নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজার সদর খুরুলিয়া মাষ্টার পাড়া এলাকার ৯ নং ওয়ার্ডে হতদরিদ্র দিনমজুর আমানুল হক দীর্ঘদিন ধরে প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হয়ে ছোট ছোট দুইটি বাচ্চা নিয়ে খেয়ে না খেয়ে মানবতার জীবন যাপন করছে।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের মহামারী আকার ধারণ করায় লকডাউনের অলস সময় পার করছে গোটা দেশ,এ লকডাউনের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খেটে খাওয়া দিন মজুর শ্রমিকরা। আয় রোজগার না থাকায় কারণে খেয়ে না খেয়ে দিন খাটাচ্ছে হতদরিদ্র দিনমজুর প্যারালাইসিস অসুস্থ আমানুল হকের পরিবার।
,মাথাগোঁজা ঠাঁই যেটুকু আছে সেটিও যেন নুয়ে পড়ছে,রাজপ্রাসাদ বলেন বা কুঁড়ে ঘর সহায়সম্পদ বলতে তার এ কুঁড়ে ঘর ছাড়া তার কাছে কিছুই নেই,যেখানে তিন বেলা খাবার জুটে না সেখানে ঘর করবো কি করে যেন চিন্তা শেষ নেই দিনমজুর আমানুল হকের পরিবারের এদিকে বর্ষাকালের মৌসুম যে ছুঁই ছুঁই।কখন যে বাতাসে উঁড়ে নিয়ে তাও অনিশ্চিত।
প্যারালাইসিস রুগী আমানুল হক প্রতিবেদকে কেঁদে কেঁদে বলেন তার দুঃখের কথা গুলো যেন সরকার ও সমাজের বিত্তশালী কাছে তুলে ধরেন।
প্যারালাইসিস রুগী আমানুল হক কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি ঘর ভিক্ষা পাওয়ার জন্য আকুল আবেদন জানান।
ভৃমিহীন আমানুল জানান জননেত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই দেশে ভৃমিহীদেরকে ঘর উপহার দিয়ে সুনাম দেশে জুড়ে সুনাম অর্জন করেছে,তারই ধারাবাহিকতায় ভৃমিহীন আমানুল হক একটি ঘর উপহার পেলে মধ্যে বর্ষা মৌসুমে খুব বেশী উপকৃত হবে বলে জানান তিনি,তাদের অভাব অনটনের সংসারে অনেক কষ্টে, এমনকি নুন আনতে পান্তা পুরাই,তার পরিবার ও ছোট ছোট বাচ্চাদের ভবিষ্যৎত চিন্তা করে মানবিক বিবেচনা করে আমানুল হকের পরিবারে একটি ঘর উপহার দেওয়ার জন্য এলাকার সাধারণ জনগণের পক্ষ থেকে বিশেষ দাবি জানান এলাকাবাসী।