ফাহিমা আক্তার
নোবিপ্রবি
ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশের পাশাপাশি সার্ভিক পরিবেশ তদরাকিও প্রশাসনের । যেখানে জাতি গঠনের ভিত্তি তৈরৗ হয় সেখানে গবাদি পশুর অবাধে বিচরণ শিক্ষার পরিবেশকে সত্যিই ব্যাঘাত ঘটায় । একটা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গবাদি পশুর চলাফেরা মোটেই কাম্য নয়। এসব দেখাশুনার জন্য ক্যম্পাসে আনসার বাহিনী নিয়োগ থাকলে ও তাদের কোন ভুমিকা দৃশ্যমান নয়। বরং তাদের এই ব্যপারে কোন মাথা ব্যাথা নেই বললে চলে। পুরো ক্যাম্পাসের ভেতর অনেক গরু, ছাগল খামখেয়ালীমতো ঘোরাফেরা করে। গরু ছাগলের ঘোরাঘুরি দেখে মনে হচ্ছে এটা কোন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস নয়, এটা একটি ডেইরি খামার। গরু ছাগলের অবাধ ঘোরাঘুরি ক্যম্পাসের পরিবেশকেই শুধু প্রশ্নবিদ্ধ করছে না, ক্যম্পাসের সৌন্দর্য্য বর্ধনকারী বৃক্ষগুলোকে খেয়ে সাবাড় করে ফেলছে। এইসব প্রাণীর মলমূত্রে বিভিন্ন রোগের প্রবণতার মুখোমুখি হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
যেখানে ক্যাম্পাসের পরিবেশ হবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন, সেখানে থাকবে অসংখ্য ছাত্রছাত্রীর আনাগোনা। কিন্তুু অধিকাংশ সময় ক্যাম্পাসে গরু ছাগল ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়।এই ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তহ্মেপ কামনা করছি এবং কোন গবাধি পশু ক্যাম্পাসে যেন প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাবস্থা গ্রহণ করতে হবে।