ঢাকারবিবার , ৫ মে ২০২৪
  1. সর্বশেষ

চট্টগ্রামে শিক্ষা বিস্তারে হযরত খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লাহ (রঃ) এর অসামান্য অবদান

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১:০৩ পূর্বাহ্ণ

Link Copied!

–স্বীকৃতি স্বরূপ তাঁর নামে একটি স্কুল ও সড়কের নাম এবং জিলা পরিষদ মিলনায়তনের নামকরণ করা সময়ের দাবী
– জিয়া হাবীব হ্সাান, এডভোকেট

আহ্ছানিয়া মিশনের প্রতিষ্ঠাতা স‚ফী সাধক হজরত খান বাহাদুর আহছানুল্লাহ (রঃ) অবিভক্ত বাংলার ও আসামের শিক্ষা বিভাগের সহকারী ডিরেক্টর ছিলেন। শিক্ষা বিস্তার, নৈতিক চরিত্র গঠন ও মানব সেবায় যুগ যুগ ধরে কাজ করে যাচ্ছে মানবিক চেতনার প্রতিষ্ঠান ‘আহ্ছানিয়া মিশন’। তাঁকে আমরা কমবেশি সকলেই চিনি এবং তাঁর অবদান সম্পর্কেও কমবেশি অবহিত আছি। কিন্তু তিনি তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবনে প্রায় ১৭ বছর চট্টগ্রামে ছিলেন, অবসরে যাওয়ার পরও বার বার এসেছেন ।

‘স্রষ্টার এবাদত ও সৃষ্টির সেবা’ এ- ম‚লমন্ত্র নিয়ে তিনি ১৫ই মার্চ ১৯৩৫ সালে সাতক্ষীরার নলতায় নিজ গ্রামে আহছানিয়া মিশন মানবসেবার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর সারাদেশে, দেশের বাইরে মানুষের সেবা, আত্মিক- আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে মিশনের কর্মকাÐ এবং শাখা বৃদ্ধি পেতে থাকে। আধ্যাত্মিক সাধক ও মানব প্রেমিক খান বাহাদুর আহছানুল্লাহ পীর আউলিয়ার আবাদভ‚মি সোনার চট্টগ্রামে ১৯৫৮ সালে ‘চট্টগ্রাম আহসানিয়া মিশন’ – প্রতিষ্ঠা করেন। সমাজ সেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ১৯৮৬ সালে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ (মরণোত্তর), বাংলা সাহিত্যে বহুমুখী অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলা একাডেমি তাঁকে ‘ফেলো’ (১৯৬০) মনোনীত করেন। ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে তিনি লন্ডনের রয়েল সোসাইটির সদস্য মনোনীত হন।

চাকুরী জীবনে তিনি সৎ ও প্রশংসনীয় কাজের জন্য খান বাহাদুর খেতাব ১৯১১ সালে লাভ করেন। আধুনিক ইংরেজি শিক্ষিত ব্যক্তিটি ১৮৯৫ সালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন শাস্ত্রে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি বাঙালি হিন্দু মুসলমানের মধ্যে প্রথম ইন্ডিয়ান সার্ভিস ( আ.ই.এস) এ- অন্তর্ভুক্ত হন। তিনি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য সমিতির ১৯১৭-১৮ সালে কার্যকরী পরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন। শতাধিক গ্রন্থের তিনি রচয়িতা। শিক্ষা সংস্কার, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তাঁর অসামান্য অবদান অবিস্মরণীয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার খসড়া বিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে উত্থাপনের পর দারুণ বিরোধ সৃষ্টি হয়। তখন গঠিত হয় স্পেশাল কমিটি। হযরত আহসানুল্লাহ (রঃ) এ কমিটির সদস্য হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখেন। পরীক্ষার উত্তরপত্রে নামের পরিবর্তে ক্রমিক নাম্বার বা রোল নাম্বার লেখার পদ্ধতি তিনিই সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন। তাঁর বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্ম নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। চট্টগ্রামে তাঁর জীবন নিয়ে একটি ম‚ল্যবান গ্রন্থ প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম আহসানিয়া মিশন, চট্টগ্রাম বইটি পড়ে আমি অবাক হয়েছি এ মহান সুফি ব্যাক্তিত্ব আধ্যাত্মিক পুরুষ, নৈতিকতার বাতিঘর খান বাহাদুর আহছানুল্লাহ চট্টগ্রামকে কত ভালবাসতেন।

বিশেষ করে চট্টগ্রামের পাহাড় প্রকৃতি, অলি- বুজুর্গ ও ধর্মপ্রাণ নবী প্রেমিক মানুষদের তিনি অত্যন্ত আপন করে নিয়েছিলেন। তিনি ১৯০৭সালের ২৪শে এপ্রিল চট্টগ্রাম বিভাগের শিক্ষার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। এভাবেই তাঁর চট্টগ্রামে আগমনের স‚চনা। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দের জুন পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইন্সপেক্টর এর দায়িত্বে ছিলেন। ১৯২৯ সালে তিনি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। চট্টগ্রাম প্রসঙ্গে তার আত্মজীবনী ‘আমার জীবন ধারা’ গ্রন্থে চট্টগ্রামের মাটি ও মানুষের প্রতি তাঁর অকৃত্তিম ভালোবাসা চমৎকারভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে। তার উদ্যোগে ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলেই প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামিয়া কলেজ। এছাড়াও তিনি বহু স্কুল কলেজ ও হোস্টেল প্রতিষ্ঠা এবং উনয়নে সক্রিয় ভ‚মিকা পালন করেন। তিনিই প্রথমে স্কুলে মৌলভী পদ সৃষ্টি করেন এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে বেতন বৈষম্য দ‚র করেন।

মাদ্রাসা থেকে পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীদের তিনিই প্রথম কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির সুযোগ সৃষ্টি করেন। চট্টগ্রামের শিক্ষা সম্প্রসারণে তিনি ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেন আর তাঁরই সাহায্যে সাব ডিভিশনাল হাইস্কুল গুলোর অবয়বব ও সৌষ্ঠব বৃদ্ধি পায়। চট্টগ্রামে বহু নতুন নতুন স্কুল প্রতিষ্ঠা করার স‚যোগ কাজে লাগান তিনি। এর মধ্যে অপর্ণাচরণ সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, চট্টগ্রাম (১৯২৭), চিটাগাং ইসলামিক ইন্টারমিডিযয়েট কলেজ বর্তমানে সরকারী হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজ (১৯২৭), চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, (১৯০৬), দারুল উলুম আলিয়া মাদ্রাসা চন্দনপুরা (১৯১৩), গভমেন্ট মুসলিম হাইস্কুল,চট্টগ্রাম (১৯০৯), রায়পুর কেসি হাই স্কুল (১৯১২), মাধবপুর শেখ লাল হাইস্কুল, কুমিল্লা, চান্দিনা পাইলট হাই স্কুল কুমিল্লা (১৯১৬) কুটি অটল বিহারী হাই স্কুল ব্রাহ্মণবাড়িয়া (১৯১৮), দেবিদ্বার রিয়াজউদ্দিন হাই স্কুল( ১৯১৮), বার পাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৯), রেলওয়ে সরকারি হাই স্কুল ব্রাহ্মণবাড়িয়া (১৯২০), চান্দলা কেবি হাই স্কুল (১৯২০), চৌদ্দগ্রাম এইচ যে পাইলট হাইস্কুল (১৯২১), বড়িচং আনন্দ পাইলট হাই স্কুল, কুমিল্লা (১৯২৫), হোমনা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯২৯), মুসলিম অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল গার্লস কলেজ, কলকাতা (১৯২৮) প্রভৃতি উলে­কযোগ্য।

