ঢাকাশনিবার , ১৮ মে ২০২৪
  1. সর্বশেষ

আশুলিয়া চারাবাগে হোটেলে মরা গরুর মাংস সরবরাহের অভিযোগ

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
২৫ নভেম্বর ২০১৯, ১১:৪০ অপরাহ্ণ

Link Copied!

আব্দুল জলিল মিয়া,আশুলিয়া থেকে :

আশুলিয়ার বিভিন্ন হোটেলে মরা গরু ও ছাগলের মাংস বিক্রয়ের অভিযোগ উঠেছে। সংঘবদ্ধ চক্রের এমন একটি ঘটনা হাতেনাতে ধরার পর বিষয়টি সামনে চলে এসেছে।

অভিযোগ উঠেছে সংঘবদ্ধ বেশ কয়েকটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে এমন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে আশুলিয়ার চারাবাগে। তারা পারস্পারিক যোগসাযশে নির্দিষ্ট কিছু হোটেল রেষ্টুরেন্টে এসব মাংস কম দামে বিক্রি করার কারণে হোটেল রেষ্টুরেন্ট মালিকরাও বিষটি নিঃশব্দে মেনে নিয়েছে। যদিও কোন কোন হোটেল রেষ্টুরেন্টের মালিকের দাবি তারা এমন অপকর্মের সাথে জড়িতদের থেকে মাংস ক্রয় না করে সরাসরি বাজার থেকে মাংস ক্রয় করেন।

তথ্য সুত্রে জানা গেছে গত ২২ নবেম্বর চারাবাগ বাসষ্ট্যন্ড এলাকা গৌরীপুর বট তলা দিয়ে প্রায় এক বস্তা মাংস নিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় জনতা বট তলার শাহিন হোটেল এর মালিক মোঃশাহীন ও ঢাকার একজনকে আটক করে। বেলা সাড়ে আটটার দিকে এত পরিমাণ মাংস নিয়ে আশুলিয়া চারাবাগ অভিমুখে যাওয়ার কারণ জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত এক ব্যক্তিসহ তাদের অপর এক সহযোগী জানায় কয় একটি হোটের জন্য মাংস নিয়ে এসেছেন
এসময় স্থানীয় ইউপি সদস্য সোহরাব হোসেন সহ এলাকার মাদবর ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বটতলা।

এক পর্যায়ে তিনি আশুলিয়া থানায় ফোন করে পুলিশ কে খবর দিতেই সংগবদ্ধ চক্রের সদস্য পালিয়ে যায়।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঐ চক্রের এক সদস্য শিকার করেছে যে ঢাকা থেকে একটি মরা গরুর মাংস নিয়ে বিক্রির জন্য আশুলিয়া নির্দিষ্ট তিনটি হোটেলে যায়। কিন্তু আগে থেকেই তাদেও ফ্রিজে মাংস থাকার কারণে তারা ঐ দিন মাংস নিতে অস্বীকার করে বলেও তারা স্বীকারোক্তি দেন।

তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে আশুলিয়া চারাবাগ একটি সংঘবদ্ধ চক্রের প্রশ্রয়ে উপজলার বিভিন্ন অংশের বেশকিছু বখাটে তাদের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এজেন্টদের দিয়ে উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে মরা ছাগল এবং গরুর মাংসের বিষয়ে সার্বক্ষনিক খোঁজখবর রাখে। সুযোগমত শিখার মিললে সংঘবদ্ধ চক্রটি ঋষিদের সাহায্য নিয়ে এসব মরা গরু ছাগলেল চামড়া ছাড়িয়ে নিয়ে তা দিব্যি ছাগল গরু এবং ক্ষেত্র বিশেষ হরিণেল মাংষ বলেও বিক্রি করে থাকে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বটতলার এক লোক বলেন গরুর মাংস বলে তাকে শিয়ালেলর মাংষ খাওয়ানোর তথ্যও দেন।

স্থায় এক সাংবাদিক আব্দুল জলিল মিয়া অভিযোগ করেন প্রতি দিন একবার আমি তাড় হোটেল ভাত খাওয়াত শাহিন হোটেলে মরা পঁচা মাংস খাওয়ায় সমস্যার কথা বিবেচনায় নিয়ে আমি এখন বাইরে গেলে মাছ কিংবা ডিম খেতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

এর জন্য এলাকা বাসী ও স্থানীয় সচেতন মহল মাননীয় জেলা প্রশাসকের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করে অবিলম্বে আশুলিয়া চারাবাগ এর যাবতীয় হোটেল ও রেষ্টুরেন্টে ‘সারপ্রাইজ’ অভিযান পরিচালনার দাবি জানিয়েছে।

163 Views

আরও পড়ুন

গাজায় চলমান গণহত্যার বিরুদ্ধে বুটেক্স শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

রূপগঞ্জের জাঙ্গীর কুদুর মার্কেট-নদীরঘাট রাস্তাসহ ড্রেন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

নাগরপুরে হেভিওয়েট প্রার্থী না থাকায় জমেনি উপজেলা নির্বাচন

“রাখে আল্লাহ, মারে কে” : নাইক্ষ্যংছড়ি ছালামী পাড়ায় মোটরসাইকেল মার্কার সমর্থনে উঠান বৈঠকে চেয়ারম্যান প্রার্থী তোফাইল

কবি ফিরোজ খানের কবিতা

নাইক্ষংছড়িতে প্রিজাইডিং সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ !!

লোহাগাড়ার আজিজ কাতারে মারা গেলো স্ট্রোকে

যশোরে মেলার নামে চলছে সর্বনাশা লটারি!

গৃহবধূকে পিটিয়ে হ’ত্যা, স্বামী–শশুড়-শাশুড়ী পলাতক

নাগরপুরে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বিএনপি নেতা গোলাম বহিষ্কার

বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’

আদমদীঘিতে ভোট গ্রহনকারি কর্মকার্তদের প্রশিক্ষন উদ্বোধনী সভায় বগুড়া জেলা প্রশাসক