বাংলাদেশে ধর্ষণের ঘটনা নতুন নয় কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এর প্রবণতা বেড়েছে ব্যাপক হারে। ২০১৬ সালে জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০০ বেশি শিশু ধর্ষণসহ মোট ১০৫০ জন শিকার হয়েছে।এর সমাধানে সরকারি ও বেসরকারিভাবে পদক্ষেপ নিলেও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি এখনো।ধর্ষণ দিনে রাতে যেকোন জায়গায় যেকোন সময় হতে পারে।আর এই যেকোন জায়গায় যেকোন সময়ে যেকোন নারীকে সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দিতে পারে তরুণ সমাজ।তরুণরাই পারে প্রতিটি নারীর নিরাপওা দাতা হতে।এছাড়াও নৈতিকতা সম্প্রসারণ,সচেতন, গুড টার্চ বেড টার্চ নিয়ে শিশুদের সাড়া জাগানো, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সচল রাখা,মায়েদের কাছে সন্তান কখন কোন লোকেদের কাছে দিবে এই বিষয়ে জানানো,ক্যারাটি শিক্ষা সম্প্রসারণ,
১১ থেকে উপরের দিকে যারা আছে তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে স্পেশাল হট লাইন সার্ভিস চালু করা যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনার প্রতিরোধ হিসেবে,পাশাপাশি তাদের মধ্যে নিজেদের সেইফটির জন্য কিছু মৌলিক বিষয় ছড়িয়ে দেয়া ইত্যাদি কর্মসূচি ধর্ষণ রোধে এগিয়ে আসবে।তাহলে একটি সুন্দর, ও ভীতিহীন সমাজ গড়ে উঠবে এবং ধর্ষণ নামক সামাজিক ব্যাধি টা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণ হবে।
সচেতনতা থাকুক সবার মাঝে, প্রতিরোধ হোক প্রথম পদক্ষেপ।
-------------------
ফাহিমা আক্তার
নোয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০