ঢাকাশুক্রবার , ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
  1. সর্বশেষ

খেলাফী ঋণ উদ্ধারের স্বার্থে ;
চট্টগ্রামে আরো তিনটি অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবী

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ৩:৫৪ অপরাহ্ণ

Link Copied!


জিয়া হাবীব আহসান, এডভোকেট

পর্যাপ্ত আদালত সংকট খেলাফী ঋণ আদায়ে প্রথম বাধা । মামলার জট সৃষ্টি ও দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ার কারণে খেলাপী ঋণ আদায়ে পথে মূল প্রতিবন্ধকতা । খেলাপী ঋণ অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ক্ষেত্রে মারাত্মক সংকট সৃষ্টি করে। খেলাপী ঋণ আদায়ে অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩ এর অধীনে অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । ঋণ বা বিনিয়োগের বিপরীতে পর্যাপ্ত জামানত না থাকায় বা জামানত এর টাইটেল সঠিক না হওয়ার কারণে সরাসরি তা নিলামে বিক্রয় করা সম্ভব হয় না । সাব রেজিস্ট্রি অফিস অনলাইন ডাটাবেজ না হওয়ার কারণেও একই ভূমি একাধিক ব্যাংকে বন্ধক প্রদানের বিষয় নিশ্চিত হওয়া যায় না । মামলার আধিক্য, খেলাফীর সংখ্যা ও অন্যান্য কারন বিবেচনায় চট্টগ্রামে আরো তিনটি অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠা করা জরুরী । চট্টগ্রাম দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর ও বাণিজ্যিক রাজধানী হলেও এখানে একটি মাত্র অর্থঋণ আদালত। অথচ একসময় এখানে চারটি বাণিজ্যিক ও অর্থঋণ আদালত ছিল। ঢাকায় পাঁচটি অর্থঋণ আদালত রয়েছে। সংবাদসূত্রে জানা যায় চট্টগ্রামের অর্থঋণ আদালতের জারী মামলার ১৩৭৩ টি ওয়ারেন্ট বিভিন্ন থানায় পড়ে আছে। যথা সময়ে এগুলো তামিল না হওয়ায় জনগণের হাজার কোটি টাকা আদায় হচ্ছে না। এভাবে এন আই এ্যাক্টের মামলার হাজার হাজার ওয়ারেন্ট, মাল ক্রোকী পরওয়ানা ও সাজা পরওয়ানা তামিল হচ্ছে না। বিজ্ঞ আদালতের আদেশ তামিল না হওয়া আদালত অবমাননার শামীল৷ এ ব্যাপারে পুলিশের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি। নইলে আদালতের আদেশ সমূহ কার্যকর করা যাচ্ছে না। প্রয়োজনে ওয়ারেন্ট তামিলের জন্য জরুরি ভিত্তিতে পুলিশের একটি বিশেষ শাখা গঠনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রনালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগপৎ উদ্যোগ নেয়া দরকার। আদালতের ওয়ারেন্ট তামিলের অপেক্ষায় থাকতে হয় বছরের পর বছর। ফলে জারী মামলা নিস্পত্তি হয় না।

