নিউজ ডেস্ক :
শনিবার (০২ জানুয়ারি) ইউএনএইচসিআর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পৃথিবী জুড়ে ইউএনএইচসিআর-এর ৩২ জন শুভেচ্ছাদূত আছেন।
যারা তাদের জনপ্রিয়তা, নিষ্ঠা ও কাজের মাধ্যমে সারা বিশ্বের শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ইউএনএইচসিআর-এর কাজ সবার সামনে তুলে ধরেন।
২০১৯ সাল থেকে তাহসান শরণার্থীদের কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিভিন্ন উদ্যোগে ইউএনএইচসিআর-এর সঙ্গে একত্রে কাজ করে চলেছেন।
তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন এবং বিশ্ব শরণার্থী দিবস ও ইউএনএইচসিআর-এর অন্যান্য অনুষ্ঠানের যুক্ত থেকে সহায়তা করেছেন।
এসব কাজের মাধ্যমে তাহসান কক্সবাজারে শরণার্থীদের জন্য মানবিক কার্যক্রম সামনাসামনি দেখেছেন, কথা বলেছেন শরণার্থীদের সঙ্গে, আর বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলো সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে পেরেছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এ প্রসঙ্গে তাহসান বলেন, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি সম্মানিত ও গর্বিত। ইউএনএইচসিআর সারা বিশ্বের শরণার্থী ও বাস্তুচ্যুতদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে, জীবন-রক্ষাকারী সহায়তা দেয়, আর সংকট সমাধানের উদ্দেশ্যে কাজ করে। পৃথিবীর এক শতাংশেরও বেশি মানুষ (প্রতি ৯৭ জনে ১ জন) আজ সংঘাত ও নির্যাতনের কারণে বাস্তুচ্যুত। ভাগ্যবান ৯৯ শতাংশ মানুষের একজন হিসেবে শরণার্থীদের হয়ে কথা বলা আমার মানবিক দায়িত্ব।