রবিউল হাসান
কার কার সৌভাগ্য হয়েছে হলুদ-কালোর পট…পঠট..পট…বেবি টেক্সিতে চড়ার??
৯০ দশকের জনপ্রিয় এ বাহনটির প্রচলন হয় পাকিস্তান আমলে।ডিজেল দ্বারা চালিত এ গাড়িটি স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো।কিন্তু ডিজেল হলো উচ্চ মাত্রার দূষক।
থ্রি হুইলের টু স্ট্রোক বাহনটি চলাচলে পঠপঠ..পঠ..পঠ..পঠ…বিকট শব্দ,সাথে কালো ধোঁয়া নির্গমণ করতো।এতে বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণ ঘটত।
বাংলাদেশে তেল চালিত অটো রিক্সা কে বেবি ট্যাক্সি বলা হতো।হলুদ কালো,তার উপর কারুকার্য খচিত টু স্ট্রোক তথা বেবি টেক্সি এখন থাইলেন্ডের রাস্তায় কিউট নামে “টুকটুক” বলেই পরিচিত।
৯০ দশকের বহুল ব্যবহৃত যানবাহন বেবি টেক্সি। যা এখন দেশের কোথাও একটা চোখে পড়ে না। ২০০৩ সালে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের আওতায় ব্যান করা হয়েছে বেবি টেক্সি।যার পরিবর্তে প্রচলন করা হয়েছে সিএনজি চালিত অটো রিকশা।
কারুকার্য খচিত দৃষ্টি নন্দন যান হওয়ায় বেবি ট্যাক্সির শৈল্পিক বিবেচনায় স্থান হয়েছে জাতীয় জাদুঘরে।