মোঃ রেজাউল করিম সবুজ :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের দরিদ্র মানুষের কল্যাণে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন। ভিজিডি কার্ড সহায়তার মাধ্যমে তাদের অধিকার নিশ্চিত করছেন। তাই দরিদ্র মানুষের সেই অধিকার তৃণমূল পর্যায়ে নিশ্চিত করা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দায়িত্ব। আর এই দায়িত্ব পালনে অনিয়ম-দুর্নীতি করে যাচ্ছে কালিগঞ্জের মথুরেশপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান।আজ ৩১ অক্টোবর ভিজিডি কার্ডের চাউল বিতরণ করার সময় চেয়ারম্যান মিজানুর জন প্রতি ১০-২০ টাকা করে নেয় এ সময় ২ নম্বর ওয়ার্ডের ভিজিডি কার্ডধারীদের কাছে চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গাইন ১০-২০ টাকা চাওয়ায় তারা টাকা না দিলে চেয়ারম্যান তাদের কার্ড ও চাউল দিতে মানা করে চৌকিদারদের বলেন টাকা দিলে কার্ড ও চাউল দিতে।
তখন চেয়ারম্যান কাছে টাকা কি জন্য দিতে হবে জানতে চাইলে বলেন চাউল আনার জন্য পরিবহন খরচ।কিন্তু আমরা জানতে পারি যে চাউল আনার পরিবহন খরচ সরকার দিয়ে দেছে।
২ নং ওয়ার্ডের ভিজিডি কার্ডধারীরা ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করে।
চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করেছে ভুক্তভোগীরা। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তারে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। উল্লেখ্য যে উক্ত চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান নামে ইতিপূর্বে ১০ টাকা কেজি দরের ফেয়ার প্রাইজ প্রকল্পের চাউলের ক্ষেত্রেও অনিয়ম দুনীতি করার তার বিরুদ্ধে মাননীয় জেলা প্রশাসক,সাতক্ষীরা মহোদয় বরাবর অভিযোগ দায়ের করা আছে।