অভিনব দিবালোকে,অরুনের উপমাতে দিশে হারা হয়েছি তোমাতে
ছায়াকর মানবের মতো রঙিলা স্বপ্নের মতো ভেসেছি ভালো তােমাকে
দেখে ছিনু ফেরারি পথে গিয়েছি সবে তো মাত্র তবুতো চলে যেতে হবে অনিচ্ছা স্বত্বে।
হেসেছি প্রভাকরে নামিলা রুশনীতে,নাহি’তো খুশির ছোয়া সবই যে হয়ে রইলো নির্জীবতায় আনমনা।
নতুন দিগন্তের রেখায় পাওয়া খুশির চিহ্নে, বিভ্রান্তি নাহি মোরা চাই।
তবুও যেন নেইকো শান্তির ছায়া,ভ্রান্তির শেষ,
শেষতম চিহ্ন সবই যেন বেশ বিবর্ণ।
কহিল রুশনীর তরে শান্তি মোরা কোথা পাই,গড়িয়াছে বিধাতা রুপন্তি ভুবন মোরাই তো করিলাম বিভ্রান্তির শহর সকলের তরে নাশ্য প্রহর।
এখন তো মোরাই শান্তি খুঁজি,সকলের তরে,বাঁচিতে চাই মনুষ্যত্বহীন এই যান্ত্রিক ভুবন থেকে।
জীবনের শ্রান্তি,ভুলিতে তো চাই তাও দিনশেষে মেলেনা মনের শান্তি।
অবিনশ্বর ভুবনেশ্বরী মায়া ভুলে যান্ত্রিক মন নিয়ে নিজের কাছেই নিজে অসহায় হয়ে গেছি
সব মিলিয়ে আদো কি কোথাও কেউ ভালো আছি।
গড়িতে গিয়েছিলাম ঐশয্যময় জীবন,উপহার স্বরুপ পেলাম যান্ত্রিক ভুবন।
তবুও কি কোথাও কেউ ভালো আছি,হয়তো’বা আছি হয়তো’বা নেই,মনে হয় যেন কোথাও প্রাণের চিহ্নটুকু ও নেই।
কোথায় গেল সেই চেতনা,কোথায় গেল সব আধুনিকতার ছোঁয়া,সবকিছুতে কেন আজ নির্জীবতার ছায়া,কেনো সবাই খোঁজে আজ সুখের ছায়া।