ইমান যার অন্তরে রয়েছে- পড়ে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ-
আখেরী নবী মানে যে- বলে মুহাম্মাদূর রাসুলুল্লাহ-
তার কোনো নেই ভয় একদিন কেটে যাবে জিল্লত
মান ক্বলা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ-ফাদাখলাল জান্নাত।
কিন্তু তাকে ভোগতে হবে করেছে সে যত পাপ
জান্নাতে তবে তখনই যাবে হয়ে গেলে গুনা মাফ।
এক নাম্বারে সেই হতভাগা হবে নরকের ইন্দন
দুনিয়াতে যেছিল পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান।
হারাম উপয়ে যে মুসলিম গড়িয়াছে ঐস্বর্য-
নারের হুতাশন তার জন্য করা আছে ধার্য।
যে করেছে সম্পর্ক ছিন্ন আত্মীয়তার-
আবাসন হবে তার অগ্নখচিত নার।
যে আছে ধরায় প্রতিবেশীকে কষ্ট দানকারী-
দিয়েছে ধোঁকা; খেয়েছে যে অন্যের হক মারি।
কথায় কথায় যে দেয় খোঁটা;করে যে গালিগালাজ-
যে করেছে বসুধায় লোক দেখানো আমল বা কাজ-
জাহিমে তারা আজ দেখবে কৃশানুর যত তীব্রতা!
নরকের কাঠ হবে সে-যে করেনি রাসুলকে ইত্তেবা।
রাসুল-বিচ্যুত হয়েছে যারাঃ-“কুল্লু মান আবা”
জাহান্নামে যাবে গিবত কূটনামি করেছে যেবা।
অন্যের পিতাকে যে বাবা বলে দিয়েছে পরিচয়-
বিনা কারণে কথায় কথায় যে নারী তালাক চায়-
কিয়ামতের মাঠে সেদিন তাকে ক্ষমা করবে না মান্নান
মুসলিম হলেও তার জন্য অবধারিত হইবে জাহান্নাম।
কোন সে দাম্ভিক ধরণীতে যে চলে দম্ভভরে-
ওয়ারিস বঞ্চিতকারী যত আছে এ ধরাচরে-
ছাড়া পাবে না সেদিন এইসব জালেম
ক্ষিতির জন্য যে অর্জন করেছে এলেম।
যেই নেতারা জনগণকে শুধুই দেয় ধোঁকা-
পতিত হবে সে নারে খাবে তাকে সর্বভুকা।
যেই মুসলিম করে চুলে কালো কলব, মদপান ইত্যাদি
বের হবে তারা সাজা ভোগিয়া থাকবেনা নারে অনাদি।
মুসলিম হয়েও তবে তারা আগে যাবে শিখিনে
এই অপরাধ ক্ষমা হবে না আমলে-তওবা বিনে।