জিয়া হাবীব আহসান,এডভোকেট
চট্টগ্রামের প্রথম মুসলিম পি.এইচ.ডি ডিগ্রী অর্জনকারী ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম কলেজের বোটানি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জয়নব বেগম নামের একজন বরেণ্য নারী শিক্ষাবিদ, এই গুণী মানুষটির নাম সর্বত্র শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ যোগ্য । পুরো জীবনটি তিনি শিক্ষা, গবেষণা ও মানবকল্যাণে অতিবাহিত করেন । এখানে সকলের শ্রদ্ধাভাজন গুণী মানুষটির সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনার অবতারণা করছি ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের প্রাক্তন যুগ্ন সচিব প্রফেসর ড. জয়নাব বেগমের নিজ বাড়ি (দাদার বাড়ি) চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার খিলমোগল গ্রামে হলেও এই মহীয়সী নারীর জন্ম হয় ১৯৪৪ সালের ৩ই জানুয়ারী চন্দনাইশ উপজেলার, বরমা ইউনিয়নে তাঁর নানার বাড়িতে । তিনি মরহুম মকবুল আহমদ ও বদিয়া বেগম এর জৈষ্ঠ কন্যা । ৬ বোন, ২ ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড় । ভাই বোন পরিবারের সবাই উচ্চ শিক্ষিত এবং স্ব-স্ব স্থানে সুপ্রতিষ্ঠিত । তাঁর মা মরহুমা মিসেস বদিয়া বেগম একজন দক্ষ প্রাইমারী স্কুল শিক্ষিকা এবং বাবা একজন সরকারী কর্মচারী কর্মকর্তা ছিলেন ।
অবসর সময়ে পরিচিত বন্ধু-বান্ধবদের সন্তানদের মৌলিক শিক্ষা দান ছিল তাঁর বাবার অদম্য নেশা । ড. জয়নাব বেগম তাই শিক্ষকতাকেই তাঁর পেশা আর নেশা হিসাবে ধরে নিয়েছেন । অপর্ণা চরণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ সালে মেট্রিক পাশ করে আই এস সি তে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন । ১৯৬৩ ইংরেজী বিএসসি ও ১৯৬৫ সালে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ হতে এম.এস সি (স্নাতকোত্তর) তে ১ম শ্রেণীতে ১ম স্থান অধিকার করেন । ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম কলেজে প্রাণিবিদ্যা বিভাবগে প্রথম কর্মজীবন-অধ্যাপনা শুরু করেন । অই কলেজে তিনি সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক পদে পদোন্নতি নিয়ে দীর্ঘ ৩২ বছর শিক্ষকতায় নিবেদিত ছিলেন । সহকারী অধ্যাপক থাকাকালীন সময়ে তিনি ১৯৭৪ সালে ফরাসী সরকারের বৃত্তি নিয়ে গবেষণা ও পিএইচডি ডিগ্রীর জন্য ফ্রান্সে গমন করেন ।
সেখানে তিনি ফ্রান্সের vichy শহরে অবস্থিত বিখ্যাত আধুনিক ভাষা কেন্দ্র CAVILAM (Centre Audio Visual De Language Modernes হতে ১ বছর ইন্টেনসিভ কোর্সে ফরাসী ভাষায় শিক্ষা লাভ করেন । পরবর্তীতে ক্ল্যারমন্ট বিশ্ববিদ্যালয় হতে উঊঅ ডিগ্রী (প্রোটিস্টোলজি) লাভ করেন । ১৯৭৮ সালে তিনি এর উপর গবেষাণা করে কৃত্তিতের সঙ্গে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন । দেশে ফিরে তিনি পুনরায় চট্টগ্রাম কলেজে যোগদান করেন এবং সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রধান হিসেবে ১৯৯৮ ইং পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন । ১৯৭১ ও ১৯৭২ সনে তিনি চট্টগ্রাম সরকারী বালিকা মহা বিদ্যাল্যেও সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে ১৯৯৮ ইং পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন ও পুনরায় স্বপদে চট্টগ্রাম কলেজে ফিরে আসেন ও ১৯৯৮ পর্যন্ত প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান এর দায়িত্ব পালন করেন । পরবর্তীতে সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্ত কিছু মহিলা অধ্যাপককে ১৯৯৮ ইং তে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে সরকারী উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ডেপুটেশনে যুগ্ন সচিবের একজন হিসাবে ডেপুটেশনে দায়িত্ব নিয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন । সেখানে তিনি প্রায় ৩বছর যুগ্ন সচিব উন্নয়ন ও প্রশাসনের দায়িত্ব পালন করেন । ২০০২ ইংরেজীতে তিনি সরকারী কর্মজীবী থেকে অবসর গ্রহণ করেন । আমি চট্টগ্রাম কলেজে অধ্যায়নকালে এবং পেশাগত জীবনে অত্যন্ত কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাই । তিনি আমার ও আমার স্ত্রী পুত্র সন্তানদের সামনে একটি সমুজুল আদর্শ । তাঁর অপার স্নেহ মমতার ঋণ কখনো শোধ করতে পারব না ।
তিনি অবসর পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহা পরিচালক, প্রফেসর ডাঃ মোঃ আবুল ফয়েজ এর নেতৃত্বে ম্যালেরিয়া রিসার্চ গ্রুপের সাথে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ম্যালেরিয়া বিষয়ক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত ছিলেন । এছাড়া জেন্ডার ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টারের সাথে নারী উন্নয়ন নীতিমালা, জেন্ডার টুল কিট প্রণয়ন বিষয়ক কর্মকা-ের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন । বিশ্ব পারিবারিক ভালবাসা আন্দোলন একটি সেবামূলক সংগঠন এবং অটিজম বিষয়ক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত থেকে অটিজম সচেতনতা ও ব্যবস্থাপণা বিষয়ে তদারকী করেন । তিনি চট্টগ্রাম বিজ্ঞান পরিষদ - একটি বিজ্ঞান ভিত্তিক সংগঠন এর প্রতিষ্ঠালগ্ন ১৯৭০ থেকে এই পর্যন্ত সহসভাপতি, সভাপতি প্রফেসর ড. এখলাস উদ্দীন আহমদের সাথেও সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও প্রখ্যাত বিজ্ঞানী মরহুম প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের সাথে কাজ করেছেন । তিনি অ্যালিয়স ফ্রসেজ চট্টগ্রাম এর নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন । তিনি ইউনেস্কো এর উদ্যোগে আয়োজিত শিক্ষা উন্নয়নমূলক কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন ।
এছাড়া শিক্ষা প্রশাসনের উপর আয়োজিত কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন । মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালীন তিনি সমবায় নীতিমালা, পল্লী উন্নয়ন নীতিমালা পরিমার্জন, পরিবর্ধন সহ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সংক্রান্ত, ক্ষুদ্র ঋণ ও দরিদ্র বিমোচন সংক্রান্ত সার্ক এবং CIRDAP আয়োজিত বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণের জন্য মিয়ানমার ও শ্রীলঙ্কা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড সফর করে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন । তিনি ইন্টেগ্রেটেড লোকেল কমিউনিটি ডেভেলাপমেন্ট এর উপর বাংলাদেশে সমীক্ষা শেষ করে জাপানে সিমপোজিয়ামে অংশগ্রহণ করেন । তিনি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের আনোয়ারায় ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন (Development care foundation) এর সুস্বাস্থ্য ইউনিটের স্বাস্থ্য সচেতনতা সপ্তাহিক কর্মকা-ের সাথে সম্পৃক্ত । ব্যক্তিগত পর্যায়ে তিনি শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর ইত্যাদি দেশে ভ্রমণ করেন । বর্তমানে তিনি ঘাসফুল নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঘাসফুল পরান রহমান স্কুলের সাথে সংশ্লিষ্ট আছেন ।
শিক্ষকতা তাঁর পেশার সাথে তাঁর প্রাণমন নিবিড়ভাবে মিশে আছে । তাঁর অগণিত ছাত্র-ছাত্রী দেশে ও বিদেশে আইনজীবী, বিচারক, সামরিক, সরকারী, বেসরকারী ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গবেষণা সহ বিভিন্ন পেশায় কৃতিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বর্তমানেও করে যাচ্ছেন । প্রত্যেকেই স্বমহিমায় ভাস্বর । ৪ বৎসর যুগ্ন সচিবের দায়িত্ব পালন শেষে ১ দিনের জন্য আগারগাঁওস্থ সরকারী সংগীত কলেজে অধ্যক্ষ পদে যোগদান করে ২০০২ সালে চাকরী থেকে অবসর নেন তাঁর দীর্ঘ কর্মজীবন (কলেজ ও মন্ত্রণালয়) বেশ সুখকর আনন্দময় পরিবেশে অতিবাহিত হয়েছে । অধিকাংশ সময়ে চট্টগ্রাম কলেজে অধ্যাপনা ও শেষ পর্যায়ে মন্ত্রণালয়ে ৪ বছর সুষ্ঠ ও সুন্দরভাবে কর্মজীবন অতিবাহিত হয় । সব সময় পেশাগত দায়িত্ব পালনে ব্যাপক যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখেন । শত প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে কর্মক্ষেত্রে স্ব-অবস্থান ও পারিপার্শ্বকতা অনুযায়ী তিনি নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলেন । সর্বপরি যে কলেজে তিনি তাঁর শিক্ষাজীবন অতিবাহিত করেছিলেন সে কলেজেই কর্মজীবনের উলে¬খযোগ্য সময় অতিবাহিত করেছিলেন । নারী হয়েও প্রতিকূল পরিবেশ পরিস্থিতি সব সময় অনুকূলে আনতে সক্ষম হন, তাঁর শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের সহকর্মী হিসেবে তাঁর অধ্যাপনা জীবন শুরু হয় । বিষয়টা ছিল তাঁর জন্য সৌভাগ্যের বিষয়, কেননা খুব কম মানুষের এমন সৌভাগ্য হয়ে থাকে । উপযুক্ত মেধা, প্রজ্ঞা ও যোগ্যতার কারণে অধ্যাপনার শেষের দিকে মন্ত্রণালয়ে প্রশাসনিক কর্মজীবনেও তেমন কোন প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যার সম্মুখীন হননি তিনি । শিক্ষা ক্যাডার থেকে এসেও মন্ত্রণালয়ে সহকর্মীদের সর্বাতœক সহযোগিতা তাঁকে মুগ্ধ করেছিল । পেশাগত দায়িত্ব পালনে তিনি সবসময় ব্যক্তি স্বত্যন্ত্রবোধকে অগ্রধিকার দিয়েছেন । সকলের মতামতকে সবসময় গুরত্ব দিয়েছেন । যাতে কর্মক্ষেত্রে নারী হবার কারণে কোন ব্যাপারে তিনি প্রশ্নবিদ্ধ না হন ।
প্রফেসর ড. জয়নাব বেগম অবসর পরবর্তীকালে প্রখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী প্রফেসর ডাঃ আবুল ফয়েজের নেতৃত্বে ম্যালেরিয়া রিসার্চ গ্রুপের সাথে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ম্যলেরিয়া বিষয়ক গবেষণা কর্মকা-ে সম্পৃক্ত হন । তিনি অটিজম বিষয়ক সংগঠন SEHER এর সাথে রয়েছেন । এছাড়াও ১৯৭০ সাল থেকে চট্টগ্রাম বিজ্ঞান পরিষদে নেতৃত্ব দিচ্ছেন । তিনি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও নর্দান ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মরহুম হামিদুল হকের সহধর্মিণী । তিনি বিশ্বাস করেন অধ্যাপনা জীবনের শুরুতেই পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের সহকর্মী হওয়া তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠতম পাওয়া । শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের মুখামুখি হয়ে ছাত্রী হিসেবে ক্লাশ করা জয়নাব বেগম অল্প দিনের ব্যবধানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রাণীবিদ্যা বিষয়ে প্রথম শ্রেণীত প্রথম স্থান অর্জন করে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী নিয়ে প্রফেসর জয়নাব বেগম হয়ে শিক্ষক হিসেবে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কলেজে যোগদান করেন । তাঁর মতে এটি তাঁর জীবনের সব চেয়ে বড় স্মৃতি ।
স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি বলেন, মজার ঘটনা হচ্ছে মাঝে মধ্যে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা কলেজের করিডোরে তাঁকে ছাত্রী মনে করে বকা দিতেন । বিশেষ করে শ্রদ্ধেয় কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মোজাফফর আহমদ ও প্রফেসর আবদুস সাত্তার সাহেবের অমৃত উপদেশ তাঁর জীবনে পাখা হয়ে দেখা দিয়েছিল ।
চট্টগ্রাম কলেজের পুরোটা স্মৃতি সবসময় তাঁর চোখে ভাসতে থাকে, বিশেষ করে তাঁর পিতৃতুল্য শ্রদ্ধেয় শিক্ষক প্রফেসর আবু সুফিয়ান, সবুর স্যার, হাবিবুল বশর স্যার, রাবেয়া আপা, আব্দুল¬াহ আলমতি, শরফুদ্দিন স্যারকে তিনি সর্বদা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। তাদের দেয়া আমৃত উপদেশ প্রফেসর জয়নাব বেগম এর জীবনে পাথেয় হয়ে রয়েছে । যা নিয়ে তিনি প্রতিটা দিন অতিবাহিত করেন । তিনি বার্ধক্যে উপনীত হলেও তিনি থেমে যান নি, শারীরিক রোগব্যাধিকে মোকাবেলা করে প্রতিনিয়ত মানবসেবা ও ধর্মীয় কর্মকা-ে জীবন অতিবাহিত করছেন । সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গুণী ছাত্র-ছাত্রী বা তাঁর জীবনের অহংকার । তাঁর স্নেহ মমতা আমাদের প্রানিত করে । সবসময় আমাদের অভিবাবকের মত আমাদের দোয়ার ছায়ায় রাখেন , শিক্ষাদিক্ষায় ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তিনি সবসময় আমাদের প্রেরণা হয়ে থাকবেন । তিনি আমার স্ত্রী, কন্যা-পুত্রদের অত্যন্ত ভালবাসেন সৎ উপদেশ দেন ।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি নিঃসন্তান হলেও অসংখ্য আত্নীয়-স্বজন ও ছেলে মেয়েদের তিনি নিজের সন্তান রূপে মানুষ করেন । নিঃসন্তান এই শিক্ষকের চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কিছু নেই । এঁদের মধ্যেই তাঁর চিন্তা চেতনার প্রতিফলন ও বেঁচে থাকা । আমি তাঁর সুসাস্থ্য ও হায়াতে তৈয়্যেবার জন্যে মহান আল্লাহ পাক মালিকের শাহী দরবারে মুনাজাত করি । আমিন
লেখক:আইনজীবী,কলামিস্ট, মানবাধিকার ও সুশাসন কর্মী ।
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০