আবুল কাসেম -মহেশখালী, ককসবাজার।
গতকাল সকাল ১১টায় শাপলপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড জে,এম,ঘাট এলাকায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সুন্নি সমাবেশ অনুষ্টিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দানকারী মাসুম সরওয়ার ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন পিতা ওসমান সরওয়ার আলীগের ইউনিয়ন সভাপতি তিনি একাধিক মামলার আসামী হয়ে হাসিনার পতনের পর ছাত্রজনতার হাতে ধরা খেয়ে রামু জেলে যান।
কিন্তু তার সন্তানও নেতা কর্মীরা এখনো এলাকায় নৈরাজ্য সৃষ্টি করেই যাচ্ছে, সমাবেশে নেতৃত্ব দানকারী আরেকজন নেতা হলো ডা:মানিক তিনি আলীগের রাজনীতির সাথে জডিত তার নেতৃত্বেই শাপলাপুর, বদরখালী ও কালারমার ছড়ায় নিয়মিত ডাকাতি ও খুনাখুনি সংঘটিত হয়ে থাকে,তার ঘরে বর্তমানে তার বোন জামাই দেলু অবস্থান করেন এবং রাতে অস্ত্র নিয়ে ডাকাতি করে ডা:মানিক নিজেও ভাগাভাগিতে শেয়ার থাকেন যা স্পষ্ট হয়েছে কিছুদিন আগে বিকাল বেলায় একজন রিক অফিসারকে অস্ত্র ঠেকিয়ে ২লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়।
জে,এম ঘাটে কিছু মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে আলীগের লোকজন আন্দোলন চাঙ্গা করার সুযোগ নিচ্ছে।
আরো যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের মধ্যে রয়েছেন মো:ইসমাইল পিতা দানু মিয়া ৩ নং ওয়ার্ড।
আব্দুল খালেক মানিক পিতা মৃত নুরুল হুদা ২নং ওয়ার্ড।
রহিম উদ্দিন পিতা আবুল হোসাইন সহ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজ।
হ্নদয় নামক ছেলেটি গত ঈদের আগের দিন রাতেও ছাত্রলীগের পোষ্টার লাগিয়েছে এলাকায়।
জে,এম,ঘাট তৈয়বিয়া মাদ্রাসা(ইবতেদায়ী বেসরকারি) মাদ্রাসার সভাপতি ছিলেন আলীগের সভাপতি ওসমান সরওয়ার, তাদের মাদ্রাসা হুজুর ও ছাত্রদেরকে ব্যবহার করে সুন্নি সমাবেশ নাম দিয়ে জে,এম,ঘাট বাজার এলাকায় সরকার বিরোধী বিভিন্ন শ্লোগান দেয়।