হুমায়ন কবির।
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব গোঁয়াখালী এলাকার শওকত হোসেনের মেয়ে রুমি আক্তার। তিনি পেকুয়া শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজের ২০১৭ ব্যাচের ছাত্রী ছিলেন, বর্তমানে চট্টগ্রাম হাজ্বী মোহাম্মদ মহসিন কলেজের ইসলামের ইতিহাস নিয়ে অনার্সে অধ্যায়ন রত আছেন।
২০১৯ সালে বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে বাম পায়ের হাটুতে আঘাত পায় এবং লিগামেন্ট ছিড়ে যায়। চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে প্রপার চিকিৎসার অভাবে কোমরেে বামপাশের মালাটাও ডিমেস হয়ে গেছে,তিনি এখন সাভারে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। পঙ্গু হাসপাতাল থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে অতি দ্রুত অপারেশন করতে না পারলে স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও আছে। অপারেশন করাতে ২ লক্ষ টাকা ব্যয় হবে। যা দরিদ্র রুমির পরিবারের পক্ষে অসম্ভব।
পেকুয়ার শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজের ২০১৭ ব্যাচের ছাত্রী ও বর্তমান হাজ্বী মোহাম্মদ মহসিন কলেজের মেধাবী ছাত্রীকে বাঁচতে আপনার সাহায্য কামনা করছি।
বাঁচার স্বপ্ন নিয়ে ঢাকার সাভারে পঙ্গু হাসপাতালে পাঞ্জা লড়ছেন পেকুয়ার মেধাবী শিক্ষার্থী রুমি আক্তার।তাই সকল মানবতার একনিষ্ঠ কর্মীদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছেন।
শহীদ জিয়াউর রহমান উপকূলীয় কলেজের প্রভাষক ড.জাকির হাওলাদার গরীব মেধাবী ছাত্রী রুমি আক্তারকে বাঁচাতে ওনার ফেইসবুক টাইমলাইনে লিখেছেন।
তা হুবুহু তুলে ধরা হলো;
আমাদের কলেজের ২০১৭ ব্যাচের ছাত্রী রুমী আক্তার। ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা এই মেয়েটার পোষাকের গেটআপ দেখে ক্লাশে আমি তাকে পুলিশ সম্বোধন করতাম। তখন সে বলতো,স্যার পরিবারের যেই আর্থিক করুন অবস্থা পুলিশে একটা চাকরি হলে ভালই হতো।
এই মেয়েটা এখন ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালের বেডে পড়ে আছে। ২০১৯ সালে বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে বাম পায়ের হাটুতে আঘাত পায় এবং লিগারমেন্ট ছিড়ে যায়। ডক্টরগণের ভাষ্যমতে প্রপার চিকিৎসার অভাবে কোমেরর বামপাশের মালাটাও ডিমেস হয়ে গেছে। পঙ্গু হাসপাতাল থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে অতি দ্রুত অপারেশন করতে না পারলে স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। অপারেশন করাতে প্রায় দুই লক্ষ টাকা ব্যয় হবে যা দরিদ্র রুমির পরিবারের পক্ষে অসম্ভব। আমি পেকুয়া উপজেলা প্রবাসী ঐক্য পরিষদ ও সকল মানবতা প্রেমিক সংগঠন ও ভাইদের সহযোগিতা চাচ্ছি। আশাকরি সবাই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে মেধাবী ছাত্রীর পাশে দাঁড়াবেন।
নামঃ রুমী আক্তার।
(বর্তমানে মহসিন কলেজে ইসলামের ইতিহাস অনার্সে অধ্যয়নরত)
পিতাঃ শওকত হোসেন।
মাতাঃ ছাবেকুন্নাহার।
ঠিকানাঃ পূর্ব গোয়াখালী, পেকুয়া।
রুমির বিকাশ নাম্বারঃ 01817914316 (পার্সোনাল)
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০