তাঁর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে প্রতিষ্ঠিত হয় কলিকাতা ইসলামিয়া কলেজ। গভমেন্ট মুসলিম শিক্ষার ভার হযরত আহছানুল­াহ স্যারের উপর ন্যাস্ত করেন। বহু মক্তব, মাদ্রাসা, হোস্টেল, মুসলিম হাই স্কুল এবং কলেজ তাঁর অবদানে প্রতিষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম সহ পুরো চট্টগ্রাম বিভাগে অসংখ্য স্কুল কলেজ মাদ্রাসা হোস্টেল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়। তাঁর বড়ো বুজুর্গি হচ্ছে তাঁর ওফাতের পরও তাঁর প্রতিষ্ঠিত আহ্ছানিয়া মিশন, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, লাইব্রেরী, চক্ষু ও ক্যান্সার হাসপাতাল, জেনারেল হাসপাতাল ইত্যাদি পরিচালনা করে আসছে। আমি নিজেই নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশন পরিদর্শন করে আবিভ‚ত হয়েছি। শরীয়ত ও তরিকতের এমন সমন্বয় আর কোথাও তেমন খুঁজে পাওয়া যায় না। শির্ক এবং বিদআত মুক্ত নয়ন জুড়িয়ে যাওয়া পরিবেশ আমাকে আজো আহŸান জানায় পৃথিবীর প্রকৃত শান্তি ও স‚খের আধ্যাত্মিকতার ঐ ঠিকানায়। ১৮৭৩ সালে জন্ম গ্রহন ও ১৯৬৫ সালে মহান প্রভুর সান্নিধ্যে যাওয়ার প‚র্ব মুহ‚র্ত পর্যন্ত তাঁর হায়াত এ জিন্দেগী। শিক্ষাক্ষেত্রে নানা ম‚খী অবদানের জন্যে তাঁকে শিক্ষা বিজ্ঞানী নামে অবহিত করা হয়। সাহিত্য, গবেষনা, নৈতিকতা চর্চায়ও তিনি অনেক অবদান রেখে গেছেন। প্রায় ১০৭ টি বই এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে, আরো পান্ডুলিপি প্রকাশের অপেক্ষায়। ভক্তদের নিকট তাঁর হেদায়েতী পরামর্শ ম‚লক শত শত পত্রাবলী আমাদের জন্যে অম‚ল্য সম্পদ।

এক অসাধারণ কর্মশীল মানুষটি চর্মচক্ষুর অন্তরালে চলে গেলেও তাঁর গড়ে তোলা হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান ও লক্ষ লক্ষ ভক্ত অনুরক্ত ও আদর্শিক মানষ সন্তানরা সাদাকায়ে জারিয়া কর্মকান্ড সম‚হ চালু রাখার মাধ্যমে মহান মালিকের অশেষ দয়া ও সন্তুষ্টির কাজ আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন। যা স‚ফী সাধক হযরত খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার বহি:প্রকাশ মাত্র। চট্টগ্রামে তিনি হায়াতে জিন্দেগীতে বিভিন্ন সময়ে অসংখ্যবার বার আসেন ও অবস্থান করেন। চট্টগ্রামের আধ্যাত্মিক সাধনার অনুকু হল পরিবেশের তিনি সদ্ব্যবহার করেছেন। চট্টগ্রামের স‚ফী সাধক সৈয়দ আহমদুল হক, শিল্পপতি এ কে খান, প্রফেসর ড. আব্দুল করিম প্রম‚খ তাঁর একনিষ্ঠ অনুরক্ত ও ভক্ত ছিলেন। তাঁর সান্নিধ্যে এসে চট্টগ্রামের বহু সম্ভ্রান্ত পরিবারের লোকজন নিজের জীবনকে আল­াহর রাস্তায় ওয়াক্ফ করে দেন এবং তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সহায় সম্পদ মানব সেবায় ও শিক্ষা বিস্তারে ব্যায় করতে থাকেন। সীতাকুÐ মসজ্জিদ্দা গ্রামের জমিদার আলহাজ্ব জহুরুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজারের আলহাজ্ব ফজলুল করিম চৌধুরী,আলহাজ্ব ডা.কাজী আব্দুল মোনায়েম, রেঞ্জার আব্দুল মান্নান, মোস্তাক আহমদ চৌধুরী, আশেক আহমেদ চৌধুরী, আলহাজ্ব জহুরুল ইসলাম চৌধুরী, শামশুল হুদা চৌধুরী, আব্দুস সোবহান চৌধুরী, আলহাজ্ব বাহাউদ্দীন চৌধুরী, ডাঃ শাহাজাহান চৌধুরী, লুৎফুর রহমান চৌধুরী, মকবুল আহমদ, আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক প্রম‚ক অগণিত বিশিষ্ট ব্যাক্তিগণ তাঁর তরিকতের ছেলছেলায় যুক্ত হয়ে নিজেদেরকে এবাদত বন্দেগিতে নিয়োজিত করেন। এছাড়াও পুরো চট্টগ্রাম বিভাগে তিনি শিক্ষা বিস্তার ও সমাজ উন্নয়ন যে বিশাল অবদান রেখে গেছেন তাঁর ফিরিস্তি এত ছোট পরিসরে লিখে শেষ করা যাবে না।

চট্টগ্রামে শিক্ষা বিস্তারে যে ধারা তিনি সৃষ্টি করে যান তাঁর হাত ধরেই বৃহত্তর অবিভক্ত চট্টগ্রামে আজকের এ অসামান্য অগ্রগতি সৃষ্টি হয় এবং ধ্রুত শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেতে থাকে। দু’শ চৌষট্টি পৃষ্ঠার, ‘খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লাহ (রঃ) চট্টগ্রাম জীবন’ প্রকাশিত গ্রন্থটি ও তাঁর রচিত আত্মজীবনী গ্রন্থ ‘আমার জীবন ধারা’ অধ্যয়ন করলে বৃহত্তর অবিভক্ত চট্টগ্রামে শিক্ষা বিস্তার ও সমাজ উন্নয়নে তাঁর ব্যাপক অবদান সম্পর্কে কিছু ধারণা লাভ করা যায়।

চট্টগ্রামে শিক্ষা বিস্তারে তাঁর অসামান্য অবদান এর স্বীকৃতি স্বরুপ চট্টগ্রামের সিটি কর্পোরেশনের একটি সড়ক ও বিদ্যালয়ের নাম তাঁর নামে নামাকরণের জন্যে নগর পিতার সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সাথে সাথে নবনির্মিত জিলা পরিষদ ভবনের মিলনায়তনের নামও তাঁর নামে করার জন্য জিলা পরিষদ চেয়ারম্যান মহোদয়ের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। না হলে জাতি হিসেবে আমরা অকৃতজ্ঞ থেকে যাবো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তাঁর বিরাট অবদান থাকা সত্বেও এর একটি হল এর নামাকরনও তাঁর নামে করা হয় নি। অথচ এ মানুষটির অবদানের জন্যে সেখানে পিএইডি গবেষণা পর্যন্ত হয়। আল্লাহ পাক মেহেরবানি করে তাঁর এ নেক আমল সম‚হ কবুল মকবুল ফরমান এবং তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উঁচু মোকাম এ স্থান করে দিন, আমিন।
লেখক: আইনবিদ, কলামিস্ট, মানবাধিকার ও সুশাসন কর্মী।

218 Views

আরও পড়ুন

জৈন্তাপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক পেয়ে আনুষ্টানিক প্রচারণা শুরু।

নোয়াখালীতে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানের অশিক্ষকসুলভ আচরণের প্রতিবাদ।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত স্হান ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাধি সংরক্ষণ করবে সি.ডি.এ

প্রেমের টানে চলে আসা খাসিয়া নারীকে ভারতে ফেরত

শনিবার যেসব জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে

গাইবান্ধা শাহ সিমেন্টের প্রতিটি বস্তায় ৫/৭ কেজি পরিমাপে কম থাকায় দোকানসহ গোডাউন সিলগালা

মিথিলা শ্রেষ্ট শিক্ষার্থী আদমদীঘি জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহের ফলাফল ঘোষনা

নাগরপুরে কিশোরগ্যাংয়ের হামলায় বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মৃত্যু শয্যায়

রামু উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১০ জনের মনোনয়ন পত্র জমা।

শেরপুরে ছাত্র কল্যান পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

মুক্তি পেছালো আল্লামা মামুনুল হকের