নগরীর ১৬ থানায় শীর্ষ ঋণ খেলাপীদের বিরুদ্ধে পেন্ডিং থাকা ওয়ারেন্ট তামিল নিশ্চিত করতে সিএমপি কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সম্প্রতি অর্থঋণ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মুজাহিদুর রহমান এ আদেশ দেন। আদেশে বলা হয়, শীর্ষ ঋণ খেলাপীদের বিরুদ্ধে এই আদালত থেকে ইস্যুকৃত গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসমুহ যথাসময়ে তামিল হচ্ছে না। যার কারণে অর্থঋণ আদালতে দায়েরকৃত মামলা সমূহ আইনের নির্ধারিত সময় সীমার মধ্যে নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না। এতে আদালতে মারাত্মক মামলাজট তৈরি হয়েছে। আদালতের গুরুত্বপুর্ণ কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। অন্যদিকে ঋণ খেলাপিরা ধরা না পড়ার কারণে এই বিশেষ আদালত প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য পূরণ হচ্ছে না। অথচ ‘ঋণ খেলাপী ঠেকাতে বা ঋণ আদায় কার্যকর করার লক্ষে ২০০৩ সালে বিশেষ আদালত হিসেবে অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়। আদালত সূত্র আরো জানায়, ২০০৮ সালের ৩০ জুলাই পূবালী ব্যাংকের সিডিএ শাখা নগরীর সাজিল স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বিরুদ্ধে ৯ কোটি ২৩ লাখ ১৫ হাজার ২৮৭ টাকা ঋণ খেলাপির অভিযোগে একটি অর্থঋণ মামলা করে। পরের বছর ১২ মে এ মামলায় ব্যাংকের পক্ষে রায় হয়। রায়ে ৬০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ করতে বলা হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি টাকা পরিশোধ করেনি। একপর্যায়ে ২০০৯ সালের ১২ আগস্ট ব্যাংক কর্তৃপক্ষ একটি জারি মামলা করেন। ২০১৮ সালের ২৯ মার্চ প্রতিষ্ঠানের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি চেয়ে আবেদন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ৩ মে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। দেখা গেছে, এ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এখনো তামিল হয়নি। অথচ গত ১৫ সেপ্টেম্বর পূবালী ব্যাংকের বোর্ড অব ডিরেক্টরস তাদের ১৩০ তম সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক সাজিল স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সুদ মওকুফ করে ৭ শতাংশ সরল সুদে ৭ বছরে ২৩ টি ত্রৈমাসিক কিস্তিতে ৮ কোটি ৭২ লাখ ১ হাজার ৯২ টাকা পরিশোধের সুযোগ দেয়।।

আদালত সূত্র আরও জানায়, প্রতিষ্ঠানটি ব্যাংকের টাকা পরিশোধ করেনি, বরং একটি মর্টগেজ বিষয় গোপন করে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে আদালতের কাছ থেকে গত ২৩ মে একটি আদেশ হাসিল করে। বর্তমানে দেশে ৩৪টি ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের জুন পর্যন্ত ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ৬৭ হাজার ১১৪ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে । এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ১০ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত ঋণের ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ ।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, অর্থঋণ আদালতে অনেক মামলা হাই কোর্টের আদেশে স্থগিত রয়েছে । আদালত থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গত বছরের ২৪৬ দিনে (১০৪ টি সাপ্তাহিক ছুটি এবং ১৫ টি সাধারণ ছুটি ও নির্বাহী আদেশের ছুটি বাদে) মোট ১ হাজার ২৩৪ টি মামলা দায়ের হয়। আর নিষ্পত্তি হয় ৭৯৯ টি। অর্থাৎ প্রতি কর্ম দিবসে গড়ে পাঁচটির বেশি খেলাপি মামলা দায়ের হয় অর্থঋণ আদালতে। বিপরীতে নিষ্পত্তি হচ্ছে মাত্র তিনটির কিছু বেশি মামলা।
আদালত সূত্র জানায়, গত বছর দায়ের হওয়া ১ হাজার ২৩৪ টি মামলার মধ্যে অর্থঋণ মামলা রয়েছে ৯০৫ টি, অর্থ জারি মামলা ২৬৯ টি এবং অর্থ মিস মামলা রয়েছে ৬০ টি। অন্য দিকে নিষ্পত্তি হওয়া মামলার মধ্যে অর্থঋণ মামলা রয়েছে ৫১৯ টি, জারি মামলা ২৩০ টি এবং মিস মামলা রয়েছে ৫০ টি।

