মাসুদুর রহমান –
জায়েদ খানের গায়ে খুনের গন্ধ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী অধিকার রক্ষা ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক খোকম পাশা।
তিনি বলেন,আমাদের জীবন থেকে ৪ টি বছর কেড়ে নিয়েছে জায়েদ খান।আমরা বেরিগেট দিব,আমরা তার কাছে জবাব চাইব। কেন আমাদের জীবন থেকে তুমি ৪ টা বছর নষ্ট করলা?
এমনো হতে পারে আমরা ১৮৪ শিল্পী স্ব স্ব জায়গা থেকে তার বিরুদ্ধে ১৮৪ টা মামলাও করতে পারি। কারণ আমাদের জীবনের অনেক মুল্যবান সময় সে নষ্ট করেছে। অনেক ছবি থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছি। তার পেশী শক্তির কারনে আমরা অভিনয় করতে পারি নাই। তার কাছে আমরা এগুলির জবাব চাইব। করোনার সময়ে ১৮৪ জন শিল্পী ১ মুঠো চালও পায় নাই। সব কিছু নিয়ে তাকে বেরিগেট দেওয়া হবে, জবাব চাওয়া হবে।
২০ শিল্পীর মৃত্যু পর তাদের পরিবারের বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জায়েদ খানের গায়ে খুনের গন্ধ। জায়েদ খানের কারণেই আমাদের প্রায় ২০ জন শিল্পী মারা গিয়েছি। আমি তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করি। এই মৃত্যুর জন্য দায়ী স্বয়ং জায়েদ খান। তা ছাড়া তার মধ্যে কোন মনোষত্ত নেই। সে কিসের মানুষ?
তিনি আমাদের প্রতিবেদক মাসুদুর রহমানকে বলেন, এ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি জন্ম হওয়ার পর এতোগুলো মামলা হয়নি। নায়িকা সিলভী তার কথা শুনে নাই বলেই মাদক দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছিল বলে সিলভীর মা বলেছে। পরে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে ধুকে ধুকে মৃত্যু বরণ করেছে। রমিছ ভাইকে মামলায় হয়রানী ও বাসায় হামলা করেছে।২ বারের কার্যকরী শিল্পী সমিতির নির্বাচিত কার্যকরী সদস্য নুরুল ভাই সদস্য পদ থেকে বাতিল হওয়ার পরেই স্ট্রোক করে মারা যায়। জামাল পাটোয়ারী প্রতিবাদ করেছিল বলে তাকেও মামলা দিয়ে জেল খাটিয়েছে। আমরা যারা আন্দোলনরত অবস্থায় ছিলাম আমাদের নামেও তথা কথিত শিল্পী সরোয়ারকে দিয়ে বিভিন্ন মামলা ও জিডি করিয়েছে।