অধুনা জগতে তালাক প্রথা বেড়ে গেছে।
নারীর উচ্ছ্বিশৃঙ্খলতা বহুলাংশে দায়ী এর পাছে।
একটি মেয়ে যে পরিবারে মানুষ হয়।
সেই পরিবারের কৃষ্টি কালচার শিখে নেয়।
সেই পরিবারে যদি মা’-বাবাকে সম্মান না করে।
মা’ উচ্ছ্বিশৃঙ্খল জীবন যাপন করে।
মেয়েরা তা অনুসরন করতেই পারে।
একইভাবে বাবাকে পুত্রেরা পারে।
এ সব পরিবারের মেয়ে যায় অন্য পরিবারে।
শুভবিবাহ হবার পরে।
নব পরিবারে গিয়ে স্বামীকে সম্মান করে না।
শ্বশুর শ্বাশুরীকে নিজ মা’ বাবার মত মনে করে না।
তখন স্বামী স্ত্রীর সুখশান্তি হয় না।
স্বামী শ্বশুর শ্বাশুরীকে ভালোবাসে।
অধিকাংশ স্ত্রী শ্বশুর শ্বাশুরীকে নাহি ভালোবাসে।
তখন স্বামী স্ত্রীর সুখশান্তি হয় না।
এক পর্যায়ে তালাক হয়।
গবেষকরা পেয়েছেন।
ইদানিং মেয়েরা তালাক প্রথায় এগিয়ে আছেন।
অধুনা জগতে কিছু মডেল তাঁরকা বলে খ্যাত।
তারা আবার সমাজেও বিখ্যাত।
তাদের জীবন যাপন।
যুবক যুবতীরা করে অনুসরন।
কিছু তাঁরকা মডেলদের পারিবারিক জীবন বিপর্যস্ত।
অনুসারী যুবক যুবতীর ও জীবন হয় বিপর্যস্ত।
ঐ সব মডেল তাঁরকাদের থাকে বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড।
অনুসারী দের ও থাকে গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড।
কোন যুবতীর মাহরাম বিনে দেখা করা ঠিক না।
অধুনা জগতে চাকরি বাকরি করে তা শতভাগ মানা সম্ভব না।
অন্তত ঘনিষ্ঠ না হওয়া।
একত্রে ঘুরতে ফিরতে না যাওয়া।
গুরুত্বের সাথে করতে হবে বিবেচনা।
নয়তো বিপরীত লিঙ্গের প্রতি হতেই পারে আকর্ষণ।
এক পর্যায় হয়ে যায় পরকিয়া, ধর্ষণ।
কতিপয় মডেল তাঁরকা সিগারেট মাদক নেয়।
অনুসারী রা ও নেয়।
আলকোরানে এমন কোন বিষয় নাই।
যার কোন সমাধান নাই।
নারীর জন্য গহনা সহ নির্দিষ্ট কিছু পোশাক আছে।
এ সব পুরুষের পরিধান নাহি ভালো শেষে।
যে সব পোশাকে দেখা যায় অঙ্গ প্রত্যঙ্গ।
সে সব পোশাকে শনাক্ত হয় কোথায় কী অঙ্গ প্রত্যঙ্গ।
এ সব পোশাক পরিধান।
বাদ দিয়ে ঢিলে ঢালা পোশাক করতে হবে পরিধান।
গবেষকরা পেয়েছেন।
তালাক প্রথা যখন বেড়ে গেছেন।
তখন বিয়ের পরে যদি দেয়া হয় ইসলামী প্রশিক্ষণ।
স্বামীর প্রতি স্ত্রীর দায়িত্ব ও স্ত্রীর প্রতি স্বামীর দায়িত্ব।
তালাক প্রথা তখন কমে যায়।
যৌতুক না নেয়।
দেনমোহর যেন অসংগতি পূর্ন না হয়।
কিছু মেয়ের পরিবার যৌতুক দেয় না।
ভালো,অধিক দেনমোহর না লিখে ছাড়ে না।
ছেলের আয় বুঝতে চায় না।
এদের নিয়ত সহি হয় না।
শয়তান পিছু ছাড়ে না।
ইসলামী এ সব পথ করলে অনুসরন।
তালাক প্রথা যাবে কমে নিত্য নতুন।
সংগ্রহে- সৌরভ