ঢাকাসোমবার , ২১ এপ্রিল ২০২৫
  1. সর্বশেষ

কোরবানির সামাজিক শিক্ষা ও নানা কথা–মোঃ কামরুল ইসলাম

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
১৭ জুলাই ২০২১, ২:০৩ পূর্বাহ্ণ

Link Copied!

ঈদুল আদহা বা আযহা বা কোরবানির ঈদ নিছক কোন আনন্দের দিন নয়। বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরনীয় ও অনুকরনীয় একটি মহান দিন। হযরত ইবরাহীম (আঃ) ও হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর অতুলনীয় আত্মত্যাগ ও আল্লাহর নির্দেশের প্রতি অবিচল আনুগত্য থাকার শিক্ষা ও কোরবানির যে মুল উদ্দেশ্য তা আজ বিশ্বমানবতার জন্য অনন্য শিক্ষা।

ঈদ ও আদহা দুটিই আরবী শব্দ। ঈদ এর অর্থ উৎসব বা আনন্দ। আদহার অর্থ কুরবানী বা উৎসর্গ করা। হযরত ইবরাহীম (আঃ) আল্লাহ তা’লার আদেশ পালনের উদ্দেশ্যে তার প্রাণপ্রিয় জ্যেষ্ঠ পুত্র হযরত ইসমাঈল (আঃ) এর পূর্ণ সম্মতিতে হযরত ইসমাইল (আঃ)কে কুরবানী করতে উদ্যত হন।পবিত্র মক্কার নিকটস্থ ‘‘মীনা’’ নামক স্থানে ৩৮০০ (সৌর) বছর পূর্বে এ মহান কুরবানীর উদ্যোগ নেওয়া হয়। তাঁর ঐকান্তিক নিষ্ঠায় সন্তুষ্ট হয়ে মহান আল্লাহ হযরত ইবরাহীম (আঃ)-কে তাঁর পুত্রের স্থলে একটি পশু কুরবানী করতে আদেশ দেন। আল্লাহর প্রতি অবিচল আনুগত্য ও নজিরবিহীন নিষ্ঠার এ মহান ঘটনা অনুক্রমে আজও মীনায় এবং মুসলিম জগতের সর্বত্র আত্মত্যাগের প্রতীক হয়ে ও মানবতার কল্যানে পশু কুরবানীর এই রীতি আমাদের সমাজ ব্যবস্হা প্রচলিত।কোরবানির এই শিক্ষা মুলত বিশ্ব মানবতার জন্য কেয়ামত পর্যন্ত অনন্য নজির হয়ে থাকবে। তাই মুসলিম জগতের সর্বত্র সকল সক্ষম মুসলমানদের জন্য এ কুরবানী করা ওয়াজিব করা হয়েছে। (মতান্তরে সুন্নাতে মুআক্কাদা)।

ঈদুল আদহা বা আযহা মুলত ১০ই যু’ল-হিজ্জা ( যিলহজ্জ্ব ) যে দিন পবিত্র হজ্জব্রত পালনকালে হাজিরা মীনা প্রান্তরে কুরবানী করেন এবং তৎপরবর্তী দুই দিন,মতান্তরে তিন দিনও যে কেউ চাইলে কোরবানি করতে পারে।
কুরবানের ঈদ বা ঈদুল আযহা বা আদহা আরব দেশে ‘উদিয়া’ নামে পরিচিত।আমরা অনেকেই তা হয়ত জানি না। কোরবানি মুল উৎস ও তাৎপর্য ও আমরা বুঝতে চাই না। পশু ক্রয়ের অর্থ হালাল কিনা, না হলে কোরবানি যে সহি হবে না জেনে ও তা যাচাই করি না।কোরবানির মুল বিষয় ছিল মুলত নিজকে উৎসর্গ করা আল্লাহ তরে,নিজকে বিলিয়ে দেওয়ার শিক্ষা মানবতার কল্যানে যদিও তা আমরা স্মরণে স্মরি না।আমরা জানি,প্রতিটি মুসলমানের জন্য বছরে যে দুটি মহা আনন্দের দিন ঘুরে ঘুরে আসে যে শিক্ষা ও বার্তা নিয়ে তা ভুলে আজ প্রতিটি মুসলমান কত বেশি দামে,কত বড় পশু ক্রয় করবে সে প্রতিযোগিতায় মাঠে নেমেছে যা এই মহান দিনের মুল আদর্শকে ম্লান করে দেয়।যদিও মুসলিম সমাজ ব্যবস্হায় ঈদুল আদহার শিক্ষা হচ্ছে সমাজে ধনী দরিদ্রের মধ্য সুসম্পর্ক তৈরী হবে ও বৈষম্য মুছে যাবে ও মানবতা বোধ জাগ্রত হবে।

সে শিক্ষা সবাই ভুলে যাচ্ছে।ঈদুল আদহা কে আমরা অনেকেই আজহা বা আযহা বলে থাকি। মুলত আরবি ‘দয়াদ’কে আমরা আমাদের সুবিধা মত বাংলায় কখনও ‘দ’ বলে থাকি আবার কখনও বা ‘জ’ বা ‘য ‘বলে থাকি। যেমনি আমরা ‘রাদিয়া’ কে রাজিয়া আর ‘মার্দিয়া’ কে ‘মার্জিয়া’ বলি। উচ্চারনে বা লিখতে কোন অসুবিধা নেই হয়ত অনেকে বলতে পারেন তবে সমস্যা তখনই সৃষ্টি হয় যখন লেখনী বা উচ্চারণ অর্থ ও তাৎপর্যে ব্যাপক রদবদল বা ভিন্নতা সৃষ্টি করে এবং বক্তার মুল বক্তব্য বা উদ্দেশ্যকে সম্পূর্ণ ব্যাহত করে।মুলত দুহা হল সকাল বেলা বা ভোর।সূর্য উঠার পূর্ব মূহুর্তে যে হালকা আলো আধারি পরিবেশ থাকে সেই মুহূর্তটিকে সাধারণত আরবিতে দুহা বলা হয়। এই দুহা চলতে থাকে সূর্য উঠবার পর সূর্য রশ্মির তীক্ষ্ণতা বৃদ্ধি হওয়া পর্যন্ত। এই সময়কালীনের মধ্যে যে কার্যক্রম বা ব্যবস্থাপনাগুলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা দিয়েছেন সেইগুলো পালন বা পরিচালনা করাকে বলা হয় ‘আদহা’ বা ‘উদিয়া’। ঈদুল আদহা সকাল থেকে কিছু নির্ধারিত কার্যক্রম পালন করতে হয় তাই এর নাম ঈদুল আদহা। আর উদিয়া বলতে ঈদুল আদহাতে সামগ্রিকভাবে যে কার্যক্রম পালন করতে হয় তাকে বোঝায়। তম্মধ্যে রয়ছে মসজিদে বা ঈদগায় গিয়ে দুই রাকা’ত সালাত আদায় ও খোৎবা শোনা ও পশু কুরবানি করা।

এখানে আরও একটি বিষয় মনে রাখা দরকার, কোরবানি নিছক কোনো ব্যক্তিগত ত্যাগের নাম নয়। এটি পিতা, পুত্র তথা একটি পরিবারের সমষ্টিগত ত্যাগের প্রতিফলন।ইসলামের শিক্ষা হচ্ছে,কুরবানী করার পর ঐ হালাল প্রানী হতে প্রাপ্ত মাংস তিন ভাগ করতে হয়। এক ভাগ কোরবানি দাতা গ্রহন করবে,এক ভাগ নিকট আত্মীয়-স্বজনের মাঝে বিতরন করবে আর বাকি এক ভাগ দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করবে। এই ছাড়া ও দরিদ্রদের মাঝে কোরবানির মাংস বিতরণের মধ্যে দিয়ে মুলত ধনী দরিদ্রের মধ্যে একটি সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে।সমাজ উন্নয়নে ও বৈষম্য দুরীকরণে কুরবানীকৃত পশুর চামড়া বিক্রি করে ঐ বিক্রির টাকা গরীবের মাঝে বিতরণ করার বিধান ও ইসলামে রয়েছে। তবে কোরবানি দাতা কোরবানির ঐ পশুর চামড়া,চর্বি বিক্রি করে বিক্রয়লব্ধ অর্থ বা টাকা নিজে ভোগ করার ক্ষেত্রে ইসলামে নিষেধ রয়েছে (হিদায়া, আলমগীরী,শামী) তবে আমাদের দেশে সাধারণত কুরবানীর পশু চামড়া বিক্রির অর্থ দরিদ্রদের মধ্যে কিংবা মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত গরীরদের জীবন মান উন্নয়নে বা এতীমখানার দরিদ্র ছাত্রদের কল্যানে দান করা হয়ে থাকে।মুলত এই ধরনের কর্মকান্ড ও শিক্ষা সমাজ ও মানবতার কল্যানে অগ্রণী ভুমিকা রাখে।কোরবানের পশু জবাইয়ের সময় দোয়া পড়া সুন্নত, না জানলে বা না পড়লেও কোরবানি হয়ে যাবে। জবাইয়ের সময় কোরবানিদাতাদের নাম বলার ও প্রয়োজন নেই।কেননা সব বিষয়ে মহান আল্লাহ নিজে অবগত।নিজ গৃহে পালিত পশু দ্বারা কোরবানি করতে পারলে সবচেয়ে উত্তম। কোরবানির পশু নিজ অর্থে কেনা যায়, যে কেউ কোরবানির পশু কিনে দিলে বা কোরবানি করার টাকা বা মূল্য হাদিয়া দিলেও হবে এতেও উক্ত ব্যক্তির ওয়াজিব কোরবান আদায় হয়ে যাবে।

অন্যদিকে কোরবানি করার পর জবাই করা পশুর মাংস প্রতিবেশী ও আত্মীয়স্বজন কে দেওয়ার মধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহানুভূতি ফুটে উঠে ও আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীদের নিয়ে এক সাথে খাওয়ার মাধ্যমে সামাজিক ভ্রাতৃত্ববোধ তথা পারস্পরিক মমত্ববোধ তৈরি হয়ে থাকে।এমনকি পারস্পরিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি পায় এবং গড়ে উঠে একটি সুন্দর সমাজব্যবস্থা।

এই ছাড়াও আমাদের সমাজ ব্যবস্হায় কয়েকজন মিলে যে কোরবানি করার প্রথা চালু রয়েছে তাতে প্রত্যেকের মমত্ববোধ ও উদারতা ফুটে। ধনীর সম্পদে যেভাবে অসহায় মানুষের অধিকার রয়েছে,অনুরূপ কোরবানির পশুর মাংসে ও অসহায়-গরিব-দুস্থ প্রতিবেশীর অধিকার রয়েছে।কোরবানের ঈদের সময় আমরা যেমন কোরবানির পশুর মাংস দুস্থদের মধ্যে বিলি-বণ্টন করি,ঠিক তেমনিভাবে আমরা যেন সব সময় দুস্থদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারি এটি কোরবানি বা ঈদুল আদহার সামাজিক শিক্ষা।
এ মর্মে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আর কোরবানির উটকে (পশু) আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর অন্যতম নিদর্শন বানিয়েছি; তোমাদের জন্য তাতে রয়েছে কল্যাণ। সুতরাং সারিবদ্ধভাবে দণ্ডায়মান অবস্থায় সেগুলোর ওপর আল্লাহর নাম উচ্চারণ করো, যখন সেটি পড়ে যায় তখন তা থেকে খাও। যে অভাবী, মানুষের কাছে হাত পাতে না এবং যে অভাবী সাহায্য চায়, তাদের খেতে দাও’ (সূরা হাজ্জ-৩৬)।কাজেই একজন ধনী বিত্তশালীর নৈতিক দায়িত্ব হল সে গরিব,দুঃখী ও দুস্থ মানুষের সাহায্য-সহযোগিতা করবে সে শিক্ষাই পবিত্র ঈদুল আদহা বা আযহা থেকে আমরা গ্রহন করতে পারি।

মহান আল্লাহ পবিত্র কোরানের বলেন,হে নবী! কিতাবিগণকে আদমের দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের ঘটনা ভালো করে বর্ণনা করেন তারা যখন কোরবানি করেছিল, তখন একজনের কোরবানি কবুল হলো। কিন্তু অন্যজনের কোরবানি কবুল হলো না। ক্ষিপ্ত হয়ে সে বলল,আমি তোমাকে খুন করবো।অপরজন বলল,প্রভু তো শুধু সেই মহান আল্লাহ,আল্লাহ সচেতনদের কোরবানিই কবুল করেন।(সূরা মায়েদা, আয়াত-২৭)।
অন্যদিকে মহান আল্লাহ পবিত্র কোরানে বলেন,হে নবী! ওদের বলুন, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ-আমার সবকিছুই বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহরই জন্যে। তিনি একক ও অদ্বিতীয়। এ আদেশই আমি পেয়েছি। আমি সমর্পিতদের মধ্যে প্রথম।’ (সূরা আনআম,আয়াত ১৬২-১৬৩)।কেননা কোরবানি করা হচ্ছে এক ধরনের ইবাদত। কোরবানির পশুকে আল্লাহ তাঁর মহিমার প্রতীক করেছেন।পবিত্র কোরানে মহান আল্লাহ বলেন, “মনে রেখো,কোরবানির মাংস বা রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না, আল্লাহর কাছে পৌঁছায় শুধু তোমাদের নিষ্ঠাপূর্ণ আল্লাহ-সচেতনতা। অতএব আল্লাহ তোমাদের সৎপথ প্রদর্শনের মাধ্যমে যে কল্যাণ দিয়েছেন, সেজন্যে তোমরা আল্লাহর মহিমা ঘোষণা করো। হে নবী! আপনি সৎকর্মশীলদের সুসংবাদ দিন যে, আল্লাহ বিশ্বাসীদের রক্ষা করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ কোন বিশ্বাসঘাতক, অকৃতজ্ঞকে পছন্দ করেন না। (সূরা হজ, আয়াত ৩৭-৩৮)। মহান আল্লাহ বলেন,”নিশ্চয় আমি তোমাকে আল্ কাউসার দান করেছি।অতএব তোমার রবের উদ্দেশ্যেই সালাত পড় এবং নহর কর (রক্ত প্রবাহিত কর) (সুরা কাউসারঃ২-৩) তবে যে ব্যক্তি সালাত আদায় করল না তার ঈদুল আদহা বা আযহা পালন হল না।

আমাদের এই ক্ষনিক জীবনে দুর্নীতি,জবরদখল,অন্যায়,অবিচার,অসৎ পথে আয় করে কোটিপতি না হয়ে
সৎ পথে থেকে ও ইসলামে কোরবানির যে উদ্দেশ্য ও শিক্ষা তা যেন সমাজ উন্নয়নে ভুমিকা রাখে সে দিকে আমাদের সচেষ্ট হওয়া উচিত।
বর্তমানে করোনা পরিস্হিতি গত বছরের চেয়ে ও ভয়াবহ। করোনার কারনে প্রতিটি মানুষের আত্ম সামাজিক অবস্হায় একেবারে নড়বড়ে এমনকি শিক্ষা ব্যবস্হা সহ সব কিছুতে হতাশা,অস্থিরতা কাজ করছে।নিম্ম আয়ের মানুষ আজ দিশেহারা,বিপদগ্রস্ত। এই অবস্হায় সমাজের ধনিক শ্রেনীকে পবিত্র ঈদুল আযহার আত্ম উৎসর্গের শিক্ষা গ্রহন করে সমাজের বর্তমান পরিস্হিতি পরিবর্তনে ভুমিকা রাখতে হবে।

করোনা আগামীতে হয়ত ভিন্নরূপে আরো ভয়াবহ আকার ধারন করতে পারে কেননা গত বছরের তুলনায় ইতিমধ্যে করোনা তার রূপ পরিবর্তন করছে।এক ঢেউ যেতে না যেতে আরেক ঢেউের কবলে পড়ে লন্ভন্ড হচ্ছে মানুষের জীবন। যেন কিছুতে কিছুই হচ্ছে না মানুষের জীবন,জীবিকা হুমকির মুখে পড়ছে। কাজেই প্রত্যেক কে স্বাস্হ্যবিধি,কোরানের শিক্ষায়,প্রত্যেক ধর্মের ধর্মীয় ভাবধারায় জীবন পরিচালনা করা সহ ও সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে মানবতার কল্যানে এগিয়ে আসতে হবে ও পবিত্র ঈদুল আদহার আত্ম উৎসর্গের শিক্ষা গ্রহন করে মানবতার কল্যানে সবাইকে এক যোগে কাজ করে ধনী দরিদ্র বৈষম্য দুর করে একটি সুন্দর শোষনমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা হোক সেটি সকলের প্রত্যাশা।

*লেখক, কবি, প্রাবন্ধিক ও গনমাধ্যমকর্মী।

148 Views

আরও পড়ুন

ঝিনাইগাতীতে কূপ খনন করতে গিয়ে নিহত দুইজনের পরিবারের পাশে বিএনপি

ঠাকুরগাঁওয়ে ব্রাইট স্টার মডেল স্কুল এন্ড কলেজের বর্ষবরণ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

জুরীতে ২৫ নারী উদ্যোক্তাদের গবাদি পশু ও তাঁত শিল্প সামগ্রী বিতরণ

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শেরপুরের দুই ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

চট্টগ্রাম পিটিআইয়ের প্রশিক্ষণার্থীদের স্কাউটসের ওরিয়েন্টেশন কোর্স

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সহায়তায় জবি ছাত্রদলের হেল্প ডেস্ক

আজ বিশ্ব লিভার দিবস: জেনে নিন লিভার সম্পর্কে

নালিতাবাড়ীতে কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক

কাপাসিয়ায় বিরল রোগে আক্রান্ত শিশুর চিকিৎসায় সহায়তা করলেন জামায়াত নেতা আইউবী

মহেশখালী নৌঘাটে সী ট্রাক চালু ও পল্টুন স্হাপনকে স্বাগতম- ড. হামিদুর রহমান আযাদ

গরমে যেসব অসুখ বেশি হতে পারে

জামালপুরে তিন হাজার পাঁচশত পিস ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক