জাবেদ ভূঁইয়া,মিরসরাই(চট্টগ্রাম):
সম্পারাণী দাশ মিরসরাই পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা চন্দন কুমার দাসের মেয়ে। বিগত ৫ বছর ঘাতক ব্যাধি ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে এখন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
দুই সন্তানের জননী সম্পারাণী দাশ। মেয়ে বর্ষারাণী দাশ মিরসরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী আর ছেলে অপু দাশ মিরসরাই মারুফ মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র।
এদিকে সম্পারাণীর স্বামী ছেলে-মেয়ের পড়া-শুনার ও স্ত্রীর ওষুধ খরচ চালাতে না পেরে তার হত দরিদ্র বাবা চন্দন দাশের কাছে রেখে চলে যায়।
চন্দন দাশ খুবই দরিদ্র। মিরসরাই কলেজ রোডের পাশে ধোপার কাজ করে। দুই নাতি-নাতনির পড়া এবং মেয়ের চিকিৎসার খরচ এতদিন কোন ভাবে চালাতে পারলেও এখন আর সম্ভব হচ্ছে না।
কারণ, ইতিমধ্যে সম্পারাণী ভারতের কলকাতার ঠাকুর পুকুর ক্যান্সার হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গিয়ে টাকার অভাবে ফিরে আসে। সেখানকার চিকিৎসকরা বলেন, বাংলাদেশের টাকায় প্রায় ৬ লক্ষের অধিক টাকা লাগবে তার চিকিৎসা করাতে।
কিন্তু হত দরিদ্র বাবা চন্দন দাশের পক্ষে এতটাকা জোগাড় করা যে খুবই অসম্ভব। তিনি বলেন,"শুধুমাত্র কেবল নিজের ভিটে মাটি ছাড়া যে আমার কাছে আর কিছুই নেই"।
তাই হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন দেশের বিত্তশালী ব্যাক্তিদের কাছে।
"মানুষতো মানুষেরই জন্যে" আপনার দেওয়া টাকায় বাঁচতে পারে একটি মায়ের জীবন। দুইটি সন্তান বেঁচে যেতে পারে মা হারানো ব্যাথা থেকে।
তাই সবাই এগিয়ে আসুন মানবতার সেবায়।
সাহায্যের জন্য:-
ইসলামী ব্যাংক (মিরসরাই শাখা)
২০৫০৩২৬০২০১০৫৭৮১০
অথবা,
বিকাশ:-রাজিব দাশ(ভাই)
০১৮১১৮৮০৯৪৫ (আগে কল করুন)
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০