মোঃ রেজাউল করিম সবুজ :
তার ডাক নাম প্রতিবন্ধী রবিউল ইসলাম রুবেল। বযস ১৭ বছর। সবাই তাকে রুবেল নামে ডাকেন। রুবেল জন্ম কালীগঞ্জ উপজেলার মথুরেশপুর ইউনিয়নের নিজদেরপুর গ্রামে। তার পিতার নাম জসীমউদ্দিনের। ২ ভাই- মধ্যে সে বাবা-মায়ের ২ য় সন্তান। হঠাৎ সাংবাদিক দেখে ছুটে আসেন রুবেলর মা বাবা। সেখানে সে বর্ণনা করে তার প্রতিবন্ধী সন্তানের কিছু কথা।
রুবেলের না কি মাথার দুটি শিরা বন্ধ হয়ে গেছে। রুবেল আর চলাফেরা করতে পারছে না।
রুবেলর জন্ম, ২০০২ সালে।রুবেল জন্ম থেকে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শারীরিক ভাবে সে এখন অচল। এরপরও পরিবার অসহায় মাও শারীরিক প্রতিবন্ধী। তাদের সংসারে চরম দুর্ভোগ। প্রায় ১ লাখ টাকার অধিক খরচ করে চিকিৎসা করার পর আজ সে বড় অসহায়। দু-মুঠো ভাত জোটাতে পারছে না তার পিতা তাতে আবার ছেলের চিকিৎসা খরচ। অর্থের অভাবে চিকিৎসা এখন প্রায় বন্ধ। ফলে এখন দুর্বিসহ জীবনযাপন করছে।
আজও সে পায়নি কোন সরকারি-বেসরকারি সুযোগ-সুবিধা ও ভাতা। ফলে তার জীবনটাকে বাঁচাতে এখন অনেক টাকার প্রয়োজন। রুবেল’র পিতা জসিমউদ্দীন দিন মজুরী কাজও করতে পারে না এখন কারণ তার বয়স ৮০ উদ্ধে সে দু-মুঠো ভাত যোগাতে পারচ্ছে না। এরপরে আর্থিক অনাটনের মধ্যেও সে তার ছেলের জীবনের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অর্থের অভাবে চিকিৎসা নেই। নেই কোন ওষুধ। ফলে রুবেল দিনদিন মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবন্ধী সার্টিফিকেট থাকলেও রুবেল প্রতিবন্ধী ভাতা পায়নি। ফলে রুবেলর পিতা-মা নিরুপায় হয়ে কাঁদতে কাঁদতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র সু-দৃষ্টিসহ সহযোগিতা ও হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। সাংবাদিকদের হাত ধরে অনুরোধ করেছে, তাদের কষ্টের কথাগুলো পত্রিকায় প্রকাশ করার জন্য। রুবেল প্রতিবন্ধী তাই সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের কাছে এলাকা বাসীর দাবি রুবেলর চিকিৎসার জন্য সবাই সাহায্যে জন্য এগিয়ে আসি,সেই সাথে রুবেলর জন্য দোয়া করি রুবেল যেন ভাল হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসে।