ঢাকাসোমবার , ২৫ নভেম্বর ২০২৪
  1. সর্বশেষ

৫১ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে,
অকুতোভয় বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ রুহুল আমিন স্মরণে–জিয়া হাবীব আহ্সান

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
১৮ নভেম্বর ২০২২, ১০:৫৫ পূর্বাহ্ণ

Link Copied!


মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাঁরা কোন দলের নিজস্ব সম্পত্তি নয়। দলমত নির্বিশেষে সকলের উর্দ্ধে তাঁদের স্থান। জাতির দুর্দিনে তাঁরা অভিভাবকের ভূমিকা পালন করবেন, এটাই জাতির চাওয়া পাওয়া। মুক্তিযোদ্ধারা কখনো বিশেষ দলের স্বার্থে ব্যবহৃত হওয়া বা তাঁদের বিতর্কিত করা কখনো উচিৎ নয়, একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসেবে এটাই আমার একান্ত ভাবনা। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। একাত্তর আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে, মর্যাদা দিয়েছে, জাতির ললাটে পরিয়ে দিয়েছে বীরত্বের তক্‌মা। মুক্তিযুদ্ধ ছিল সর্বাত্নক জনযুদ্ধ। গুটিকতক ভিন্ন মতালম্বী বিরোধিতাকারী ছাড়া সমগ্র জনগোষ্ঠীই মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ছিলো একাত্ম। তবে যারা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন, যুদ্ধ সংঘটিত করেছেন, প্রশাসনিক ও কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন তারা সূচনাতেই মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জনগণের কাছে সম্মানিত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত। দেশের স্বাধীনতার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার চিত্র নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের পরিচায়ক। মহান মুক্তিযুদ্ধে নারীরা একদিকে যেমন সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন, অন্যদিকে বহু নারী বা মা দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য তাঁদের সন্তানকে যুদ্ধে পাঠিয়ে আত্মত্যাগ স্বীকার করেছেন। শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিনের মা-জননী ও ছিলেন সেরকমই একজন আত্মোৎসর্গকারী নারী। যুদ্ধ শেষে তাঁদের সন্তান তাঁদের কোলে ফিরে আসবে আবার অন্যদিকে সন্তানকে আর ফিরে না পাবার আশঙ্কাও তাঁদের মনে ছিল। এভাবে লক্ষ মায়ের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। আবার যখন সেই মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ সম্মান প্রদর্শনে ব্যর্থতা দেখা যায়, তখন বড় কষ্ট লাগে, যা অত্যন্ত বেদনার। দুঃখ লাগে যখন স্বাধীনতার ৫১বছরে এসে সেই মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের নামে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায় অমুক্তিযোদ্ধা আর অমুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায় মুক্তিযোদ্ধা; তাও আমাদের দেখতে হয়। অথচ মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিতর্ক কখনোই কাম্য ছিলনা আমাদের। এভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে অসম্মান করা হচ্ছে। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশের আজকের অবস্থানের পেছনে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর যোদ্ধাদের অবদান অন্যান্য এবং অতুলনীয়। আমাদের এম.ই.