নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের ছনখোলা মালি পাড়ায় পাহাড় কেটে ও বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আলী হোছেনের জামাতা মুফিজের বিরুদ্ধে। স্থানীয়দের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে প্রভাব খাটিয়ে পাহাড়ের জমি টাকার বিনিময়ে হাতবদল করছেন তিনি। এতে পরিবেশ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে।
অভিযোগ রয়েছে, বন বিভাগের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা এ ব্যাপারে নিরব ভূমিকা পালন করছেন। ফলে সাধারণ ক্রেতারা প্রতারিত হলেও আইনের আশ্রয় নিতে সাহস পাচ্ছেন না। ইতোমধ্যে অনেক পরিবার পাহাড় কিনে বসতবাড়ি নির্মাণের চেষ্টা করছে, কিন্তু কোনো বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তারা পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে।
এ বিষয়ে স্থানীয় পরিবেশকর্মীরা জানান, পাহাড় ধ্বংস হলে শুধু প্রাকৃতিক ভারসাম্যই নষ্ট হবে না, বর্ষায় ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়বে। পাশাপাশি জীববৈচিত্র্য ধ্বংস ও স্থানীয় জনজীবন হুমকির মুখে পড়বে।
অভিযুক্ত মুফিজ অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তার দাবি, তিনি কারও কাছ থেকে টাকা নেননি এবং পাহাড় বিক্রির সঙ্গেও তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ক্রেতা নাছির আলী হোছেনের জামাতা মুফিজের কাছে ৩ শতক পাহাড় সাড়ে ৪ লক্ষ টাকায় ক্রয় করার কথা স্বীকার করেন এবং স্থাপনা নির্মাণ করেন। দেখা যায় মুফিজের শাশুড় আলী হোসেন বাড়ি নির্মাণ করার কাজে সহায়তা করেন। নাছির জানান, আমি আলী হোদেনের জদ্ম
তবে স্থানীয়রা বলছেন, প্রমাণসহ অভিযোগ উঠলেও প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় পাহাড় ধ্বংসের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলছে।
পিএমখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা জাকারিয়া জানান, আমি বিষয়টি সম্পর্কে আবগত নই। সরেজমিনে গয়ে আমি এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০