ঢাকাশনিবার , ৫ জুলাই ২০২৫
  1. সর্বশেষ
  2. জাতীয়
  3. আন্তর্জাতিক

টুইটারে বাংলায় যা লিখলেন মোদি

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
৭ অক্টোবর ২০১৯, ২:০৫ পূর্বাহ্ণ

Link Copied!

ছবি : সংগৃহীত

অনলাইন ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে অসাধারণ একটি আলোচনা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের পর টুইটারে বাংলা ভাষাতে টুইট করেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। নিজের ভেরিফায়েড টুইটার অ্যাকাউন্টে মোদি লিখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে অসাধারণ একটি আলোচনা হয়েছে। আমরা ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সকল বিষয়ে পর্যালোচনা করেছি।’

এর আগে শনিবার ভারতের রাজধানীতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের পর এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি (শেখ হাসিনাকে) অবহিত করেছেন যে তাঁর সরকার ভারতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে চুক্তিটি সম্পাদনের জন্য কাজ করছে।’

এতে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘২০১১ সালে দুই সরকারের সম্মতি অনুযায়ী তিস্তা নদীর পানিবণ্টনে ফ্রেমওয়ার্ক অব ইন্টেরিম অ্যাগ্রিমেন্ট আশু স্বাক্ষর ও বাস্তবায়ন’-এর জন্য বাংলাদেশের জনগণ অপেক্ষায় রয়েছে—এ কথা বলার পরিপ্রেক্ষিতে মোদি তাঁর বক্তব্য দেন।

বিবৃতি অনুযায়ী দুই প্রধানমন্ত্রী যুগপৎভাবে অপর ছয়টি অভিন্ন নদীর পানিবণ্টনেও দ্রুততার সঙ্গে সর্বশেষ তথ্য-উপাত্ত বিনিময় এবং ফ্রেমওয়ার্ক অব ইন্টেরিম অ্যাগ্রিমেন্টের খসড়া প্রস্তুত করার জন্য যৌথ নদী কমিশনের কারিগরি পর্যায়ের কমিটিকে নির্দেশ দিয়েছেন। অপর নদীগুলো মনু, মুহুরী, খোয়াই, গোমতী, ধরলা ও দুধকুমার উল্লেখ করে এতে বলা হয়, দুই নেতা ফেনী নদীর পানিবণ্টনে খসড়া ফ্রেমওয়ার্ক অব ইন্টেরিম অ্যাগ্রিমেন্ট সুনির্দিষ্ট করারও নির্দেশ দেন।

মোদির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকারে রোহিঙ্গা সমস্যাও উঠে আসে উল্লেখ করে বলা হয়, মোদি এসব বাস্তুচ্যুত লোককে নিরাপদ, দ্রুত ও স্থায়ীভাবে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে তাদের নিজ বাড়িঘরে প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে একমত হন।

৫৩ দফা বিবৃতিতে বলা হয়, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নিরাপত্তা পরিস্থিত ও আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতিসহ তাদের (রোহিঙ্গাদের) ফিরে যাওয়া সুগম করতে আরও বৃহত্তর প্রয়াস গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার বিষয়েও তাঁরা (দুই নেতা) একমত পোষণ করেন। এতে বলা হয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ‘মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের’ আশ্রয় ও মানবিক সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদারতার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, নয়াদিল্লি কক্সবাজারের অস্থায়ী ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে বাংলাদেশ সরকারের মানবিক প্রয়াসে সহায়তা করতে পঞ্চম কিস্তি মানবিক সহায়তা সরবরাহ করবে। তিনি বলেন, সহায়তার এই কিস্তিতে থাকবে তাঁবু, ত্রাণ ও উদ্ধার সরঞ্জাম এবং মিয়ানমার থেকে আসা জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত নারীদের দক্ষতা উন্নয়নে এক হাজারটি সেলাই মেশিন।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয় যে, ভারত রাখাইন রাজ্যে এ পর্যন্ত ২৫০টি বাড়ি তৈরির প্রথম প্রকল্প সম্পন্ন করেছে এবং দেশটি এখন ওই এলাকায় অপর একগুচ্ছ আর্থসামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

শেখ হাসিনা মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত লোকদের প্রয়োজন মোতাবেক সহায়তায় ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ভারতের মানবিক সহায়তার জন্য ঢাকার কৃতজ্ঞতা জানান।

307 Views

আরও পড়ুন

কাপাসিয়ায় জামায়াতে ইসলামীর সহযোগী ও কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

‘মনগড়া অপপ্রচার’: শাহপরীর দ্বীপ জেটি ইজারা বিতর্কে আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি

চকরিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা দিলেন জামায়াত নেতা ফারুক

চকরিয়ায় দাঁড়িপাল্লার ব্যাপক গণসংযোগ

ইসলামী আদর্শে বলীয়ান যুব শক্তির বিকাশে গাজীপুরে ঐতিহাসিক যুব সম্মেলন

নাসির উদ্দিন সাথীর অপকর্ম এবং মাই টিভি চ্যানেল দখল

তা’মীরুল মিল্লাত মাদ্রাসায় ‘জুলাই’ বিরোধী মন্তব্য: অষ্টম শ্রেণির ছাত্রকে মারধর, উত্তপ্ত পরিস্থিতি

চকরিয়ায় বনভূমিতে তৈরিকৃত সেমিপাকা ঘর গুঁড়িয়ে দিয়েছে বন বিভাগ

শান্তিগঞ্জে ৬ দিন ধরে ব্যবসায়ী নিখোঁজ,সন্ধানে মানববন্ধন, প্রশাসনকে ৪৮ ঘন্টার আল্টিমেটাম

চকরিয়া উপজেলা পরিষদ কম্পাউন্ডে শোভা বর্ধনে নান্দনিক উদ্যোগ

চকরিয়ায় হাইওয়ে পুলিশের উদ্যেগে সচেতনতামূলক কর্মশালা

অজ্ঞাতনামা এক ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার চকরিয়াতে