দিয়ারা সেটেলমেন্ট পেশকারের প্রকাশ্যে ঘুস লেনদেনে নামে মাত্র বদলি জনমনে ক্ষোভ,
শীগ্রই প্রজ্ঞানন্দ ও আলমগীরের বিরুদ্ধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে উপসচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান

নুরুল ইসলাম
কক্সবাজার সদর উপজেলার দিয়ারা খতিয়ান সংশোধন নিয়ে প্রকাশ্যে ঘুস বানিজ্য চালিয়ে আসছে কক্সবাজারের দায়িত্বে থাকা পেশকার প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু ও আলমগীর। তাদের লাগামহীন ঘুস বানিজ্যে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে সাধারণ মানুষ।
ভুক্তভোগীরা জানান, একটি খতিয়ানে তারা লাখ লাখ টাকা দাবি করে হাতিয়ে নিয়েছে। টাকা না দিলে সরকারি জমি হিসেবে লিপিবদ্ধ করে হয়রানি করে আসছে। এ নিয়ে নিউজভিশনের চ্যানেলে ভিডিও চিত্রে নিউজ প্রকাশিত হলে সেটেলমেন্ট অফিসার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান) (অতিঃ দ্যায়িত্ব) উপসচিব দিয়ারা সেটেলমেন্ট অপারেশন, তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮ ৩১.০৩.২৬৯২.২১.২৮.০০৩ (৫ম খন্ড) ২৫-৬৬৪/১ স্মারক মূলে ২৪/৬/২০২৫ বদলি আদেশ জারি করেন। এ নিয়ে জনমনে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। তারা বলেন প্রকাশ্যে ঘুস লেনদেনের এমন প্রমাণ থাকার পরও কেন তাদেরকে বহিষ্কার না করে নামে মাত্র বদলি করে তাদের তাদের ঘুস লেনদেনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। অনতিবিলম্ব তাদেরকে স্থায়ী বহিষ্কার করার জোর দাবি জানান। এ বিষয়ে কক্সবাজার সহকারী কমিশনার ভূমি শারমিন সুলতানার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সুজন ত্রিপুরা বিষয়টি দেখে থাকেন কেন স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়নি তা আমি দেখছি।
এ বিষয়ে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান) (অতিঃ দ্যায়িত্ব) উপসচিব দিয়ারা সেটেলমেন্ট অপারেশন জানান, স্থায়ী বহিষ্কার একটি লম্বা প্রসিডিউর। আমরা তাদেরকে কর্মস্থল থেকে নিয়ে এসেছি। আমরা থাকে শোকজ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।