ঢাকাবুধবার , ২ জুলাই ২০২৫
  1. সর্বশেষ
  2. বিশেষ সংবাদ

মা হলেন নুসরাত হত্যা মামলায় কারাবন্দি কামরুন নাহার মণি

প্রতিবেদক
নিউজ ভিশন
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ২:১৮ অপরাহ্ণ

Link Copied!

এম.এ ওয়াহিদ :

ফেনীর আলোচিত মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলায় কারাবন্দি কামরুন নাহার মণি মা হয়েছেন।

শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে কন্যা সন্তান প্রসব করেন তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হাসপাতাল সূত্র জানান, মা ও মেয়ে দুজনই সুস্থ রয়েছেন। এর আগে পাঁচ মাসের গর্ভের সন্তান নিয়েই নুসরাত কিলিং মিশনে অংশ নেয় মণি।

গত ২১ এপ্রিল শনিবার ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় ফেনীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরাফ উদ্দিন আহমেদের আদালতে মণি এ জবানবন্দি দেন। ২২ এপ্রিল রোববার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রামের বিশেষ পুলিশ সুপার মো. ইকবাল সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

একই দিন ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরাফ উদ্দিন আহমেদের আদালতে ১৬৪ ধারার এ জবানবন্দি দেয় এ মামলার অন্যতম আসামি জোবায়ের। জবানবন্দি রেকর্ড করার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রামের বিশেষ পুলিশ সুপার মো. ইকবাল রবিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।

জোবায়েরের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, মাদ্রাসার সাইক্লোন শেল্টারের ছাদে ম্যাচের কাঠি দিয়ে নুসরাতের গায়ে আগুন ধরায় জোবায়ের। রাফিকে ছাদে ডেকে নিয়ে যায় পপি। সেখানে আগে থেকেই আমি (জোবায়ের) অপেক্ষা করছিলাম। আমার সঙ্গে ছিলেন মণি, পপি, শাহাদাত ও জাবেদ। রাফি ছাদে এলে আমরা তাকে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা তুলে নিতে চাপ দিই।

এতে নুসরাত রাজি না হলে তার হাত-পা বেঁধে ছাদে শুইয়ে ফেলি। এরপর রাফির পা চেপে ধরেন পপি, মুখ চেপে ধরেন শাহাদাত, মণি বুক চেপে ধরেন, জাবেদ কেরোসিন ঢালেন এবং আমি (জোবায়ের) দিয়াশলাই দিয়ে গায়ে আগুন ধরাই।

নুসরাত জাহান রাফি হত্যার কিলিং মিশনে সরাসরি জড়িত ছিল কামরুন নাহার মণি। নুসরাতের বুকসহ শরীর চেপে ধরেন এবং তিনি বোরকা ব্যবস্থা করে দেন।

প্রসঙ্গত, গত ৬ এপ্রিল ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি আলিম পরীক্ষা দিতে যান। পরীক্ষার আগে তাকে কৌশলে ছাদে ডেকে নিয়ে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়। ১০ এপ্রিল রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নুসরাত মারা যান। সরাসরি কিলিং মিশনে অংশ নেয় পাঁচজন। তারা হল- শাহাদাত হোসেন শামীম, জোবায়ের হোসেন, জাবেদ হোসেন, কামরুন নাহার মণি ও উম্মে সুলতানা পপি। এ ঘটনায় ৮ এপ্রিল রাতে সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন অগ্নিদগ্ধ রাফির বড় ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান।

421 Views

আরও পড়ুন

দলের কঠিন মুহূর্তে সাহস ও নেতৃত্ব দিয়েছি, আমি মনোনয়ন প্রত্যাশী: মোস্তাফিজুর রহমান

মিসরে ৫ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীর অনন্য অর্জন

চকরিয়া সরকারি হাসপাতালে প্রতিবন্ধী ও প্রতিবন্ধীর ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের বিনামূল্যে ফিজিওথেরাপি প্রদান

রামুর কচ্ছপিয়ায় কৃষি উপকরণ বীজ- সার নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন

চট্টগ্রাম অঞ্চল জামায়াতের লিডারশিপ ট্রেনিংয়ে নেতৃবৃন্দরা

জুলাই : নতুন বাংলাদেশের অধরা স্বপ্ন !! খানিক মুক্তি জালিমের থাবা থেকে

ঐতিহাসিক বটতলার হামদ নাতের আসর শেষে শিক্ষার্থীরা পেলেন বই

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকার বাজেট পাশ

মানসিক ভারসাম্যহীন যুবতী ধর্ষণের শিকার, এলাকায় উত্তেজনা

পটিয়ায় চাপড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

চকরিয়া বমুবিলছড়িতে মৎস্যর সচেতনতা সভা ও ভিজিএফ বিতরণ

ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী সোচ্চার হতে হবে – যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ভূইয়া