ঢাকাবুধবার , ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  1. সর্বশেষ

শিক্ষক থেকে সফল রাষ্ট্রনায়কের পথে নোবেল জয়ী ড. ইউনুস

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
২০ জুন ২০২৫, ২:৩০ অপরাহ্ণ

Link Copied!

নুরুল ইসলাম
বিশ্বজুড়ে খ্যাতি ছড়িয়ে আলোর পছড়ায় বিশ্বকে আলোকিত করে নিজেকে বিলিয়ে দেন চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইউনুস। স্বৈরাচারী শাসক রীতিমতো ঈর্ষান্বিত হয়ে নন্দিত মানুষকে হাসির খোরাক করে রাখতে চেয়েছিলেন তাকে।
৫ আগষ্ট ২০২৪ স্বৈরাচার বিতাড়িত হওয়ার পর ক্রান্তিলগ্নে ছাত্র জনতার ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের হাল ধরেন নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুছ। যুদ্ধ বিদস্ত অবস্থার মত দেশের হাল, নেই কোন শাসন ব্যবস্থা, নেই কোন বিচার,নেই কোন মানুষের অধিকার ছিল শুধু নিরব হাহাকার। শুনেছি মায়ের আর্তনাদ। এমন সদ্য যুদ্ধ বিদস্থের মত ভাঙ্গা অর্থনীতি নিয়ে ৮ মাসে নিজের কারিশমায় তিলে তিলে গড়ে তুলেন একটি স্বনির্ভর দেশ যেখানে রয়েছে মত প্রকাশের স্বাধীনতা।

অর্থনীতির ছাত্র ও বিদগ্ধ জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর মোহাম্মদ ইউনুস। অসাধারণ পন্ডিত্ত্ব তার উদ্দীপনামূলক ও অনুপ্রাণিত বক্তব্য যেমন বিশ্ব খ্যাতি তেমনি রয়েছে তেমনি রয়েছে তার কূটনীতিক মেধা ও গণতান্ত্রিক মননশীল তাতে কোন দ্বিধা নেই। পৃথিবীর বহু দেশ তার অর্থনীতির ধারণাকে অনুসরণ করে উন্নত ও স্বাবলম্বী রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। তার অর্থনীতির ব্যবসায়ীক ধারণা বিশ্ব অর্থনীতিতে সাড়া ফেলেছে। যার ধরুন বিশ্ব সমাদৃত নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন তিনি । সম্প্রতি আবারও আলোচনায় পৃথিবীকে বাসযোগ্য রাখার তার অন্যতম আবিস্কার ‘থ্রি জিরো’স থিউরি। হয়ত আবারও পেতে পারেন নোবেল পুরষ্কার। আবারও সম্মানিত হবে বাঙালি জাতি।

এই তুখোড় অর্থনীতিবিদকে বিশ্ববাসী এতদিন একজন অর্থনীতির ছাত্র হিসেবে এক রূপে দেখেছেন। কিন্তু তিনি এখন দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করে তার সৃজনশীল কাজ তাকে একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নতুন রূপে বিশ্বদরবারে হাজির করেছেন। জুলাই – আগষ্ট বিপ্লব ২০২৪ তাকে এই সুযোগ করে দিয়েছে যা বাংলাদেশের জন্য আশির্বাদ। স্বৈরাচারী হাসিনা পলায়নের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা তাকে জোর করেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদে বসিয়েছেন। পতিত ফ্যাসিবাদী হাসিনার দুঃশাসনে বাংলাদেশ যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে, নেই কোন দেশের চিহ্ন সেই ছাত্র জনতার আহবানে সাড়া দিয়ে আলোর মশাল নিয়ে হাজির হন গণঅভ্যুত্থানে বহু প্রাণের বিনিময়ে যাত্রা শুরু হয় নতুন এক বাংলাদেশের সামনে।

৮ আগস্ট দেশে প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব কাঁধে নেয়া এক জীর্ণ ও ভঙ্গুর অর্থনীতির বাংলাদেশের। ব্যাংকগুলো দেউলিয়া ও তারল্য সংকটে। হাহাকার ব্যবসায়ী থেকে সকল স্তরে। দেশের অবস্থা এক প্রকার সদ্য যুদ্ধ বিদস্থ। হাসিনা সরকার ও তার লুটেরা সহযোগীরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে সরিয়ে অর্থ শূণ্য দেশ। রিজার্ভ চুরি থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, সামাজিক, মানবিক, ধর্মীয়সহ সব সূচকে বাংলাদেশের অবস্থা শোচনীয়। হিমালয়ের চেয়েও বড় পর্বতের বোঝা কাঁধে নেওয়ার চ্যালেঞ্জ এমন দেশের দায়িত্ব নেওয়া । সাথে আছে হাসিনা ও তার দোসরদের ষড়যন্ত্রের বিস্তৃত জাল। রাষ্ট্রের হৃদপিন্ডে ষড়যন্ত্রের এক একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পতিত হাসিনার লোকজন। তাদের একের পর এক চক্রান্তে সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ আর চ্যালেঞ্জ।

প্রধান উপদেষ্টা পদ গ্রহণের পর সামনে আসে রমজান মাস। যখন দেশের সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে তাকে দেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। আর দেশের সাধারণ মানুষ নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যের আতঙ্কে থাকেন। কিন্তু কেউ কল্পনা করেনি যা করে দেখিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস বদলে দিল ড. ইউনূসের নেতৃত্বের ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্ব। সহনীয় পর্যায়ে ছিল সব পন্যের মূল্য। স্বস্থি সাধারণ মানুষের জীবনে। অসাধু ব্যবসায়ীরা সয়াবিন তেল,পিয়াজ, ডিম নিয়ে কারসাজি করার অপচেষ্টা করে ব্যর্থ হয় সরকারের কঠোর নজরদারিতে। প্রায় সব ধরনের পণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতায় ছিল রমজান মাসে। রমজান মাসের নিত্য চিত্র লোডশেডিং যেন ছিল সোনার হরিন। একবারের জন্যও বিদ্যুৎ যায়নি সারা মাসে।

ঈদ যাত্রায় বিগত দিনগুলোতে একপ্রকার তুঘলকি কাণ্ড ঘটে যেত। সব ধরনের টিকিট উধাও হয়ে কালোবাজার থেকে দ্বিগুণ তিনগুণ দামে টিকিট কিনতে হত ঘরমুখো মানুষের। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস-ট্রেন-লঞ্চের ছাদে করে বাড়ি ফিরতে হতো যাত্রীদের। বাড়িতে যাওয়ার কষ্টের কথা মনে করলে অনেকের ঈদ আনন্দ মাটি হয়ে যেত। অন্তবর্তীকালীন সরকার কঠোর নজরদারিতে এ বছর ঈদযাত্রায় বাংলাদেশের মানুষ অন্যরকম বাংলাদেশকে দেখেছে। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ছাড়াই দেড় কোটি মানুষ শুধু ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলায় যাওয়া আসা করেছে।

দেশের ইতিহাসে বাংলাদেশের জনগণ ঈদের নামাজে তাদের অভিভাবককে সাধারণ মানুষের কাতারে পেয়ে উচ্ছ্বসিত। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঈদের ময়দানে জাতির উদ্দেশে যে ঈদবার্তা দিয়েছেন তা ছিল অন্যন্য । সব শ্রেণিপেশার মানুষকে তিনি সম্বোধন করেছেন এবং ঐক্যবদ্ধভাবে সবাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন। জনতা ভিড় ঠেলে প্রফেসর ইউনূসের সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল সফল রাষ্ট্র নায়কের অন্যন্য দৃষ্টান্ত।

ড. ইউনূসের ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্বে দেশের অর্থনীতি এখন শুধু সুস্থধারায় ফিরে নাই, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। সেই সাথে শোধ হচ্ছে বৈদেশিক ঋণ ঋণের সুদ। ব্যাংকগুলোতে পর্যাপ্ত ডলারের মজুত রয়েছে বাড়ছে সাধারণ মানুষের আস্থা। ব্যবসাবাণিজ্যের দ্বার সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে। বাংলাদেশকে বিশ্বের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের জন্য।
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার সরকারের আট মাসের শাসনেই জনগণের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে। বুঝতে পেরেছে সাধারণ মানুষের মনের অবস্থা। কি চাই ১৮ কোটি মানুষ। তার কাজ দিয়ে মানুষ বলতে শুরু করেছে একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক ড. মোহাম্মদ ইউনুস। স্বাধীনতার পর জিয়াউর রহমান ছিলেন জনগণের জিয়া ও সফল রাষ্ট্রনায়ক। জিয়াউর রহমানের ইসলামি চেতনা, চিন্তা চেতনা, মতাদর্শ ও দেশপ্রেমের কাছে সবকিছু হার মেনেছিল। বাংলাদেশের সব মানুষের ভালোবাসার পাত্রে পরিণত হয়েছিলেন জনগণের জিয়া হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। ঠিক জিয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন বাংলাদেশের ত্রাতা, মহানায়ক হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন এবং জনগণের মন জয় করে নিতে সক্ষম হয়েছে। জিয়ার শাসনের পর বাংলাদেশ ভারতের একখন্ড অঘোষিত রাজ্যে পরিনত হয়েছিল। ভারতের তাবেদারি,অধিপত্যে বাংলাদেশ ছিল একটি উপনিবেশ দেশগুলোর মত। ৫ আগস্ট জুলাই অভ্যুত্থানের পর জিয়াউর রহমানের মত এতদিন পর্যন্ত কেউ বাংলাদেশকে ভারতের রাহুমুক্ত করতে পারেননি। কিন্তু ইউনূস এসেই বাংলাদেশকে ভারতের তাবেদারিমুক্ত করেছেন। ভারতের চোখে চোখ রেখে কথা বলছেন তিনি। এতদিন ভারতের সিদ্ধান্তে সবকিছু হতো, এখন হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের সিদ্ধান্তে। এটাকেই বলে প্রকৃত সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও স্বাধীন রাষ্ট্র । এই সার্বভৌমত্বের চর্চা শুরু করে স্বার্বভৌমত্ত প্রতিষ্ঠা করতে চলেছেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিদেশ সফর যেন এক একটি মাইলফলক। যেখানে যাচ্ছে সমাদৃত হচ্ছেন। উচ্ছ্বসিত প্রশংসা কুড়াচ্ছেন উন্মোচিত হচ্ছে বিনিয়োগের দুয়ার। বিমসটেক সম্মেলনে গিয়েও প্রফেসর ইউনূস চমৎকারিত্ব প্রদর্শন করেছেন। ইউনূস-মোদি বৈঠকে হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ইউনূস মোদিকে ভড়কে দিয়েছেন যা অন্য কোন সরকার এই সাহস দেখাতে পারতেন না।
এখন এদেশের মানুষের মধ্যে এই বিশ্বাস জন্মে গেছে যে, বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়ার মতো উন্নত রাষ্ট্র করতে ইউনূসের নেতৃত্ব প্রয়োজন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে যোগ্য লোকের কদর আছে। তিনি দেশ-বিদেশের যোগ্য মেধাবীদের কাজে লাগাচ্ছেন। যখন যাকে কাজে লাগে তখন তাকে কাজে লাগাচ্ছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ গণতন্ত্রের প্রকৃত স্বাদ নিতে পারছে। যে যার দাবি ইচ্ছেমতো দেশের প্রত্যেক জনগণ স্বাধীনভাবে ঘুরছে, মতপ্রকাশ করছে। কোনো ধরনের শঙ্কা কারো মধ্যে কাজ করছে না। বহু বছর পর লাখ লাখ মানুষ স্বজনের কাছে আসতে পেরেছে। আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করতে পারছে।
এতদিন যারা একটি নির্বাচিত সরকারের কথা বলত, তারাও এখন ড. ইউনূসের জাদুতে বিমোহিত হয়ে তাকে দেশের জন্য আশির্বাদ হিসেবে দেখছে।। সাধারণ মানুষ এখন নির্বাচন না ড. ইউনূসের মতো দেশপ্রেমিক রাষ্ট্রনায়ককে চায়। তারা আওয়ামী লীগ-বিএনপির পুরোনো ধারার রাজনীতিতে ফেরত যেতে চায় না। দিন যত যাচ্ছে ইউনূসের পক্ষে সবাই আওয়াজ তুলছে। জনগণ বলা শুরু করেছে, বিগত দিনে আমরা দেখেছি সরকার হটানোর আন্দোলন, এখন হবে ইউনূস সরকার রক্ষার আন্দোলন।
বাংলাদেশ আমার আত্মা, আমার মাতৃভূমি আমরা সবাই চাই বাংলাদেশ একটি আধুনিক উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হোক। বাংলাদেশ বিশ্বকে নেতৃত্ব দিক। কোন দেশের গোলামী নই। নিজেদেরকে স্বনির্ভর দেশ হিসেবে আগামীর বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এমন সফল নেতার নেতৃত্ব এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। গড়ব সোনার বাংলাদেশ বাংলাদেশের। সার্বভৌমত্ব যেন বন্ধুত্বের নামে ধর্ষিত না হয়। বাংলাদেশ থেকে যেন চিরতরে লুটতরাজ, চাঁদাবাজি, অন্যায়, বৈষম্য দূর হয়ে যায়। এজন্য আমাদের যে রাষ্ট্রনায়ক দরকার সেই রাষ্ট্রনায়ক পেয়ে গেছি। রাষ্ট্রনায়ক প্রফেসর ইউনূস আমাদের বড় সম্পদ। এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে তার মতো একজন ব্যক্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। সারা বিশ্বের কাছে তার যে সম্মান সেটাকে আমরা কাজে লাগালে অতি অল্পদিনে বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে।
এমন নেতার নেতৃত্বে দেশ না গড়ে আর যদি কাঙ্ক্ষিত সংস্কার ছাড়া তাড়াহুড়ো করে নির্বাচন দেওয়া হয় তাহলে জনগণের স্বপ্ন অধরাই থেকে যাবে না গোলামীর জিঞ্জির থেকে আমরা কখনো বের হতে পারবা না। দুর্নীতিবাজরা এমপি-মন্ত্রী হয়ে আবার নৈরাজ্যের দিকে নিয়ে যাবে দেশ। অধরায় থেকে যাবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন। হয়তো আবার রক্ত ঝরাতে হবে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার জন্য। তাই আমরা আমাদের হাতের কাছে পাওয়া সুযোগ ঠেলে না দিয়ে ব্যবহার করে কাঙ্কিত স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার এখনই সময়।

আরও পড়ুন

হাসপাতালে বেগম খালেদা জিয়াকে দেখার পর কি বললেন জামায়াত আমীর?

বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় কাপাসিয়া প্রেসক্লাবে বিশেষ দোয়া মাহফিল

কাপাসিয়ায় গাছ কেটে অবৈধভাবে কয়লা তৈরি করার দু’টি চুল্লী ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন

রাউজানের ডাবুয়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্যে খতমে কুরআন ও দো’য়া মাহ’ফিল

বাঁচতে চায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত কুবি শিক্ষার্থী অনন্যা

২০২৪-২৫ সেশনের ক্লাস শুরু এবং ৫ দফা দাবি ইডেন শিক্ষার্থীদের

কুবি’র বিজয়-২৪ হলে কালচারাল এন্ড স্পোর্টস উইকের উদ্বোধন

চকরিয়ায় স্বামীর নির্যাতন ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ

দোয়ারাবাজারে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি

বেগম জিয়া দেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের প্রজ্ঞাপন

বেগম জিয়া দেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের প্রজ্ঞাপন

১১ পেজ ও আইডির বিরুদ্ধে ডিবি কার্যালয়ে মামলা করলেন সাদিক কায়েম

সেন্টমার্টিন থেকে শাহপরীরদ্বীপ আসার পথে স্পিডবোট উল্টে মা-মেয়ের মৃত্যু,আহত-২