসায়ীরা এবার লোকসানে রয়েছেন।
টেরীবাজার থান কাপড়ের জন্য প্রসিদ্ধ হলেও এখন অনেক বড় বড় শোরুম গড়ে উঠেছে।