সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ::
দোয়ারার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ডা. রহিমকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করছে একটি মহল । এ সংবাদ দৃষ্টিগোছর হলে তিনি তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও গনমাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ষাটের দশকে ছাতক দোয়ারা কোম্পানিগঞ্জ আওয়ালী লীগ নেতা,পচাত্তর পর অত্র উপজেলার নৌকার কান্ডারি,আস্থা ও ভরসার স্থল,বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ দোয়ারা বাজার উপজেলার বার বার নির্বাচিত উপজেলার চেয়ারম্যান ডা. আব্দুর রহিম।
পেশা তার সমাজ সেবা ও অন্যায়ের প্রতিবাদ করা। স্থানীয় আওয়ামীলীগের দুঃসময়ের কান্ডারী তার পরিবার। রাজনৈতিক নেতা থেকে জনপ্রতিনিধি বখাটে আতঙ্কের এক নাম দোয়ারাবাজার নরসিংপুর ইউনিয়নের নৌকার কান্ডারী লাস্তবের গাঁও গ্রামের আব্দুর রশিদ তালুকদার। নিজেদের পারিবার আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং তিন তিন বারে র্নিাচিত ইউপি মেম্বার ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়,আব্দুর রশিদের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য বিশেষ একটি মহল মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে। মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্যের উপর নির্ভর করে সংবাদ প্রকাশ করেছে।
আব্দুর রশিদ বলেন, দোয়ারা বাজার উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ আব্দুর রহিম আমার মামাতো ভাই। তিনি ৭৫ এর নৌকার কান্ডারী ও সাবেক দোয়ারাবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। সুনামগঞ্জ জেলার মানুষ ডাঃ আব্দুর রহিমকে চিনেন। তিনি অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেন না।আমার কোন মতের সাথে সম্পর্ক নেই।
আমরা কেউ অন্যায়কে প্রশ্রয় দেই না, এ জন্য আমাদের অনেক শত্রু আছে। তিনি আরো বলেন, তথ্য যাচাই বাচাই করে সঠিক সংবাদ প্রকাশ করার জন্য প্রিয় সাংবাদিক ভাইদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
গত ২৫ নবেম্বর আমি ও আমার মামাত ভাই দোয়ারাবাজার উপজেলার চেয়ারম্যান ডাঃ আব্দুর রহিমকে নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশ করেছে আমি তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
অন্যদিকে উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ আব্দুর রহিমের ব্যক্তিগত ফেইসবুক থেকে তিনি লেখেন আমার নামে যে মিথ্যা সংবাদ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমি আমার জীবনের ৭৫ বছর যাপন করেছি। আমি আগেও একবার উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি । এই সময়ের মধ্যে আমি ক্ষমতার অপব্যবহার কারিনাই এবং কোনো প্রকার ছোট বড় অপরাধকে সমর্থন দিয়েছি এইরকম কোনো নজির নেই এবং কেউ দেখাতেও পারবে না । আমি স্বজনপ্রীতি করি না। সুতরাং আমার জানামতে আমি কাউকে কোনো অবৈধ কাজে প্রশ্রয় দেইনি ।