ঢাকাসোমবার , ২৫ নভেম্বর ২০২৪
  1. সর্বশেষ
  2. বিশেষ সংবাদ

যশোর-ঝিনাইদহসহ দক্ষিণাঞ্চলে একদিনে আওয়ামী লীগের ৩ নেতাসহ ৪ খুন,

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
১৭ অক্টোবর ২০২৩, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ণ

Link Copied!

জেমস আব্দুর রহিম রানা

যশোর-ঝিনাইদহসহ দক্ষিণাঞ্চলে একদিনে আওয়ামী লীগের ৩ নেতাসহ ৪ খুন,গ্রেফতার নেই

মৃত্যুর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে বৃহত্তর যশোরসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে। মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে তিন জেলায় খুন হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের তিন নেতাসহ ৪ জন। রবিবার (১৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১টা থেকে সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার মধ্যে পৃথক তিনটি খুনের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে যশোরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে খুন হয়েছেন মণিরামপুর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি উদয় শংকর। একই দিন রাত ৮টায় যশোরে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে রিপন হোসেন (২৫) নামে আরেক যুবক খুন হয়েছে। তার বিষয়েএ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত সাড়ে ৮টা) বিস্তারিত জানা যায়নি।
র্এছাড়া রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সহসভাপতি মুন্না আজিজ মহাজনকে (৪১) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আর ঝিনাইদহে দলীয় কোন্দলে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক হাবিবুর রহমান রিপন (৪৩)কে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। ঘটনার ১২ ঘন্টা অতিবাহিত হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। ফলে জনমনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যশোরের মণিরামপুর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি প্রভাষক উদয় শংকরকে সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

প্রভাষক উদয় শংকর নেহালপুর ইউনিয়নের পাঁচাকড়ি গ্রামের রনজিত বিশ্বাসের ছেলে। তিনি নেহালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক ও টেকারঘাট বালিকা বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি।

মনিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন ও মণিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান এই হত্যার খবর নিশ্চিত করেছেন। তারা কী কারণে তাকে খুন করা হয়েছে সে ব্যাপারে কিছু জানাতে না চাইলেও স্থানীয় লোকজন বলেছেন টেকেরঘাট বালিকা বিদ্যালয়ের কর্মচারী নিয়োগ নিয়ে ম্যানেজিং কমিটির সাথে মনোমালিন্য, মাছের ঘের সংক্রান্ত গোলযোগ অথবা স্থানীয় রাজনৈতিক-সামাজিক কোন্দলের জেরে খুন হতে পারেন উদয় শংকর। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোও এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে তদন্ত শুরু করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে পাঁচাকড়ি বৈকালি মোড়ে একটি চায়ের দোকানে দুই যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে এসে চা পান করেন। তাঁদের একজনের মাথায় হেলমেট ছিল। দোকানের লোকজন পরিচয় জানতে চাইলে তাঁরা খুলনার ফুলতলা এলাকা থেকে এসেছেন বলে জানান। অপরিচিত ওই দুই যুবকই যুবলীগ নেতাকে গুলি করে পালিয়ে গেছেন। প্রথমে ধারণা করা হয়েছে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে মোটরসাইকেল থেকে নিচে পড়ে গেছেন উদয় শংকর। পরে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর পর তাঁর দেহের ডানপাশে পেছনে রক্ত দেখা গেছে।

স্থানীয়দের ধারণা সম্প্রতি টেকেরঘাট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে তিন কর্মচারী নিয়োগ হয়েছে। এ-সংক্রান্ত বিরোধে যুবলীগ নেতা উদয় শংকর খুন হতে পারেন, এছাড়া মাছের ঘের সংক্রান্ত গোলযোগ অথবা স্থানীয় রাজনৈতিক-সামাজিক কোন্দলের জেরে খুন হতে পারেন উদয় শংকর। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোও এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে তদন্ত শুরু করেছেন। তবে তদন্তের স্বার্থে তারা গণমাধ্যমকে কোন তথ্য দিচ্ছেননা।

সোমবার (১৬ অক্টোবর) রাত আটটার দিকে শহরের মুজিব সড়কে পঙ্গু হাসপাতালের পাশে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে রিপন হোসেন (২৫) নামে এক যুবক খুন হয়েছে। রিপন হোসেন শহরের খড়কি কবরস্থান পাড়ার বাসিন্দা। নিহতের লাশ এখন যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী এক নারী বলেন, রাত আটটার দিকে পঙ্গু হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম এসময় মোটরসাইকেলে এসে এই (রিপন হোসেন) যুবকটি দাঁড়ান। হঠাৎ করে কয়েকজন মুখোশধারী লোক এসে যুবককে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। এসময় কেউ তাকে উদ্ধার করতে আসেননি। বেশ কিছুক্ষণ পরে কয়েকজন এসে যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ডা. হাসিব মোহাম্মদ আলী হাসান বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। প্রচুর রক্তক্ষরণই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ।

এ বিষয়ে কোতোয়ালী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এ কে এম শফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, কী কারণে, কারা রিপনকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে পুলিশ তা গভীরভাবে খতিয়ে দেখছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের আটকের জন্য পুলিশ অভিযানে রয়েছে।

এদিকে, রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়া ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সহসভাপতি মুন্না আজিজ মহাজনকে (৪১) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রবিবার (১৫ অক্টোবর) রাতে বাড়ি ফেরার পথে তিনি খুন হন। বালিয়াকান্দি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, আজিজ মহাজন নারুয়া ইউনিয়নের কোনগ্রামে একটি দলীয় অনুষ্ঠান শেষ করে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় তাকে গতিরোধ করে কুপিয়ে পালিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বালিয়াকান্দি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। পরে তার অবস্থার আরও অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেলে রেফার করা হয়। রাত ১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাজবাড়ীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রেজাউল করিম জানান, জমিজমাসংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের সূত্র ধরে মুন্না আজিজ মহাজন নামের একজনকে প্রতিপক্ষ রেজাউল মহাজন ও তাদের লোকজন তাকে অতর্কিত আক্রমণ করে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে মুন্না ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনায় মুন্নার ভাই আব্দুর রহমান বাদী হয়ে একটি অভিযোগ বালিয়াকান্দি থানায় দাখিল করেছেন। মামলা রেকর্ডের প্রস্তুতি চলছে।
এছাড়া ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব ও গ্রাম্য দলাদলিকে কেন্দ্র করে হাবিবুর রহমান রিপন (৪৩) নামে এক ইউপি সদস্যকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। রবিবার (১৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের বাজারে ওয়াপদা গেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঠাকুর দাস মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রিপন আবাইপুর ইউনিয়নে ৭ নম্বর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ছিলেন। তিনি একই ইউনিয়নের মীন গ্রামের বাসিন্দা্ এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক ছিলেন।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি ঠাকুর দাস মণ্ডল জানান, গ্রাম্য দলাদলি ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ইউপি সদস্য রিপনের সঙ্গে এলাকার অন্য একটি আওয়ামী লীগের গ্রুপের দ্বন্দ্ব ছিল। এ নিয়ে রাত ২টার দিকে উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের বাজারে ওয়াপদা গেটের সামনে প্রতিপক্ষরা রিপনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে ফেলে রেখে যায়। পরে ওই ইউপি সদস্যকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিলে রাত ৩টার দিকে সেখানে তার মৃত্যু হয়। নিহত রিপনের বাবা আবুল কালাম আজাদ আবাইপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি।

প্রতক্ষদর্শীরা জানায়, ঝিনাইদহের শৈলকুপায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের দু-পক্ষের দ্বন্দ্বের মীমাংসা জন্য থানায় কয়েক দফা বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে ফেরার সময় রাত ২টার দিকে উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের বাজারে ওয়াপদা গেটের সামনে প্রতিপক্ষরা রিপনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে ফেলে রেখে যায়। এ সময় আহত হয়েছেন আরও দুজন। আহতেরা হলেন কাজী আমিনুর ও রাসেল জোয়ার্দার নামের দুই কর্মী। আহত আমিনুর রহমান ফরিদপুর সদর হাসপাতালে এবং রাসেল ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ছাড়া এ ঘটনায় আজ সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকালে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন নেতা-কর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, শৈলকুপা উপজেলার ১১ নম্বর আবাইপুর ইউনিয়নে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হেলাল উদ্দিনের সমর্থক, সাবেক ইউপি সদস্য রঞ্জু গ্রুপ এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও জেলা পরিষদের সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তার মৃধার সমর্থক হাবিবুর রহমান রিপন গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।

