ঢাকামঙ্গলবার , ১৩ মে ২০২৫
  1. সর্বশেষ

ভালোবাসা ও সেকাল-একাল

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১১:৩৩ অপরাহ্ণ

Link Copied!

আহমেদ হানিফ।

ভালোবাসতে জানে না পৃথিবীতে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বোধহয় চন্দ্র অভিযান থেকেও কঠিন কাজ।ভালোবাসতে জানে পৃথিবীর কঠোর মানুষটিও, পাষাণের বুকেও ভালোবাসার জন্য অনুভূতি আসে।সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করা লোকটিও নিভৃতচারীর মতো ভালোবাসে গোপনে।

ভালোবাসার সংজ্ঞা বলা মুশকিল, মুশকিল হওয়ার কারণ বোধহয় বিচিত্র স্বভাবের মানুষের জন্য।
কারো ভালোবাসা হয়তো স্বভাববিরুদ্ধ অনুভবে সঙ্গ দেওয়া, কারো দু’পয়সার গোলাপে সীমাবদ্ধ।কতক দূরদর্শী মানুষের চিন্তনে ভালোবাসার মানে প্রিয়জনদের ভালো রাখা।

তাই ভালোবাসার সজ্ঞায়িত করতে কখনো আশ্রয় নিতে হয় জগৎ বিখ্যাত মনিষী কিংবা কবিদের শহরে।নানান উপমা,রসিকতার চলে ভালোবাসার ইতিবৃত্ত বললেও অনেক সময় তা বোধগম্য হয়ে উঠেনা।

বেরসিক আমিও হাপিত্যেশ করতে করতে সহজ কোনো অর্থ খুঁজতে থাকি যাতে ভালোবাসা বুঝতে পারি, মাঝেসাঝে একটু-আধটু চিন্তার ঘোরে আবেশিত হলেই বুঝতে পারি’ভালো রাখার,ভালো বলার,পাশে থাকার অঙ্গিকার করাই হলো ভালোবাসা’।

আজ ভালোবাসার মানে কিংবা সংজ্ঞায়ন করতে বসেনি।তবে বোধহয় ভালোবাসার সংজ্ঞা নিরূপণে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষেরই ভুল জানা আছে।সুযোগে দু’চারি কথায় এইসব বলতে দ্বিধা কিংবা কসুর ভাববো না।

আফসোসের বিষয় এই ফেব্রুয়ারিতে যেন আমাদের ভালোবাসার জোয়ার উঠে,কতদিন, কত রঙঢঙের অবসান ঘটিয়ে; ঘটা করে পালিত হয় ভালোবাসা দিবস।
আচ্ছা একটি বিষয় বুঝতে খুবই কষ্ট হয় আজ আমাদের ভালোবাসার নিবেদন টাকা দিয়ে কেনা কেন?
কেনইবা অভুক্ত মানুষটিকে ধারের টাকায় কিনতে হয় প্রিয় মানুষের জন্য নানান চমকপ্রদ উপহার।
তাহলে কি প্রশ্ন আসে দারিদ্র্য পীড়িত মানুষের জন্য ভালোবাসার মূল্য চুকাতে বেশ বেগ পেতে হয়?
বোধহয় হতেও পারে,আগেই বলেছি এই ভালোবাসা বুঝা মুশকিল।

ভালোবাসার নিবেদনকে ঘিরে দু’পক্ষ হতে দেখেছি,দেখেছি মুমূর্ষুজনকে শত কষ্টে অপেক্ষার প্রহর গুনতে।

আজ ভালোবাসা নিয়ে পক্ষ গুলোর অভিমত জানাবো-

উদযাপন করার পক্ষের লোক:-

দিনক্ষণ হিসেবে রেখে নানা ধরণের কর্মব্যস্ত সময় অতিবাহিত করতে দেখি তাদের।সঞ্চয়ের টাকায় প্রিয়তম কিংবা প্রিয়তমার জন্য একটা সেরা দিন দিতে পারায় যেন তাদের স্বার্থকতা।

ফুল,চকলেট অন্যান্য আনুষাঙ্গিক জিনিসের বিনিময়ে তাদের ভালোবাসার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণে ব্যস্ত।লেখনীতে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চায় প্রিয় মানুষটার জন্য।

উদযাপন না করার পক্ষের লোক:-
এরা প্রচুর যুক্তিবাদী মানুষ দাবী করে নিজেদের।এরা যুক্তির জোরে প্রমাণ করতে ব্যস্ত থাকবে ভালোবাসার কোনো দিন কেন হবে? ভালোবাসতে কেন এত আয়োজন? ভালোবাসা তো একটু উপলব্ধি যাতে করে ভালো রাখার প্রতিজ্ঞা করা যায় তাই সারা বছরই ভালোবাসা দিবস।

ভালোবাসার সেকাল:-

চিঠির যুগের অবসান তখনো হয়নি।ভয়ে ভয়ে কম্পমান হাতে কবিতার সংযোগ ঘটিয়ে ভালোবাসার শপথ করতো।ডায়েরির পাতাতে ফুল, পাতার ছবি অঙ্কনের মাধ্যমে জীবনের কথাগুলো সাজাতো, কোনো রকমে চলার মাঝে একটু প্রশান্তি দিতে পারলেই হয়ে যেন দম্পতির ভালোবাসার উপলক্ষ্য।

তাই হয়তো তখন উন্নত মানের রেস্তোরাঁয় খাবার খাইয়ে বহুমূল্যের উপহারে ভালোবাসা নিবেদন করতো হতো না।

ভালোবাসার একাল:-

বেশ ঘটা করেই আয়োজিত হয় ভালোবাসার দিবসটি,উন্নত মানের রেস্তোরাঁয় খাবার খাওয়ানো ও বহুমূল্যের উপহারেই যেন ভালোবাসা নিবেদনের আসল উদ্দেশ্য।বন্ধু মহলে প্রতিযোগিতা চলে কোন মানের উপহার সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে তার উপর।
প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে সারাদিন ঘুরার মতো টাকা সঞ্চয়ে বেশ বেগ পেতে হয় এখন।
ভালোত্বের সংস্পর্শে আসার আগেই যেন ভালো রাখার আয়োজন সাজাতে ব্যস্ত।

অতীতের ভালোবাসা:-

সারাদিন অফিস করে ঠিক ১৪ ফেব্রুয়ারির সন্ধ্যায় একটা গোলাপ প্রিয়তমা স্ত্রীর হাতে দিতে পারাই হতো ভালোবাসা নিবেদন,কিংবা অভাবের সংসারে একটু ভালোমন্দের আয়োজন করতে পারাও ভালোবাসা।সারাজীবন ভালো রাখার আয়োজনে ব্যস্ত খাটুনি করা মায়ের আগলে রাখাও ভালোবাসার নিবেদন। শালীনতার চাদরে নিজেদের আবদ্ধ রেখেই উৎসবমুখর দিনটি ক্যাম্পাস প্রাঙ্গনে কাটিয়ে দেওয়া কিংবা পাশাপাশি হাঁটার মাধ্যমে অতিবাহিত করতে পারাও ভালোবাসার নিবেদন।

বর্তমানের ভালোবাসা:-

নিজেদের অতিরিক্ত আধুনিক ভাবার ফলে আমরা গুলিয়ে ফেলেছি ভালোবাসার মানে, অবাধ বিচরণ, বেহায়াপনার মাধ্যমে নিজেদের মাতিয়ে রাখাই যেন ভালোবাসা।
নিজের সত্তাকে বিলিয়ে দিয়ে অনৈতিকতার মাধ্যমে ভালোবাসার পবিত্র দর্শন খুঁজলেও বারবার আমরা নিজেকে ঠকিয়ে আসছি।
আধুনিকতার বালাই দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ে ভালোবাসার নামে পাপ ছড়াচ্ছি সমাজে।

সর্বত্র ছড়াক ভালোবাসা:-
পবিত্র অনুভবে ছড়িয়ে পড়ুক ভালোবাসা, মানুষে মানুষে বন্ধন রচিত হউক।

প্রিয় মানুষের জন্য উৎসর্গ হউক প্রতিটা ভালো কাজ, ভালোত্বের সংস্পর্শে জড়াক সম্পর্ক গুলো।উপলক্ষ্য ছাড়াই নিবেদন হউক ভালোবাসার, ভালো রাখার আয়োজন চলুক সর্বত্র।

গোপন বার্তায় ভালোবাসা না বিলিয়ে নিজেদের অস্তিত্বের জন্য হলেও ভালোবাসা হউক নির্মল।
পক্ষপাত না করে ভালোবাসার পবিত্র উপলব্ধি ছড়িয়ে দেই সকল মানুষের মাঝে।

তবেই ভালোবাসার সংজ্ঞায়ন হবে ‘ভালো রাখার আয়োজন সাজাতে ছোট্ট যে কোনো উপলক্ষ্য কিংবা ভালো রাখবো বলতে পারা’।ভালোবাসা ও সেকাল-একাল
আহমেদ হানিফ।

ভালোবাসতে জানে না পৃথিবীতে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বোধহয় চন্দ্র অভিযান থেকেও কঠিন কাজ।ভালোবাসতে জানে পৃথিবীর কঠোর মানুষটিও, পাষাণের বুকেও ভালোবাসার জন্য অনুভূতি আসে।সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করা লোকটিও নিভৃতচারীর মতো ভালোবাসে গোপনে।

ভালোবাসার সংজ্ঞা বলা মুশকিল, মুশকিল হওয়ার কারণ বোধহয় বিচিত্র স্বভাবের মানুষের জন্য।
কারো ভালোবাসা হয়তো স্বভাববিরুদ্ধ অনুভবে সঙ্গ দেওয়া, কারো দু’পয়সার গোলাপে সীমাবদ্ধ।কতক দূরদর্শী মানুষের চিন্তনে ভালোবাসার মানে প্রিয়জনদের ভালো রাখা।

তাই ভালোবাসার সজ্ঞায়িত করতে কখনো আশ্রয় নিতে হয় জগৎ বিখ্যাত মনিষী কিংবা কবিদের শহরে।নানান উপমা,রসিকতার চলে ভালোবাসার ইতিবৃত্ত বললেও অনেক সময় তা বোধগম্য হয়ে উঠেনা।
বেরসিক আমিও হাপিত্যেশ করতে করতে সহজ কোনো অর্থ খুঁজতে থাকি যাতে ভালোবাসা বুঝতে পারি, মাঝেসাঝে একটু-আধটু চিন্তার ঘোরে আবেশিত হলেই বুঝতে পারি’ভালো রাখার,ভালো বলার,পাশে থাকার অঙ্গিকার করাই হলো ভালোবাসা’।

আজ ভালোবাসার মানে কিংবা সংজ্ঞায়ন করতে বসেনি।তবে বোধহয় ভালোবাসার সংজ্ঞা নিরূপণে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষেরই ভুল জানা আছে।সুযোগে দু’চারি কথায় এইসব বলতে দ্বিধা কিংবা কসুর ভাববো না।

আফসোসের বিষয় এই ফেব্রুয়ারিতে যেন আমাদের ভালোবাসার জোয়ার উঠে,কতদিন, কত রঙঢঙের অবসান ঘটিয়ে; ঘটা করে পালিত হয় ভালোবাসা দিবস।
আচ্ছা একটি বিষয় বুঝতে খুবই কষ্ট হয় আজ আমাদের ভালোবাসার নিবেদন টাকা দিয়ে কেনা কেন?
কেনইবা অভুক্ত মানুষটিকে ধারের টাকায় কিনতে হয় প্রিয় মানুষের জন্য নানান চমকপ্রদ উপহার।
তাহলে কি প্রশ্ন আসে দারিদ্র্য পীড়িত মানুষের জন্য ভালোবাসার মূল্য চুকাতে বেশ বেগ পেতে হয়?
বোধহয় হতেও পারে,আগেই বলেছি এই ভালোবাসা বুঝা মুশকিল।
ভালোবাসার নিবেদনকে ঘিরে দু’পক্ষ হতে দেখেছি,দেখেছি মুমূর্ষুজনকে শত কষ্টে অপেক্ষার প্রহর গুনতে।
আজ ভালোবাসা নিয়ে পক্ষ গুলোর অভিমত জানাবো-

উদযাপন করার পক্ষের লোক:-

দিনক্ষণ হিসেবে রেখে নানা ধরণের কর্মব্যস্ত সময় অতিবাহিত করতে দেখি তাদের।সঞ্চয়ের টাকায় প্রিয়তম কিংবা প্রিয়তমার জন্য একটা সেরা দিন দিতে পারায় যেন তাদের স্বার্থকতা।
ফুল,চকলেট অন্যান্য আনুষাঙ্গিক জিনিসের বিনিময়ে তাদের ভালোবাসার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণে ব্যস্ত।লেখনীতে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চায় প্রিয় মানুষটার জন্য।

উদযাপন না করার পক্ষের লোক:-

এরা প্রচুর যুক্তিবাদী মানুষ দাবী করে নিজেদের।এরা যুক্তির জোরে প্রমাণ করতে ব্যস্ত থাকবে ভালোবাসার কোনো দিন কেন হবে? ভালোবাসতে কেন এত আয়োজন? ভালোবাসা তো একটু উপলব্ধি যাতে করে ভালো রাখার প্রতিজ্ঞা করা যায় তাই সারা বছরই ভালোবাসা দিবস।

ভালোবাসার সেকাল:-

চিঠির যুগের অবসান তখনো হয়নি।ভয়ে ভয়ে কম্পমান হাতে কবিতার সংযোগ ঘটিয়ে ভালোবাসার শপথ করতো।ডায়েরির পাতাতে ফুল, পাতার ছবি অঙ্কনের মাধ্যমে জীবনের কথাগুলো সাজাতো, কোনো রকমে চলার মাঝে একটু প্রশান্তি দিতে পারলেই হয়ে যেন দম্পতির ভালোবাসার উপলক্ষ্য।
তাই হয়তো তখন উন্নত মানের রেস্তোরাঁয় খাবার খাইয়ে বহুমূল্যের উপহারে ভালোবাসা নিবেদন করতো হতো না।

ভালোবাসার একাল:-
বেশ ঘটা করেই আয়োজিত হয় ভালোবাসার দিবসটি,উন্নত মানের রেস্তোরাঁয় খাবার খাওয়ানো ও বহুমূল্যের উপহারেই যেন ভালোবাসা নিবেদনের আসল উদ্দেশ্য।বন্ধু মহলে প্রতিযোগিতা চলে কোন মানের উপহার সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে তার উপর।
প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে সারাদিন ঘুরার মতো টাকা সঞ্চয়ে বেশ বেগ পেতে হয় এখন।
ভালোত্বের সংস্পর্শে আসার আগেই যেন ভালো রাখার আয়োজন সাজাতে ব্যস্ত।

অতীতের ভালোবাসা:-

সারাদিন অফিস করে ঠিক ১৪ ফেব্রুয়ারির সন্ধ্যায় একটা গোলাপ প্রিয়তমা স্ত্রীর হাতে দিতে পারাই হতো ভালোবাসা নিবেদন,কিংবা অভাবের সংসারে একটু ভালোমন্দের আয়োজন করতে পারাও ভালোবাসা।সারাজীবন ভালো রাখার আয়োজনে ব্যস্ত খাটুনি করা মায়ের আগলে রাখাও ভালোবাসার নিবেদন। শালীনতার চাদরে নিজেদের আবদ্ধ রেখেই উৎসবমুখর দিনটি ক্যাম্পাস প্রাঙ্গনে কাটিয়ে দেওয়া কিংবা পাশাপাশি হাঁটার মাধ্যমে অতিবাহিত করতে পারাও ভালোবাসার নিবেদন।

বর্তমানের ভালোবাসা:-

নিজেদের অতিরিক্ত আধুনিক ভাবার ফলে আমরা গুলিয়ে ফেলেছি ভালোবাসার মানে, অবাধ বিচরণ, বেহায়াপনার মাধ্যমে নিজেদের মাতিয়ে রাখাই যেন ভালোবাসা।
নিজের সত্তাকে বিলিয়ে দিয়ে অনৈতিকতার মাধ্যমে ভালোবাসার পবিত্র দর্শন খুঁজলেও বারবার আমরা নিজেকে ঠকিয়ে আসছি।
আধুনিকতার বালাই দিয়ে অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ে ভালোবাসার নামে পাপ ছড়াচ্ছি সমাজে।

সর্বত্র ছড়াক ভালোবাসা:-

পবিত্র অনুভবে ছড়িয়ে পড়ুক ভালোবাসা, মানুষে মানুষে বন্ধন রচিত হউক।
প্রিয় মানুষের জন্য উৎসর্গ হউক প্রতিটা ভালো কাজ, ভালোত্বের সংস্পর্শে জড়াক সম্পর্ক গুলো।উপলক্ষ্য ছাড়াই নিবেদন হউক ভালোবাসার, ভালো রাখার আয়োজন চলুক সর্বত্র।
গোপন বার্তায় ভালোবাসা না বিলিয়ে নিজেদের অস্তিত্বের জন্য হলেও ভালোবাসা হউক নির্মল।
পক্ষপাত না করে ভালোবাসার পবিত্র উপলব্ধি ছড়িয়ে দেই সকল মানুষের মাঝে।
তবেই ভালোবাসার সংজ্ঞায়ন হবে ‘ভালো রাখার আয়োজন সাজাতে ছোট্ট যে কোনো উপলক্ষ্য কিংবা ভালো রাখবো বলতে পারা’।

233 Views

আরও পড়ুন

কমলগঞ্জে অয়েকপম ফাউন্ডেশন মেধাবৃত্তি প্রদান ও ‘মিৎয়েং’ স্মারকের মোড়ক উন্মোচন

ঘোড়াশালে অগ্নিকান্ডে পুড়ল বসত বাড়ি

শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

ঝিনাইগাতীতে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার

সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পূর্ব নির্ধারিত স্হানে দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

শরণখোলায় বনের রাণী লোকালয়ে! ধরা পড়েও ফিরল নিজ রাজ্যে।

বোয়ালখালীতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপিত

কাপাসিয়ায় আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সদস্য গাফ্ফার চৌধুরীর স্মরনে খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে সোনাগাজীর তিন ইউনিয়নে তাঁতী দলের প্রস্তুতি মিছিল

মহেশখালীতে আলীগের নেতৃত্বে সুন্নি সমাবেশ।

বিশ্বম্ভরপুরে এক দফা-এক দাবি বাস্তবায়নে ইউএনও মফিজের অপসারণে লং ‘মার্চ ও অবস্থান কর্মসূচি