ভোর না হতে লাঙ্গল কাঁধে
মাঠ পানেতে কে যায়
প্রাণভরা এক আবেগ ছিল
কবির এমন কবিতায়।
আজ কালকের ছেলেরা সব
মগ্ন ফেস বুকে
নেট জগতের রান্না কেমন
মেয়েরা ও তাই আঁকে।
গাঁয়ের গরুর লাঙ্গল দিয়ে
জমি যদি হয় চষা
এতেই আসে উর্বরতা
তাতেই ফসল খাসা।
চাষের পরে কেঁচো হয়ে যায়
প্রকৃতির লাঙ্গল
সার সেতো হয় চেচো পঁ’চে
কৃষকের মঙ্গল ।
ধান পাটের শিকড় এতে
যায় যে মাটির নিচে
থাকে চাষী ক্ষেতের আ’লে
দরকারি জল সেঁচে ।
নিজের আছে একটি গরু
পড়শির টাও সাথে
দুজনেরই জমি চষেও
বা’সোই চলতো তাতে।
জমির মাপে বীজের হিসাব
করেন কিষাণী
অল্প হলেও কমে এতে
চাষীর পেরেশানি।
কলের চাষে হারালো সে
গাঁয়ের গরু লাঙ্গল
ধীরে ধীরে ছাড়িছে তা
ইষ্ট ওয়েষ্ট বেঙ্গল।
সৌজন্যে : জেমস আব্দুর রহিম রানা, গণমাধ্যমকর্মী, যশোর।