এস স্কুলের ৮০ ব্যাচের বন্ধু সাইফুল আমিনের ভাই শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন-কে আজ আমরা অনেকেই ভুলতে বসেছি। এ দুঃসাহসী কমান্ডর স্মৃতি-বিস্মৃতির অতল তলে তলিয়ে যাচ্ছে। নতুন প্রজন্ম জানে না এই সব বীর সন্তানদের অবদান । রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাঁকে আজও দেয়া হয়নি কোন মরণোত্তর পদক বা সন্মাননা। কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার দক্ষিণ গাজীপুরে ১৯৫০ সনের ৭ইআগষ্ট এক মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রুহুল আমিন। তাঁর পিতা মোঃ নুরুল ইসলাম বাংলাদেশ রেলওয়ের হিসাবরক্ষণ বিভাগের সিনিয়র হিসাব রক্ষক ছিলেন। ওমরগণি এম.ই.এস কলেজের গৌরব শহীদ রুহুল আমিন১৯৭১ সালে কলেজ ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি এবং ৪র্থ বর্ষ-বাণিজ্য বিভাগের ছাত্র ছিলেন। দেশমাতৃকার স্বাধীনতার ডাকে সারা দিয়ে ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দান করেন। ভারতের দেরাদুন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে ২নং সেক্টরে গ্রুপ কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৭১ সালের ২০শে নভেম্বর পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার গোয়ালমারী বাজারে বর্বর হানাদারবাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে তিনি শাহাদাত বরণ করেন। আজকের দিনে অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রুহুল আমিনকে সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করছি এবং আল্লাহর দরবারে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। আল্লাহ্‌ তয়ালা তাকে বেহশতের সুশীতল ছায়া দান করুন। শহীদ রুহুল আমিনের নামে এম.ই.এস কলেজ সংলগ্ন সড়কটির নামকরণ করা হয়েছিল তা স্থানীয়ভাবে নিবন্ধিকরণের জন্য ওমরগণি এম.ই.এস কলেজও সর্ব মহলের থেকে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মহোদয়ের নিকট সবিনয় দাবী রাখা হয়েছিল, এই ব্যাপারে আমি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র মহোদয়ের আন্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এম.ই.এস কলেজ সংলগ্ন সড়কটি শহীদ রুহুল আমিন এর নামে নামকরণ এর ব্যাপারে উক্ত কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকদের ভূমিকা প্রণিধানযগ্য । রুহুল আমীন গোয়ালমাড়ী বাজারের উত্তরে এক কঠিন প্রতি রোধ দাঁড় করিয়েছিলেন। বেলা গড়িয়ে দু’টা বাজল, রুহুল আমীনের এল.এম.জির সেকি আকাশ ভেদী প্রচন্ড গর্জন। শত্রুরা ভয়ে অস্থির, কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। শত্রুরা প্রমাদ গুনলেন মৃত্যু তাঁদেরকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে অসীম সাহসী এই মুক্তিযোদ্ধার হাত থেকে তারা পরিত্রান পাবেনা। দামাল ছেলেটা যেভাবে সদলে এগিয়ে গেল, মনে হয় তাঁদেরকে টুটি চেপে ধরবে। ওরা ভেবে কুলায়না। এত সাহস বাংলার যুবকরা কোথা থেকে পেল। শত্রুরা মরিয়া হয়ে মর্টার চালাতে লাগল। একটা নয়, দশটানয়, অনেক অনেকগুলো মারণাস্ত্র গর্জিয়ে উঠল। রুহুল আমীন অকুতোভয়ে এগিয়ে যেতে লাগল। পিছন থেকে অনেকে ডাক দিলেন, রুহুল ভাই সামনে নিরাপদ নয়। রুহুল আমিনের সেদিকে কান নেই। অটোমেটিক ব্রাশ ফায়ার করে এগিয়ে যাচ্ছেন, ওর ইচ্ছে শত্রুর যুদ্ধের সাধ চিরতরে মিটিয়ে দেবে। রুহুল আমিনের সেই আশা পূরণ হলোনা। শত্রুর