এরই জেরে গত ১৪ অক্টোবর রিপন গ্রুপের সমর্থক মুস্তাক হোসেনকে পিটিয়ে আহত করে রঞ্জু গ্রুপের সমর্থকেরা। পাল্টা জবাবে রিপন গ্রুপের সমর্থকেরা রঞ্জু গ্রুপের সমর্থক টোটন হোসেনকে পিটিয়ে আহত করে। এ নিয়ে উভয় গ্রুপের চারজনকে আটকও করে পুলিশ। ঘটনার পর উভয় পক্ষের লোকজন অন্তত ৩০টি বাড়িতে ভাঙচুর চালায়।

এ বিষয়ে গতকাল রোববার রাতে শৈলকুপা থানায় দু-পক্ষের বিরোধ মীমাংসার জন্য কয়েক দফা বৈঠক হয়। বৈঠকের পর থানা থেকে রাতে রিপন মেম্বারসহ কয়েকজন মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে মিনগ্রামের পাশে আবাইপুর এলাকায় পৌঁছালে দুর্বৃত্তরা তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তাদের উপর্যুপরি কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে রাতেই আহত অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে রিপনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

নিহত রিপনের ভাতিজা নুর মোহাম্মদ মধু জানান, রাতে বৈঠকের পর থানা থেকে ফেরার পথে আবাইপুর নাপিত বাড়ির সামনে তাদের এ হামলা হয়। এ সময় দুর্বৃত্তরা রাস্তার পাশের কলাবাগান থেকে উঠে এসে হামলা করে।

এ বিষয়ে জেলা পরিষদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তার আহমেদ মৃধা জানান, সামাজিক দলাদলিকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটেছে।

এ দিকে আবাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হেলাল উদ্দিন বিশ্বাস বলেন, ‘আমার পরিষদের মেম্বার রাতে শৈলকুপা থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তের হামলায় কুপিয়ে আহত হয়। পরে চিকিৎসারত অবস্থায় ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে মারা গেছে।’

এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবিদ হাসান বলেন, ‘এই ঘটনার পর থেকেই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আর যেন এ রকম ঘটনা না ঘটে। ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আটকের জন্য বিভিন্ন জায়গায় আমরা অভিযান শুরু করেছি।’

এ বিষয়ে শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঠাকুর দাস বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তার নিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের মধ্যে বিরোধ চলছিল। বিষয়টি নিয়ে গত রাতে উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে মীমাংসা করা হয়। মীমাংসার পরে রাতে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের হামলায় খুন হন ইউপি সদস্য হাবিবুর রহমান রিপন।’

188 Views

আরও পড়ুন

শান্তিগঞ্জে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে সংকেতহীন স্পিড ব্রেকার,দূর্ঘটনার আশঙ্কা

বুটেক্স শিক্ষার্থীদের উপর ঢাকা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের হামলা, আহত অর্ধ শতাধিক

পাঠকের অনুভূতিতে ❝কলিজার আধখান❞

অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমে বিএনপি সন্দেহ করছে–ড. হুমায়ুন কবির

বিশ্বরূপ চন্দ্র বিশ্বাসের কবিতা:- হাসি

শান্তিগঞ্জে জমিয়তের গণসংবর্ধনা ও কাউন্সিল শুক্রবার

শান্তিগঞ্জে জমিয়তের গণ সমাবেশ সফল করার লক্ষে সংবাদ সম্মেলন

আইডিইবির ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আধুনগর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের র‌্যালি ও আলোচনা সভা

দোয়ারাবাজারে এফআইভিডিবি’র স্বাস্থ্য সামগ্রী বিতরণ

বোয়ালখালীর নব যোগদানকৃত শিক্ষা অফিসার হারুন উর রশীদকে বরণ

জামালপুরে মৃত আইনজীবী হলেন অতিরিক্ত জিপি