মহেশখালী প্রতিনিধি:-
মহাকাশ গবেষণা রকেট লঞ্চার, রোবটিক্স ও এস্ট্রনট ট্রেনিংয়ে সফলতা পেল মহেশখালীর ছয় থেকে ১৫ বছরের এগারোজন শিশু-কিশোর শিক্ষার্থী। মহেশখালীর আলোচিত ক্ষুদে বিজ্ঞানী এসএম আপেলের নেতৃত্বে এ সফলতা পায় তারা।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের জেলা পাবলিক লাইব্রেরি শহীদ সুভাষ হলে বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম, বেটার টুগেদার ও স্পেস ইনোভেশনের যৌথ উদ্যোগের আয়োজনে 'এস্ট্রনট ক্যাম্প' অনুষ্ঠানে তিনটি ক্যাটাগরিতে কৃতিত্ব সরূপ তাদের মেডাল, সদন ও ব্যাজ দেয়া হয়। এ ছাড়াও জেলার ৯টি উপজেলা থেকে ৪০জন শিক্ষার্থী সফলতা অর্জন করে। তারমধ্যে ১১জনই মহেশখালীর।
স্পেস সায়েন্স ও স্পেস এক্সপ্লোরেশন জানার আগ্রহ নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা বলেন- মহাকাশের বিভিন্ন বিষয়ে জানার আগ্রহ আমাদের বহুদিনের। নভোচারী, নভোযান ও রোবট তৈরিতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো আমরাও এগিয়ে যেতে চাই। এজন্য মহেশখালী থেকে আমরা ১১জন শিক্ষার্থী আজকের ইভেন্টে অংশ নিয়েছি।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা এবং আইসিটি) তাপ্তি চাকমা, বিশেষ অতিথি ছিলেন কক্সবাজার জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাছির উদ্দিন, বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল ইয়াসিন আরাফাত ও কক্সবাজার পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো সালাম সরওয়ার।
এছাড়াও দেশে তৈরি প্রথম রকেটের মাস্টারমাইন্ড নাহিয়ান আল রাহমান। প্রোগ্রামটির মূল আকর্ষণ ছিলেন , নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ এর এডভাইজর (আরিফুর হাসান অপু) প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম।
বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম এর প্রেসিডেন্ট ও নাসা স্পেস এপ্স চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশ এর উপদেষ্টা আরিফুল হাসান অপু বলেন, ২০২৮ সালের মধ্যে ১০ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করার লক্ষ্য কাজ করছে বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরাম।
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০