একটা বুলেট ওর বুক ভেদ করে চলে গেল। রুহুল আমিন চোখ বুজলেন। চোখ বুজার আগে বাংলাকে শেষবার দেখেনিলেন। এভাবে অগণিত শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ । এই শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ১৯৫০ সনে দাউদকান্দী থানার অন্তর্গত গাজীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা জনাব নুরুল ইসলামের জ্যৈষ্ঠ সন্তান রুহুল আমীন ছিল জাতির বিরাট সম্পদ। ৪/৫ বৎসর বয়সেই পরিবারের সাথে গ্রাম ছেড়ে পিতার কর্মস্থল চট্টগ্রামে পা বাড়ান। তারপর এখানেই রুহুল আমীনের জীবনের সমগ্র কাল কেটেছে। তিনি সর্বাধিক পরিচিত ছিলেন যদিও কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার দক্ষিণ গাজীপুরে শহীদ রুহুল গাজী আর ততটা পরিচিত নয়। চট্টগ্রামের ওমর গনি এম.ই.এস কলেজের বি.কম ক্লাসের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল। তিনি প্রতি বছর কলেজ সংসদের সদস্য পদ পেয়ে আসতেন। ঐ কলেজে ভি.পি এর পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। শহরের নানা স্থানে তেজোদীপ্ত বক্তৃতা দিয়ে যথেষ্ট বাগ্মীতার পরিচয় দেন। জনসাধারনের মুখে শুধু একটি নাম, রুহুল ভাই আর রুহুল ভাই। ১৯৭১ সনে সক্রিয়ভাবে ছয় দফার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কলেজের সাংস্কৃতিক ও সমাজসেবামূলক কাজে তিনি অগ্রগামী ছিলেন। পঁচিশমার্চে বাংলার পথ প্রান্তরে জনতার উপর পাক সেনা যখন স্টীমরোলার চালিয়ে যাচ্ছিল, মা-বোনদের ইজ্জত যখন লুটে নিচ্ছিল তখন স্বাধীনচেতা রুহুল আমীন বেঙ্গল রেজিমেন্টে স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করতেন। চট্টগ্রাম পতনের পূর্ব পর্যন্ত রুহুল আমীন দিন-রাত খেটেছেন। তারপর পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে ফিরে আসলেন গ্রামের বাড়ীতে। জননীর বিভৎস ক্লেদ, গ্লানি আর পরাধীনতার কলঙ্কময় ইতিহাসকে তিনি পদাঘাত করেন ইতিহাস রচনায় উন্মাদ হয়ে উঠলেন। শিরায় শিরায় রুহুল আমীনের প্রতিশোধের আগুন জলে উঠল। কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার দক্ষিণ গাজীপুরের রাস্তার কাছে শহীদ রুহুল আমিনকে বেশে দেখা যেত। তখন গাজীপুরের সি.এন্ড.বি রোড দিয়ে পাকসেনা চলাচল করত, শহীদ রুহুল আমিন ছদ্মবেশে শত্রুর গতিবিধি লক্ষ্য রাখতেন। সে স্বাধীনতাকামী অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যোগাযোগ রাখত। ছত্রভঙ্গ স্বাধীনতা সংগ্রামী মুক্তিযোদ্ধাদেরকে প্রেরণামূলক খবর দিয়ে নতুন আশার আলোকে সঞ্জীবিত রাখতেন। একদিন ভাবলেন একা জের চেয়ে বড় কাজ তাঁর হাসিল করতে হবে। হাতে একটা রাইফেল থাকলেই আড়াল থেকে হানাদারকে মেরে ঘায়েল করা যাবে। তারপর মুক্তিবাহিনীতে যোগ দিলেন। এলাকার জনগন আর দেখলোনা সেই ছেলেটিকে, যে অনিমেষ দৃষ্টিতে রাস্তার উপর চেয়ে থাকত। একদিন রুহুল আমিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বজ্র কঠিন শপথ নিয়ে সামাদ, ফারুক ও হাবিবের সাথে বেরিয়ে আসল। অতঃপর ঝাপিয়ে পড়ল বিপুল বিক্রমে শত্রুদের উপর। পান করলো শাহাদাতের অমিয় সূধা । কুমিল্লার রুহুল বলে ছেলেটিকে চট্টগ্রামের অলিতে গলিতে যদিও আর দেখা যাবেনা । তবুও ওখানকার ওর প্রিয় বন্ধু-বান্ধব ও জনতার প্রস্তাবিত জাকির হোসেন সড়কের নতুন নাম“শহীদ রুহুল আমীন” সড়ক রাখা হয়। রুহুল আমীন তাঁর মাকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, জন্ম ভূমি স্বাধীন তার মাঝে হয় শহীদ না হয় গাজী হবার সৌভাগ্যকে বরণ করে তোমার কাছে ফিরে আসবে, তা সত্যি সত্যিই ঠিক রেখেছে রুহল আমীন। শহীদ রুহুল আমিনের কফিনটা দাউদকান্দি থানার অন্তর্গত নিচুন্তিপর হরীনা কবরস্থানের দাফন করা হয়। তিনি তিনভাই, ছয় বোন রেখে যান। প্রথম বোন রেহেনা ইসলাম ও ৪র্থ বোন আমেনা ইসলাম থাকেন চট্টগ্রামের মেহেদিবাগে, দ্বিতীয় বোন হাছিনা ইসলাম থাকেন চাঁদপুরে, ৩য় বোন শাহানাজ ইসলাম থাকেন ঢাকায়, ৫ম বোন সেলিনা ইসলাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলে শিক্ষাকতা করেন, ৬ষ্ঠ বোন তাহমিনা ইসলাম ব্যাংকার (এ.বি ব্যাংক চট্টগ্রাম)। ভাইদের মধ্যে বর্তমান বড় ভাই মোঃ নাজমুল আমিন এনায়েতবাজারে ব্যবসা করেন এবং তিনি মেহেদিবাগে থাকেন। মেঝ ভাই মোঃ সাইফুল আমিন আমার বাল্য বন্ধু এম.ই.এস কলেজে ১৯৮১ সালে ছাত্র সংসদের এ.জি.এস ছিলেন। বর্তমানে এনায়েত বাজারে ব্যবসা নিয়ে আছেন, তিনিও মেহেদীবাগ থাকেন এবং বাগমনিরাম ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সদস্য। সবার ছোট ভাই মোঃ কামরুল আমিন (যুগ্ন সচিব) বর্তমানে চট্টগ্রাম সদস্য, অর্থ, বন্দর কর্তৃপক্ষ হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনিও আমাদের একই স্কুলের ছাত্র ছিলেন। শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারটি এখন শহীদ রুহুল আমীনের স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছে। যাঁদের রক্ত এবং ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেলাম একটি লাল সবুজের পতাকা একটি স্বাধীন মানচিত্র সে-সব সূর্যসন্তানদের স্বপ্ন যেন ভুলুন্ঠিত না হয় তজন্যে দলমত নির্বিশেষে একটি জাতীয় ঐক্যমতে পৌঁছা দরকার। অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা এম.ই.এস কলেজের প্রাক্তন ভি.পি ও এম.ই.এস কলেজ রোড সংলগ্ন সড়কটির নাম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন সড়ক নামটি সরকারীভাবে গেজেট ভুক্ত করা হোক । শহীদ রুহুল আমিনের জন্যে চাই মরণোক্তর রাষ্ট্রীয় সন্মননা পদক।
লেখকঃ এডভোকেট,কলামিস্ট, সু-শাসন ও মানবাধিকারকর্মী।

269 Views

আরও পড়ুন

আইডিইবির ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আধুনগর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের র‌্যালি ও আলোচনা সভা

দোয়ারাবাজারে এফআইভিডিবি’র স্বাস্থ্য সামগ্রী বিতরণ

বোয়ালখালীর নব যোগদানকৃত শিক্ষা অফিসার হারুন উর রশীদকে বরণ

জামালপুরে মৃত আইনজীবী হলেন অতিরিক্ত জিপি

তানযীমুল উম্মাহ হিফয মাদ্রাসা, সাইনবোর্ড শাখার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন

সাইফুল ইসলামের কবিতা : শীতের আমেজ

সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ইসলামি বক্তা আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ

পাবনার হেমায়েতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ : নিহত ১

কাপাসিয়ায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বিশাল শোভাযাত্রার আয়োজন

কাপাসিয়ায় ইসলাম শিক্ষা শিক্ষক পরিষদের উদ্যোগে সিরাতুন্নবী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন

কক্সবাজারের ঈদগাহতে ফুলকুঁড়ি আসরের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন

জবিস্থ শরীয়তপুর জেলা ছাত্রকল্যাণের নেতৃত্বে সৌরভ – মনির