এম এ মোতালিব ভুঁইয়া :
দোয়ারাবাজার উপজেলার বিভিন্ন দোকানে দোকানদাররা দোকানের পাশে একটা করে ক্যারম বোর্ড খেলার জন্য রেখে দিয়েছে। তবে তা ফ্রি বিনোদনের জন্য নয়। প্রতি গেম খেলার জন্য ফি আছে। তাতেও সমস্যা ছিলনা। সমস্যা হলো এটা এখন জুয়ায় রুপ নিয়েছে। প্রতি গেম হেরেগেলে ২০টাকা এমনকি কেউ কেউ এর বেশি দিয়েও জুয়ার মতো খেলে থাকেন। একজন ভ্যান চালক ১০০টাকা রোজগার করে এসে এই কেরামবোর্ড জুয়ার খেলা শুরু করে। এই দোকান গুলোতে দিন রাএ অনেক লোকদের এই কেরাম বোর্ড খেলতে দেখা যায়।এমনকি স্কুল গামী ছোট বড় ছেলেরা লেখাপড়া বাদ দিয়ে এই কেরাম বোর্ড খেলে। দোকানদারদের এই কেরাম বোর্ড ব্যবসার কারনে ক্ষতি হচেছ সমাজ। ব্যাপক ক্ষতি হচেছ লেখাপড়া। এই ভাবে কেরাম বোর্ড খেলা ঠিকই নেশায় পরিনত হয়। তাই এই সকল জুয়া খেলা অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানান সচেতন অভিভাবক।
দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)মো:আবুল হাশেম বলেন,জুয়াখেলা বন্ধে অভিযান অব্যাহত আছে,ক্যারম খেলার নামে জুয়া খেলার সুযোগ নেই , আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১০