এম,এম,রুহেল জৈন্তাপুর।
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা প্রকৃতিক সৌন্দর্য আর খনিজ সম্পদে ভরপুর। ধান উৎপাদনে পিছিয়ে নয় এই উপজেলা এবার আউশ,আমন ধান উৎপাদনে অতিতের কয়েক বছরের তুলনায় কয়েক গুন ভালো ফলন হয়েছে বলে জানান কৃষকরা।
এ বছর জৈন্তাপুর উপজেলায় আমনের উৎপাদন হয়েছে প্রায় ১১৪২০ হেক্টর জমিতে।
তবে এবার ধানের মূল্য কম থাকায় ধান কাটা শ্রমিকের সংকটে কৃষকরা হতাশ। তারা সারা বছর কষ্ট করে ফসল উৎপাদ করে ধানের ন্যায্য মূল্য না হওয়ায় ও অধিক মজুরী দিয়ে শ্রমিক খাটানো তাদের জন্য কষ্টকর।উপজেলার দরবস্ত ইউপির এক কৃষক জানান তিনি ২ বিগা জমিতে ধান খেত করেন ৫০০০ টাকা দিয়ে শ্রমিক লাগিয়ে ধান কাটিয়েছে তার জমিতে ধান উৎপাদন সহ খরছ হয়েছে প্রায় ১৩০০০ টাকা । সেই হিসাবে তার শ্রমিক ও উৎপাদন খরচ পর ধানের দাম কম হওয়ায় কোন লাভ হয়নি বলে জানান।
এভাবে উপজেলার অনেক কৃষকের ধান পাকতে শুরু হয়েছে তারা দুশ্চিন্তাা করছেন যে শ্রমিকে অভাবে কি করে ফসল ঘরে তুলবেন।
অনেক কৃষক জানান তারা আর ধান খেত না করে বিকল্প ফসল শাক স্বজির চাষ করবেন।কারন ধানের দাম আর খরছ দিয়ে তাদের পুশায় না।
জৈন্তাপুরে ইতি মধ্যে বিকল্প ফসল নাগা মরিছ ও শিম চাষ করে দেশের চাহিদা পুরন করে বিদেশে নাগা মরিছ ও শিম রপ্তানি হচ্ছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০