আদালতসূত্র আরো জানায়, চট্টগ্রামের অর্থঋণ আদালতে বর্তমানে ঝুলে আছে ৫ হাজার ১৬২ টি মামলা। এর মধ্যে তিন থেকে ছয় মাস ধরে ঝুলে রয়েছে ১ হাজার ৫৪৭ টি মামলা। ছয় মাস থেকে ১২ মাস ধরে ৬৬৬ টি মামলা, এক বছর ধরে ৩৫৩ টি মামলা এবং দুই বছর ধরে ঝুলছে ৩৭৬ টি মামলা। এ ছাড়া অন্যান্যভাবে ঝুলে রয়েছে ২ হাজার ২২০ টি মামলা। অর্থঋণ আদালতের সেরেস্তাদার মোক্তাদির মাওলা আজাদীকে জানান, গত বছর মোট ১৯০ কোটি ৪৯ লাখ ১৩ হাজার ২৫ টাকা খেলাপি ঋণ আদায় করা হয়েছে। ঋণ গ্রহীতাদের বন্ধকী সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করাসহ অন্যান্যভাবে এ পরিমাণ টাকা আদায় হয়।

শুধু ডিসেম্বর মাসের হিসাব তুলে ধরে তিনি আরো বলেন, ডিসেম্বরে কোর্ট বন্ধই থাকে। তবে এবার ১৫ দিনের জন্য খোলা ছিল। এ সময়ের মধ্যে ২৫ টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। বিপরীতে আদায় করা হয়েছে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৬৯ হাজার ৯০৪ টাকা।

মহামান্য হাইকোর্টে অর্থঋণ মামলা হইতে উদ্ভূত সকল রীট, রিভিশন, আপীল, নিষ্পত্তির জন্য নির্দিষ্ট বেঞ্চ সৃষ্টি প্রয়োজন। বর্তমানে ঋণ গ্রহীতাগণ শুধু রীটের মাধ্যমে অর্থঋণ মামলার নিষ্পত্তি বাধা সৃষ্টি করিতেছে। এই ক্ষেত্রে রীট দায়ের সময় ঋণের ১০% ভাগ জমা প্রদানের মাধ্যমে রীট দায়েরের বিধান প্রয়োজন।

চট্টগ্রামে বর্তমানে একটি অর্থঋণ আদালত। মামলার সংখ্যা এত অধিক যে একটি কোর্টের পক্ষে এত অধিক সংখ্যক মামলা নিষ্পত্তি খুবই দূরহ। তৎজন্য কমপক্ষে আরো দুটি আদালত প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন । অর্থঋণ আদালত মামলার চেয়ে জারী মামলা নিস্পত্তির দীর্ঘ সময় ব্যয় হয় । তৎজন্য অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩ এর জারীর বিধান ধারা ২৮-৩২ এর অধিকতর সংশোধন প্রয়োজন ।

এছাড়া চাহিদার তুলনায় দেশে অর্থঋণ আদালতের সংখ্যা কম। আদালতগুলোর বিচারকসংখ্যাও যথেষ্ট নয়। নানা কারণে অর্থঋণ আদালতের মামলাজট তৈরি হচ্ছে। খেলাপি ঋণ আদায়ে প্রতিষ্ঠানগুলোর হয়রানিও বাড়ছে। মামলা ঝুলে থাকায় গ্রাহকরাও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলএফসিএ) চেয়ারম্যান ও আইপিডিসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিরা এসব মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বাধার কারণ হয়ে দাঁড়ান। আদালত থেকে বারবার স্টে অর্ডার বা স্থগিতাদেশ নিয়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে দেন না। ফলে শুধু বছর নয়, যুগের পর যুগ ঝুলে থাকে এসব মামলা।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের জুন পর্যন্ত আদালতে দায়ের করা মামলার সংখ্যা ২৮ হাজার ২০৭টি। এসব মামলার বিপরীতে অর্থের পরিমাণ ১২ হাজার ৮৯০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা । এর মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে ১০ হাজার ৭৭৫ টি মামলা, যেখানে অর্থের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২৫৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা । আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের জন্য পুনঃতফসিল পুনর্গঠন, এককালীন পরিশোধসহ গত এক দশকে ঋণখেলাপিদের জন্য একাধিক বিশেষ সুবিধা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।এসব সুবিধা পেয়েও ঋণ পরিশোধ করছে না খেলাপিরা। ক্রমাগত বেড়েছে খেলাপি ঋণ। অন্যদিকে দু-একটি ছোটখাটো ঘটনা ছাড়া ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উদাহরণ তেমন চোখে পড়ে না।এমন পরিস্থিতিতে মামলাজট কমাতে বিশেষ আদালত চালু করার পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা।

এ বিষয়ে কোম্পানি আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার তানজীব-উল-আলম দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, ‘হাই কোর্টের আদেশের মাধ্যমে অর্থঋণ আদালতের মামলা বছরের পর বছর আটকে আছে। এছাড়া চলমান মামলার বিচারকাজ অযৌক্তিকভাবে মুলতবি রাখা হয়। বিচারকদের যথাযথ প্রশিক্ষণ না থাকায় এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি সম্ভব হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, ‘হাই কোর্টের আদেশে যে মামলাগুলাো স্থগিত রয়েছে, সেগুলো বাতিলের ব্যবস্থা করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংককে এজন্য উদ্যোগ নিতে হবে। স্থগিত মামলাগুলোর একটি তালিকা তৈরি করে আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির কাছে দিতে হবে। আইন মন্ত্রণালয় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আলাপ করে এসব স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে।’

এছাড়াও অর্থঋণ আদালত ও বিচারক বৃদ্ধি এবং দক্ষ বিচারক দিয়ে এসব মামলার বিচার পরিচালনার ব্যবস্থা করতে হবে বলে মন্তব্য করেন । অর্থঋণ আদালত আইনের ২২ ধারায় বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তির ব্যবস্থা থাকলেও ৯৫ শতাংশ মামলায় তা হয় না। চট্টগ্রাম গত এক বছরে ৯০০ টি অর্থঋণ মামলা নিস্পত্তি হয়। রায়ের আগে ক্রোক, বিভিন্ন জরুরি পিটিশন শুনানী ও নিস্পত্তি,সাক্ষ্য গ্রহন,যুক্তি তর্ক শুনা, আদেশ রায় লিখা সহ নানা বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনায় একজন মাত্র বিচারক কে দিন-রাত হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমন কি সাপ্তাহিক ছুটির দিনও তাঁকে কাজ করতে হয়। জনগণের অর্থ আদায়ের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন রত আদালতের সংখ্যা না বাড়ালে দেশের অর্থনীতির চাকা উল্টোদিকে ঘুরতে বাধ্য হবে।

দেশের বানিজ্যিক রাজধানী খ্যাত প্রধান বন্দরনগরী চট্টগ্রামে কমপক্ষে আরো ৩টি অর্থঋণ আদালত প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবী

লেখকঃ
কলামিষ্ট, এডভোকেট, মানবাধিকার ও সুশাসন কর্মী।

360 Views

আরও পড়ুন

রাবি শিক্ষার্থীকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন

শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার

সাংবাদিক হত্যাচেষ্টা মামলার আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় লোহাগাড়ায় সাংবাদিক সমাজের মানববন্ধন

সমাজসেবা অধিদপ্তরের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাস্তবায়নে শান্তিগঞ্জে সেমিনার

শান্তিগঞ্জে জনসচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ 

স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও দেশ অর্থনৈতিক শোষণ, রাজনৈতিক নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক গোলামী থেকে মুক্ত হতে পারেনি–অধ্যাপক মুজিব

কক্সবাজার জেলা জামায়াতের মতবিনিময় সভায় নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান 

চট্টগ্রামে জামায়াত নেতার পায়ের রগ কেটে হাত ভেঙে দিয়েছে চাঁদাবাজরা

ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে বরিশাল মহানগর ছাত্রদল সহ-সভাপতি রাসেল আকন আটক

শান্তিগঞ্জে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা-শিক্ষক দিয়ে পিআইসি কমিটি গঠনের অভিযোগ 

সংবর্ধিত হলেন সেরা কনটেন্ট নির্মাতা শিক্ষক ফারুক ইসলাম

নাগেশ্বরীতে কেন্দ্রীয় ড্যাব নেতার ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত