আল্লাহ ছিলেন আছেন থাকবেন।
ভাবলেন তিনি আত্মপ্রকাশ করবেন।
প্রথম তিনি মুহাম্মদের রুহ মোবারক সৃষ্টি করেন।
তিনি ইনসান ও জ্বীন জাতিকে অধিক ভালোবাসেন।
মহাজগত সৃষ্টির পরিকল্পনা করেন।
আরশ কুর্শি লৌহ কলম সৃজন করেন।
মানবজাতির রুহ সৃজিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন।
আমি যদি রাসুলকে পাঠাই তোমরা মানিবে?
সব রুহ জানাইয়া দিলেন “মানিবে”।
স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে বন্ধন।
রাসুলের ধরায় হয় আগমন।
প্রথম আদমকে সৃষ্টি করিয়া।
দুনিয়ায় পাঠান গন্ধম খাওয়ার দোষ ধরিয়া।
যুগে যুগে নবী রাসুল পাঠান।
সবার মাঝে মুহাম্মদের আগমনের বারতা পাঠান।
তিনি সকল নবী রাসুলের সভাপতি।
তিনি বিনে শেষ বিচারে নাই গতি।
দুনিয়া যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত হন।
আইয়ামে জাহিলিয়াত যুগ আসেন।
তখন নবীজির নিয়ামত স্বরূপ আগমন।
তাঁর আগমনে মরা গাছে ফুল ফুটে।
অন্ধকার হতে আলোক ছুটে।
সকল নবী রাসুলের শেষে তাঁর আগমন।
সর্ব প্রথম তাঁর রুহ হয় সৃজন।
সব আসমানি কিতাবে তাঁর আগমনের বারতা আছে।
সকল নবী রাসুল তাঁর আগমনের বারতা মানবজাতিকে দিতেন।
জগতবাসী তাঁর আদর্শ করিলে অনুসরণ।
পাপ মুক্ত পাইবে জীবন।
কিয়ামতে একমাএ তিনি ই সুপারিশ করিবেন।
উম্মতি মুহাম্মদ ভাগ্যবান জানিবেন।
রাসুলের প্রসংশা করে শেষ করা যাবে না।
তাঁর প্রদর্শিত পথ অনুসরণ বিনে জান্নাত পাবে না।