ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২৮ মার্চ ২০২৪
  1. সর্বশেষ

প্রীতিলতা ও লোকোত্তর কথন!

প্রতিবেদক
নিউজ এডিটর
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১২:৪৮ অপরাহ্ণ

Link Copied!


ইতিহাস মানুষের অতীতকে জিইয়ে রাখতেই সৃষ্টি হয়। অতীতের খণ্ডিত ঘটনাসমূহ দীর্ঘ তালিকায় গড়ে তুলে সুদীর্ঘ ইতিহাসের পাতা। যেমনটা লক্ষ্য করা যায় বাংলাদেশের ইতিহাসের নানা পটগুলোতে। আমাদের চোখে,পুরাকালে অতিমানবী আত্মাগুলি ইতিহাস সৃষ্টির প্রধান নায়ক-নায়িকা ছিলেন। কখনও এক দশক পর কখনও অর্ধ শতাব্দী পর আবার কখনও শতাব্দীর পর তাদেরকে আবিষ্কার করা হয়েছে। যারফলে, আমরা জানতে পেরেছি তাদের কৃতিত্ব সম্পর্কে। তাদের মধ্যে আবার অনেকের সম্পর্কে আজও জানা হয়ে ওঠেনি। ইতিহাসের এক খন্ডাংশকে জানাতে আজ আমরা ১৯৩০ এর দশকে ফিরে যাবো।

মানববিবর্তনের ধারায় প্রতিটি যুগেই মানুষ তাঁর ‘আঠারো’ পার করে আসছে। আমি আঠারো মানে মানুষের বীরত্বের সময়কে বুঝাচ্ছি। কারণ, বীরত্বকাল মানুষ তাঁর অল্প সময়ে হারিয়ে ফেলে। এই সল্প সময়ে সৃষ্টি করা বীরত্বগাথা গল্প যা তাঁরা কবরে গিয়েও বলতে পারে। সেই বীরত্বের গল্পই পরকালে গিয়ে বলে যাচ্ছেন মহামানবী বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার। সেই বীরত্বগাথা গল্প তিনি বলা শুরু করেছিলেন ১৯৩২ সালে। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২১ বছর। তাঁর সেই নিরব গল্পের কলতান ধ্বনিত হচ্ছে যুগ যুগ ধরে এবং ছড়িয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর এপ্রান্তর হতে ওপ্রান্তরে। তবুও বলা শেষ হয়নি তাঁর চিত্রিত, অঙ্কিত, রক্তাক্ত, ব্যথার অনুভূতিগুলো। চলো আমরা তাঁরই কাছে থেকে বীরত্বগাথা কথামালা শুনে আসি।

তুমি কি আমার ঐ ছবিখানা কখনও দেখেছো?

তোমার দাদী বা দাদীর মা ছিল আমার বয়সের নারী। নিশ্চয়ই এখন তোমার দাদী বেঁচে আছে বা মারা গেছে, কিন্তু তোমার দাদীর মা তো বেঁচে থাকার কথা নয়। তাহলে, তুমিই বলো, অবশ্য এখন আমি বেঁচে আছি একথা বললে সেটা তোমার কাছে কল্পনার বিষয় ছাড়া কিছুই মনে হবে?

এর উত্তর নিশ্চয়ই না।

তুমি লক্ষ্য করলে দেখবে, তোমার দাদী বেঁচে থাকলেও একদম কুঁজো হয়ে গেছে, তাই না? কিন্তু তোমার দাদীর মায়ের কোন চিহ্নও তো মনে হয় তোমার স্মরণ নেই। কিছু গাছ, ঘাস অথবা পুরাতন নেমপ্লেটটা তাঁর সৎকারের স্থান দেখিয়ে দিলেও তোমাকে দিতে পারে।

আচ্ছা তুমি ছবিটা দেখেই বলো, আমাকে দেখে তোমার কি মনে হয়? আমি কি তোমার দাদীর মতো কুঁজো হয়েছি? নিশ্চয়ই তাঁর উত্তরটা হবে না! বুঝতেই পারছো আমি এখনও তোমার মতোই নবযৌবনা। বিশ্বাস হচ্ছে না তাই না? তোমাকে এখনই বলে রাখি, এই পৃথিবী যতদিন আছে ততদিন আর আমাকে এই যৌবন কখনও হারাতে হবে না।

জানি তোমার কাছে থেকে একটি প্রশ্ন আসবে নিশ্চয়ই । সেটা হলো, কীভাবে সম্ভব?আমি বলবো হ্যাঁ, সম্ভব!

আচ্ছা, আমি আজ এই ছুটো প্রশ্নেরই উত্তর তোমাকে ছুটো করে দিই। আবার বেশি বড় করে বলতে গেলে হয়তো তোমার শোনার ইচ্ছাই থাকবে না। কারণ, বাঙ্গালি তো! জাতিগতভাবেই ধৈর্য একটু কম থাকে। আর যাই হোক শোনো বলি, তোমার দাদীর মায়ের মতোই আমি অনেক আগেই পৃথিবীর ওপাড়ে পাড়ি জমিয়েছি। ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তোমাদের নিরাপত্তার কথা ভেবে আমাকে ওপাড়ে যেতে হয়েছে। কেই বা চায় এই সুন্দর ভুবন ছেড়ে যেতে?

আমার বয়স কত হবে তা তুমি কন্ঠ শুনে হয়তো বুঝতেই পারছ। আমার কণ্ঠে এখনও বয়সের ভারে কোন কাঁপনি ধরে নাই। সেই ১৯৩২ সালে যে রকম কন্ঠে আমি কথা বলেছি এখনও আমার কন্ঠ তাই আছে।

তোমার মনে এখন হয়তো প্রশ্ন আসতেও পারে যে, কেন আমি ওপাড়ে চলে গেলাম? তোমরা হয়তো বিভিন্ন ইতিহাসের বই ,পত্রিকা, আলোকচিত্র, এমনকি বিভিন্ন চলচ্চিত্রের মাধ্যমে জানতে পেরেছো যে, আমরা একসময় ব্রিটিশদের উপনিবেশ ছিলাম। আমাদেরকে শাসন করার জন্য পূর্ব বাংলার মহাবীর নবাব সিরাজউদ্দৌলার কাছে থেকে যুদ্ধ জয়ের মাধ্যমে ব্রিটিশরা এই বাংলার শাসনভার দখল করে নেয়। সেই সময় থেকেই ভারতীয় বাংলার মানুষের স্বাধীনতার পথ খর্ব হতে শুরু হয়। আমরা এমতাবস্থায় তাদের ভূমিদাসে পরিণত হয়ে পড়ি। তখন থেকেই তাঁরা বিভিন্ন উপায়ে তাদের নিজস্ব উদ্দেশ্য সাধনে পূর্ববাংলার মানুষের উপর নানাভাবে অত্যাচার নিপীড়ন চালিয়ে যেতে থাকে। কখনও নীল চাষ বা তুলা চাষের নামে, কখনো জমিদার প্রথা স্থাপন করে বা উচ্ছ্বেদ করে, কখনও চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রচলন করে। এমনও হয়েছে, তাদের মনগড়া আইন চাপিয়ে দিয়ে বাংলার মানুষকে অবদমিত করে রেখেছিল।

সেই সময়টাতে কেউ কোনরূপ দাবি-দাওয়ার কথাও প্রকাশ করতে পারত না। আমাদের স্বাধীনতা তো ছিলই না, ছিল তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতার অপব্যবহারে পৃষ্ঠ হওয়ার সুযোগ।

তুমি এখন কতো সুন্দরভাবে শিক্ষা অর্জন করতে পারছো, স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারছো, নিজের জমিতে নিজেরাই চাষবাস করছো, মনে হলে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও খুলে বসতে পারছো, এইসব তাদের সময় কেউ করতেই পারতো না এবং কি আমাদের এইরকম কোন স্বাধীনতা ছিল না যা আজ তোমরা পাচ্ছো। এইভাবে আমাদেরকে ১৭৫৭-১৯৪৭ সাল পর্যন্ত (১৯০ বছর) কোন স্বাধীনতা দেয়নি। শুধু আমাদের নানা ধরণের লাঞ্ছনা বঞ্চনার শিকার হতে হয়েছে। আর যাই হোক, তুমি——+

এগুলো মোটামুটি সবই কমবেশি জানো।

তাদের হাত থেকে মুক্তির জন্য, নানা সময়ে বিভিন্ন গুণীজন, শুভ আত্মা, মহাবীর আন্দোলন ও প্রতিরোধ করে গেছেন। আমিও তাদের সাথে যুক্ত হতে পেরেছিলাম ১৯৩০ এর দশকে। যদিও অনেক দিন পর আমি বিদ্রোহীদের দলের একজন হই। আমাকে প্রথম ব্রিটিশদের থেকে মুক্তিরপথ দেখান আমার ইতিহাসের শিক্ষক উষা দি। তিনি আমাকে প্রায়ই ঝাঁসির রানী লক্ষ্মীবাইয়ের গল্প শোনাতেন। ঝাঁসি রানী ছিলেন ইংরেজ সৈনিকদের বিরুদ্ধে লড়াইকারী ইন্দ্রানী । সেই ঝাঁসি রানী ছিলো আমার দুঃসাহসিক চেতনার প্রতীক ।

সেই চেতনাতে আমি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় জোরেশোরে আন্দোলন গড়ে তুলি এবং তাদেরকে প্রতিরোধ করতে সশস্ত্র সংগ্রামও চালাতে সক্ষম হই। একবার এক ভুলের কারণে আমাদের অনেকে তাদের হাতে গ্রেপ্তার হন।

তাঁরা সে সময় অনেক বিদ্রোহীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। কালিপদ চক্রবর্তীকে নির্বাসন দণ্ড দেওয়া পর রামকৃষ্ণ বিশ্বাসকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন।

যে কারণে এমন করা হয়েছিল তা হলো, সেই সময়ে ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ হিসেবে চট্টগ্রাম সফর করেন জে ক্রেগ নামের এক উচ্চপদস্থ ব্রিটিশ কর্মকর্তা। আমাদের টার্গেট হলো তাকে হত্যা করা। সে সুবাদে মাস্টার দা সূর্যসেন তাঁকে হত্যা করতে রামকৃষ্ণ বিশ্বাস ও কালিপদ চক্রবর্তীকে নিযুক্ত করেন।

২ডিসেম্বর, ১৯৩০ তারিখে তাঁকে হত্যার অভিযান চালানোর দিন ধার্য হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী সেই অভিযান চালাতে গিয়ে মিস্টার ক্রেগের পরিবর্তে চাঁদপুরের এসডিও তারিনি মুখার্জীকে প্রাণসংহার করে। অবশ্য সেখানেই তাদেরকে অস্ত্রসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হাতে হয়েছিল ।

তাদের মধ্যে ৪ঠা আগস্ট, ১৯৩১ইং তারিখে রামকৃষ্ণ বিশ্বাসের ফাঁসি কার্যকর হয়। তাদের এমন নির্মম অত্যাচার আমি আর সহ্য করতে পারি নি। আমার মধ্যে তখন চেতনার সেই আগুন দাও দাও করে জ্বলতে থাকল। তারপর আমি সেই বিদ্রোহী দলের সাথে,সক্রিয়ভাবে জড়িয়ে যায়। তখন মনের ভিতর আমার একটাই ক্ষোভ যে করেই হোক তাদেরকে এই দেশ থেকে বিতাড়িত করতেই হবে। মাস্টার’দার সাথে আবার নতুন পরিকল্পনা করে বিভিন্ন অস্ত্রাগারে সশস্ত্র হামলা চালাই।

যারফলে, তাঁরা আমাদেরকে দমন করতে অনেক সময় এলাকাতে মিলিটারি ক্যাম্পও করেন। আমাদের সাথে এমন করে অনেক ঘটনা ঘটে গেলো। প্রথমবার আমার ওপাড় জগৎটায় পাড়ি দেওয়ার তারিখ ছিল ১০আগস্ট,১৯৩২। সেদিন যে কি বার ছিল ভুলেই গেছি। বুঝতেই পারছো আমার বয়সের ভারে স্মরণশক্তি কিছুটা লোপ পেয়েছে।

আমাদের সেদিন পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনা অনুসারে চট্টগ্রাম ইউরোপিয়ান ক্লাবে আক্রমণ করার কথা। আমরা সাতজন মিলে সে ক্লাবে আক্রমণ করেও বসি কিন্ত সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হই। আমাদের মধ্যে শৈলেশ্বর চক্রবর্তী নামে এক ব্যাক্তি তিনি আক্রমণের ঠিক আগে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, আজ এই অভিযান পরিচালনায় যদি সফল নাও হতে পারি তবে পটাশিয়াম সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করবেন। তুমি অবশ্য বুঝতেই পারছো যে, সে সময়টায় আমাদের সাহসিকতার তীব্রতা কতটা মজবুত ছিল। সৌভাগ্যবশত আমরা সেদিন নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরতে পেরেছিলাম আর সেই সুযোগে আমার আর সেই জগতে পাড়ি জমানো হলো না। তখন মনে হয় আমার শরীরে জেদের পরিমাণ একটু বেশিই ছিল যে কারণে কোন মতেই হার মানতে রাজি ছিলাম না।

কিছুদিনের মধ্যে মাস্টার’দা আবার একটি মারণ তারিখ ঠিক করে দিলেন। সেইদিন আমাদের হাতে একটা প্রতিজ্ঞাপত্রে মৃত্যুযাত্রার মুচলেখা ছিল। ২৩শে সেপ্টেম্বর রাত দশটার আমরা আক্রমণের জন্য উদগ্রীব থাকি। সেদিনকার সাঁড়াশি অভিযানের অধিনায়কত্ব আমিই পেয়েছিলাম। ধলা বিড়ালদেরকে আমার মাতৃভূমি হতে উচ্ছেদ করবো বলে মনে প্রচন্ড সাহস নিয়ে আনুমানিক দশটা পঁয়তাল্লিশ হবে এমন সময় আমি ক্লাবটিকে তছনছ করে দিতে বাঁশিতে হুইসেল দিই এবং তাদেরকে অভিযান শুরু করতে বলি। যথারীতি তাই হলো,

ক্লাবটির চারপাশ হতে আমাদের সদস্যরা গোলাবর্ষণ করতে থাকলো সাথে কয়েকটা বোমা বর্ষণও হলো। বোমা বর্ষণের সাথে সাথে ক্লাবটি বারবার কেঁপে ওঠেছিল। সেইসাথে তাঁরাও আমাদের দিকে পাল্টা গুলি ছোড়ে দেন আর সেখানে আমিসহ আমার দলের বেশিরভাগ সদস্যই আহত হই। অভিযানে তাদের সাথে না টিকতে পেরে সবাই নিরাপদে সরে যায় এবং আমি সেখানকার পুলিশদের হাত থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করেও আরো নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরে যাওয়া হয় নি।

আমি সেখানে পটাশিয়াম সাইনাইড খেয়ে ফেলি যাতে আমাকে জীবিত অবস্থায় পুলিশ ধরতে না পারে। আমার সহযোদ্ধারা যাতে নিরাপদে ফিরতে পারে এবং ব্রিটিশদের উচ্ছেদ করতে তাঁরা যাতে আবার নতুন করে অভিযান চালিয়ে আমার দেশের মানুষকে রক্ষা করতে পারে।

বাচুক আমার দেশের মাটি

বাচুক আমার সঙ্গীরা।

থাকুক আমার বসতভিটায়

নিরাপদে বাংলার মায়েরা

এই ভাবনা আমাকে তাদের গুলিতে বিদ্ধ হয়ে মরতে হয়নি। আমার এ পাড়ে রেখে যাওয়া শরীরটাই তখন সাক্ষী দিয়েছে যে, আমি কোন পরাজিত আত্মা নই। আমি এখন ঐপাড়ের বাসিন্দা হয়ে গেছি।

এই স্মৃতি ফলক আমাকে এখনও এইসব গল্প বলতে সাহায্য করে আমি এখানেই পটাশিয়াম সায়ানাইড খেয়ে ঘুমিয়ে গিয়েছি। কতদিন হয়ে গেল তোমাদের কারো সাথে গল্প করা হয় না।মাঝেমধ্যে কবর থেকে উঠে তোমাদেরকে গল্প শোনাতে আসি। সময় পেলে আবার আসিও সেদিন তোমাকে নাম ধরে ধরে সকল ঘটনা বলে দেবো।

আর বুঝতেই তো পারলে সংক্ষিপ্ত করে বলতে গিয়ে তোমাকে অনেক কিছু বলে ফেললাম ।এই গল্পটা তুমি তোমার অন্য বন্ধুদের কে বলবে, প্রয়োজনে আমি আবার গল্প বলতে আসবো। আর এই গল্প বলার মধ্যেই আমি আমার সুর আর কলতান পৃথিবীর এপার থেকে ওপার পর্যন্ত গল্পের আসরে মাতিয়ে তুলবো।

আমার বয়স এখনও ২১।কারণ, এটি ছিল আমার একুশের গল্প। এইপৃথিবী যতদিন আছে ততদিন আমাকে এই একুশের প্রতিচ্ছবি প্রতিটি মানুষের মনে চিত্রিত হয়ে থাকবে। তুমিই বলো, আমার বয়স ২১ বছরের যৌবনা নাকি কুঁজো হয়ে গেছি?

তোমার উত্তরের আশায় থাকলাম। ধন্যবাদ।

লেখক :
দেলোয়ার, শিক্ষার্থী,
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

252 Views

আরও পড়ুন

বোয়ালখালীর ৬টি দুস্থ পরিবারে এম এ হাশেম ফাউন্ডেশনের ঘর হস্তান্তর

” আনজুমনে নওজোয়ান ” বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল মাদরাসা শাখার অনুমোদন

শান্তিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শান্তিগঞ্জে আওয়ামীলীগের র‍্যালি ও আলোচনা সভা

শান্তিগঞ্জ সাব রেজিষ্টার অফিসের উদ্দ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত

নাইক্ষ্যংছড়িতে অসহায়দের মাঝে ১১ বিজিবির ইফতার বিতরণ !!

কুতুবদিয়ায় ঘুর্ণিঝড় মোখায় ক্ষতিগ্রস্থ ছফুরা পেলেন নতুন ঘর

রাজশাহী নগরীতে শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন।

সড়ক দুর্ঘটনা

দোয়ারাবাজারে ট্রাক চাপায় শিশু নিহত

উদ্বোধন করলেন-সাংসদ সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম
চকরিয়া জেনারেল হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারের শুভ উদ্বোধন

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করলেন প্রধানমন্ত্রী

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে- প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার